"আব্দুল সাহা ফার্নান্দোজ"
দৈত্য : কি চাও বাছা???
ছেলে : আমি খুব সুন্দরি একটা মেয়ে চাই.
দৈত্য : তুমি যদি মুসলিম হও তাহলে তোমাকে ক্যাটরিনা কাইফ-কে দেব,
যদি হিন্দু হও তাহলে কারিনা-কে এনে দেব,
আর যদি খ্রিস্টান হও তাহলে জেনিলিয়াকে দেব ....
বল তোমার নাম কি????
ছেলে : "আব্দুল সাহা ফার্নান্দোজ" !!!! !!!!!
==========================================
ডাক্তারদের বিয়ে
ডাক্তারদের বিয়ে... কিছুটা এমন
ভাবে হওয়া উচিত...যাতে মনে হয়
ডাক্তারের বিয়ে হচ্ছে......
বর ambulance এ আসবে.!!
বিয়ের অনুষ্টান হবে hospital এর
ভিতরে... .!!
Photo এর জায়গায় X- Ray
নেয়া হবে...!!
আর বিয়ের খাওয়াতে Vitamin - C
দেয়া হবে সবাইকে... .!!
মেহমানদের cold drinks আর
বোরহানি এর পরিবর্তে GLUCOSE &
ORS দেয়া হবে...!!
বরের গলায় ফুলের মালার
পরিবর্তে Stethoscope
থাকবে... .!!
আর মজা তো তখন হবে...যখন
বিয়ে করা শেষে ডাক্তার বলবে...
"NEXT PLEASE....!!!"
==========================================
" কোন কাজটি আইনত বৈধ কিন্তু যুক্তিসঙ্গত না, কোন কাজটি যুক্তিসঙ্গত কিন্তু বৈধ না, কোন কাজটি যুক্তিসঙ্গতও না আবার আইনত বৈধও না"
একজন ছাত্র আইন বিষয়ক একটি বিষয়ে ফেল করল।ফলে সে ওই বিষয়ের স্যারের সাথে কথা বলল।
ছাত্রঃ স্যার, আপনি কি আইন সম্বন্ধে সবকিছু জানেন?
শিক্ষকঃ অবশ্যই জানি
ছাত্রঃ তাহলে স্যার আমি আপনাকে তিনটি প্রশ্ন করব, আপনি যদি ওই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পারেন তাহলে আপনি আমাকে আপনার সাবজেটে যা নম্বর দিয়েছেন সেটি আমি মেনে নেব।আর যদি আপনি উত্তর দিতে না পারেন তাহলে আপনি আমাকে "এ" গ্রেড দিতে হবে।
শিক্ষক তাতে রাজি হল
ছাত্রটি স্যারকে জিজ্ঞেস করল " কোন কাজটি আইনত বৈধ কিন্তু যুক্তিসঙ্গত না, কোন কাজটি যুক্তিসঙ্গত কিন্তু বৈধ না, কোন কাজটি যুক্তিসঙ্গতও না আবার আইনত বৈধও না"
শিক্ষক এই প্রশ্নগুলো নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চিন্তা করল কিন্তু নিজে কোন উত্তর বের করতে পারল না। কোন উত্তর দিতে না পেরে শেষে শিক্ষক ওই ছাত্রকে "এ" গ্রেড দিয়ে দিল।
পরের দিন শিক্ষক ক্লাসে গিয়ে ছাত্রদের এই প্রশ্নটি করল।
ক্লাসের সব ছাত্র হাত তুলল।এতে শিক্ষক অবাক হয়ে গেল। তাদের মধ্য থেকে সে একজন ছাত্রকে উত্তর দিতে বলল। ছাত্রটি বলল " স্যার আপনার বয়স ৬০ এবং আপনি বিয়ে করেছেন একজন ২৩ বছরের মেয়েকে। এই কাজটি আইনত বৈধ কিন্তু যুক্তিসঙ্গত না।
আপনার স্ত্রী একজন ২৩ বছরের যুবকের সাথে প্রেম করছে যেটি যুক্তিসঙ্গত কিন্তু কোনমতেই বৈধ নয়।
আপনার স্ত্রীর প্রেমিক পরীক্ষায় একটি বিষয়ে ফেল করল কিন্তু তবুও আপনি তাকে "এ" গ্রেড দিয়েছেন। এই কাজটি যুক্তিসঙ্গতও না আবার আইনত বৈধও না.
ছাত্রের উত্তর শুনে শিক্ষক অচেতন হয়ে পরে গেল,,,,,,,,
==========================================
পথে সর্দারজিকে ধরে বসেছেন এক বিক্রয়কর্মী, ‘সর্দারজি, এই পাউডারটা নিয়ে যান, মাত্র ১০ টাকা দাম।’
সর্দারজি: কী হবে এই পাউডার দিয়ে?
বিক্রয়কর্মী: বাড়ি গিয়েই আপনার বাড়ির তেলাপোকা, পিঁপড়া, যত পোকামাকড় আছে, ওসবের গায়ে ছিটিয়ে দেবেন, দেখবেন কী চমৎকার কাজ হয়!
সর্দারজি: মাথা খারাপ! আজ পাউডার দিলে কাল ওরা লিপস্টিক চেয়ে বসবে!
==========================================
ছাত্রের চিঠি !!!
বরাবর,
স্কুলের বাইরে গিয়া নাম দেই'খা আয়..................
বিষয়ঃ পরীক্ষা ফী মাফ করন লাগব।
হোনেন,
কথা হইতাসে যে, বাপে আমারে ৫০০ টা টাকা দিসিলো পরীক্ষা ফী দেওনের লাইগা। ১০০ টাকা দিয়া সিনেমা দেখসি, ১৫০ টা টাকা দিয়া আবার ক্যানটিনে পার্টি দেওন লাগসে, ৫০ টাকা আমার জানের মোবাইলে ফ্লেক্সি করা লাগসে। আর ২০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেসি। ইংলিশ মেডামের লগে সমাজ স্যারের ইটিশ-পিটিশ লয়া বাজি ধরসিলাম। কিন্তু ম্যাডামের লগে ইতিশ-পিতিশ ত তর চলতাসে।
অনেক জালাইসস আমারে। এখন তর কাছে দুইটা রাস্তা খোলা। ফিস মাফ নাইলে পর্দা ফাঁস। তাড়াতাড়ি ডিসিশন লয়া আমার ফেসবুকে ম্যাসেজ পাঠা
নাম কমুনা
রোল ***
==========================================
স্ট্যাটাস !!
আপনি ক্লাসে বসে স্ট্যাটাস দিলেনঃ
হা হা হা আমি এখন ক্লাসে স্ট্যাটাস লিখতাছি ... স্যার এ দেখে নাই হু হা হা হা ...
স্যারের প্রথম কমেন্টঃ বের হো আমার ক্লাস থেকে এখনি বেয়াদ্দপ ... ( Dean sir Likes this)
মা এর কমেন্টঃ পড়া নাই শনা নাই সারাদিন ধানাই পানাই ... আজকে বাসায় আয় খালি ... আর আসার সময় বাজার করে আনবি বেকুব ( abbu likes this)
বাবার কমেন্টঃ বাঘের বাচ্চা তর দেখি সাহস আছে !!! শাবাশ ...
গার্ল ফেরেন্ড এর কমেন্টঃ মিসিং ইউ জান ... কল ব্যাক দিও ... ভাল্লাগছেনা ... ( abbu and ammu dislikes this)
বন্ধুর কমেন্টঃ শিগগির ক্যাফেটেরিয়াতে আয় দোস্ত ... মিজান ভাই গরম গরম সিঙ্গারা ভাজতেছে ... (Monti Ronti and 7 others like this)
বাসার পাসের মুদি দকান দারের কমেন্টঃ বাবা সকালে যে ফ্লেক্সি লোডের টাকা বাকি নিস সেটা দিয়া যাইও ... কেমন ???
==========================================
এক তরুণী মেয়ে দোকানে গেল একটা কথা বলা টিয়ে পাখি কিনতে।
দোকানদার একটা পাখির খুব প্রশংসা করল,এটা নাকি সব বুঝে ,
নিজে থেকেই অনেক কিছু শিখে নেয়।
মেয়েটা খুশি হয়ে পাখিটাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল ,
"আচ্ছা আমাকে দেখে আমার সম্পর্কে কিমনে হয় তোমার?"
পাখিটা ঠাস করে বলে বসল,..."বেশী সুবিধার না, বাজে মাইয়া!"
...
মেয়েতো পুরাই টাশকি খেয়ে গেল !
রেগেমেগে দোকানদারকে গিয়ে অভিযোগকরল ।
দোকানদার পাখিটাকে ধরে এক বালতি পানিতে ...
কয়েকটা চুবানি দিল , এরপর জিজ্ঞেস করল,
"আর খারাপ কথা বলবি?"
পাখিটা ভালো মানুষের(!) মত মাথা নাড়ায় আর বলে ,
"না না , আর বলব না"
মেয়েটা খুশি হয়ে আবার জিজ্ঞেস করে ,
=>"আচ্ছা আমি যদি রাতে ঘরে একজন পুরুষ নিয়ে ঢুকি ,
তুমি কি মনে করবে?"
=>"তোমার স্বামী"
=>"যদি দুজনকে নিয়ে ঢুকি?"
=>"তোমার স্বামী আর দেবর"
=>"যদি তিনজনকে নিয়ে ঢুকি?"
=>"তোমার স্বামী , দেবর আর ভাই ।"
=>"যদি চারজনকে নিয়ে ঢুকি?"
পাখিটা দোকানদারকে চেঁচিয়েডাকল,
"ঐ মিয়া বালতি নিয়া আও !
আগেই কইছিলাম এই মাইয়া সুবিধার না , বাজে মাইয়া
==========================================
অ আ শিক্ষা
==========================================
(একটি আর্ন্তঃজাল প্রযোজনা)
==============
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৮