
সকালে একটি দৈনিক পত্রিকায় দেখলাম সিলেটে এই ঘড়িটি তিনবছর অচল থাকার পর আবার চালু করা হচ্ছে ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে। ভালো কথা, কিন্ত একটি বিষয় উল্লেখ্য যে, বলা হয়েছে ঘড়িটি চালু হলে ঘন্টায় ঘন্টায় সাইরেন বাজবে, যা তিন কিমি এলাকা পর্যন্ত শোনা যাবে। পুরোনো ঐতিহ্য রক্ষার জন্য কাজটি ঠিক আছে। কিন্তু সাইরেন বাজানোর দরকার কি বুঝলাম না, যেখানে সর্বত্র ঘড়ি আর মোবাইলের ছড়াছড়ি, সময় জানা নিয়ে কোন সমস্যা নেই। এটি এই কারণেই বলছি, সাইরেন বাজার সময় আশে পাশে কি ভয়াবহ রকম শব্দদূষণের সৃষ্টি করবে, তা ভাবা প্রয়োজন।তাই সাইরেন যুক্ত করা থেকে বিরত থাকাই উত্তম।
ছবিটি ব্লগার নাযীর আহমদ থেকে নেয়া।