কি পরিমান ভাল যে লাগতাছে তার কোন ভাষা আমার কাছে নেই…মনেহয় ভাযার জন্য আরেকটা ২১ ঘইটা যাইব
অবশেষে অবিবাহিত/Single স্টাটাসের অপমৃত্যু ঘটতাছে … (ইন্না… রাজেউন) তয় পোলাডা খ্রাপ আচিল না ;
ভাবতেই পানি এসে যায়...........
চোখে
(হিন্দি পিলিম “পার্টনার” এর গোবিন্দ দাদার মত )
আমার যে বিয়ার বয়স হইছে আব্বা আম্মা অবশেষে বুঝছে :!> :#> …সবুরে বিয়া ফলে
আসল ঘটনাটা খুইলাই কই (এখন ঘটনা খুলব মাইনে বলব, অন্যকিছু খুলনের ইচ্ছানাই তবে সময় সুযোগ মত :!> :#> …খুলব) বিশেষ গোপন সংবাদদাতার মাধ্যমে জানতে পারলাম আব্বা আম্মার দাদা দাদি হওনের শখ প্রচন্ড রকম ভাবে বেড়ে গেছে , তো কি আর করা সবার আগে নাতি/নাতনির মায়ের সন্ধানে নামতে হবে, কারন নাতি/নাতনির বাপ তো ছুডুকাল হইতেই রেডি :!> :#> , এবং নেমেও পড়লেন আমার জীবনের সবচেয়ে আকাঙ্খিত মূহূর্ত মানে আব্বা তার নাতি/নাতনির মাকে দেখে এসেছেন :!> :#> । সে নাকি এক কলেজ শিক্ষকের মেয়ে … আমাদের পাশের থানার। মেয়েপক্ষ নাকি মাঝে মাঝেই আব্বা আম্মার সাথে ফোনে কথা বলে ।
কিন্তু আপচুচ বিশেষ গোপন সংবাদদাতা ঘটনা পরবর্তী সংবাদ জানেন না… তাই জানাতেও পারেনি।
সমস্যা হইল অন্যখানে যতদূর বুঝতাছি বর্তমান চাকরিতে থাকলে আমার বিয়ের সম্ভাবনা 0% কারন আব্বার আমার বর্তমান চাকরি পছন্দ না। একটি নিউজপেপারে আছি ছুটি নাই বললেই চলে, সিফটিং ডিউটি, তারা মনেহয় মনে করতাছে তাদর নাতি/নাতনির মায়েরে বেশি সময় দিতে পারুম না :!> :#> ।
কিন্তু আমার আব্বারে কে বুঝাইবে আমার খালি সময় আর সময় :!> :#> আর কত শীতের রাইত কাটব বৌ ছাড়া , দিনে মাত্র ৬ ঘন্টা ডিউটি, তার নাতি/নাতনির মাকে অনেক বেশি সময় দিতে পারতাম , তাদের আশাও দ্রুত বাস্তবায়ন করতে পারতাম । তাই হাত পাও বাইন্ধা চাকরি সন্ধান করতাছি
কত দূর আর কত দূর আমার বিয়া
গজনোট : এই ঘটনা আমার আব্বার জীবনে ১ম বার ঘটল ….মানে নাতি/নাতনির মাকে দেখতে যাওয়া…
নিজের ঢোল
আমার বিয়ার ১ম প্রস্তাব আসে ১৮ বছর বয়সে…এরপর থাইক্কা ননস্টপ আইতাছে তো আইতাছেই, খালি আব্বা আম্মার কথা পুলার বিয়ের বয়স হয় নাই ব্লগে খ্রাপ পোলা(১৮+ পুস্ঠাই) হইলেও বাস্তব জীবনে সবাই ভাল পোলা বইলাই জানে :!> :#> কারন কোন লাইফেই মেয়ে,মারমারি,নেশা এজাতীয় কোন বদ রেকর্ড নাই
বিশেষ করে মেয়ে মানুষে এলার্জি আছে
১) তাদের দিকে তাকাই না (চোখের সমস্যা রোগের নাম চক্ষুলজ্জা) যদি লুল পোলা মনেকরে!
২) কোন যানবাহনে উঠলে মাইর খাইতে রাজি তবুও মেয়েদের শরীরের সাথে শরীর লাগাতে রাজি নই সেই ইউনি লাইফ থেকে দেখে আসছি বন্ধুরা সবাই এই লাগা লাগিতে ব্যাপুক মজা পাই, কিন্তু আমি লইজ্জা পাই আমার এই বিষয় টা নিয়া বন্ধু মহলে হাসাহাসি হত এমন কি আমাকে **** বলেও উপহাস করত, বলত “শালা মাইয়াগো গায়ে লাগলে কি গোশত পইচ্যা যাইব”(অনেকে হয়ত বলবেন চাঁপামিয়া হাজির কিন্তু আমার যারা কোন সময় সহযাত্রী ছিল তারা জানে, পুলাডা খ্রাপ না)
একখান দুঃখের কতা আব্বা আম্মায় মেয়েপক্ষের লগে কথা কয়, আমার মুঠোফোন নাম্বার তাগো দিলে কি খুব বেশি দুষ হইত, জীবনে একখান প্রেম ও কর্তে পারলাম না, তাই শেষ বয়সে আইসা যদি প্রফেসর সাহেবের মেয়ের সাথে একটু আদটু কতা বলি তাইলে আব্বা আম্মার কি কুন সমস্যা হইত !!!
আমার আর একখান দুঃখ শুনেছি প্রফেসর সাহেবের ৩ টা মেয়ে, ইস যদি আর একখান মেয়ে থাকত!!
তাইলে আমরা ৪ ভাই তেনারা ৪ বোন ৪+৪= ৪ হইত !!!
সবই নিজেরা নিজেরা
বিশেষ গোপন সংবাদদাতা- ছোট ভাই
জীবনের লক্ষ্য “বিয়া করমু তয় আব্বা আম্মার পছন্দে”
সবাই আমার লাইগ্যা দোয়া পিলাস দান খয়রাত করিয়েন যাতে দ্রুত একখান নতুন চাকরি পিলাছ আন্নেগো ভাবিরে পাই :!> :#>
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০০