সত্যজিৎ রায়ের লেখা গোয়েন্দা ফেলুদা চরিত্র, তীক্ষ্ণ মস্তিষ্ক,রহস্য উদঘাটনের পদ্ধতি এবং গল্পের গতির ধারাবাহিকতা আমার কাছে শার্লক হোমসের চেয়েও আকর্ষনীয় মনে হয়।বিভিন্ন গল্পে তাঁর সঙ্গী উপন্যাস-লেখক জটায়ু (লালমোহন গাঙ্গুলি), আর খুড়তুতো ভাই তপেশরঞ্জন মিত্র ওরফে তোপসে হচ্ছে সহকারী কাম গল্পের বর্ণনাকারী। সিধুজ্যাঠা ফেলুদার বাবার বন্ধু। ফেলুদাকে প্রায়ই অসাধারণ স্মৃতিশক্তি এবং জ্ঞানের অধিকারী সিধুজ্যাঠার কাছে বিভিন্ন জিজ্ঞাসা নিয়ে যেতে হয় । ১৯৬৫ থেকে ১৯৯৭ পর্যন্ত এই সিরিজের মোট ৩৫টি সম্পূর্ণ ও চারটি অসম্পূর্ণ গল্প ও উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। সমগ্র ৬টি পর্বে- (মিডিয়াফায়ার লিংক)
ফেলুদা সমগ্র ১
ফেলুদা সমগ্র ২
ফেলুদা সমগ্র ৩
ফেলুদা সমগ্র ৪
ফেলুদা সমগ্র ৫
ফেলুদা সমগ্র ৬
''ব্যোমকেশ বক্সী'' সাহিত্যিক শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সৃষ্ট বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র। ব্যোমকেশ বক্সীর আবির্ভাব হয় সত্যান্বেষী গল্পে। ১৩৩১ বঙ্গাব্দে কলকাতার চীনাবাজার অঞ্চলে পরপর কয়েকটি খুনের ঘটনার কিনারা করতে 'বেসরকারী ডিটেকটিভ' ব্যোমকেশ বক্সী পুলিশ কমিশনারের অনুমতি নিয়ে অতুলচন্দ্র মিত্র ছদ্মনামে এই অঞ্চলে এক মেসে বসবাস শুরু করেছিলেন। এই মেসে তাঁর ঘরের অন্য ভাড়াটিয়া অজিত বন্দ্যোপাধ্যায়ের কলমে শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যোমকেশের অধিকাংশ গোয়েন্দা গল্পগুলি লিখেছিলেন। ব্যোমকেশের প্রতিটি রহস্যভেদের সঙ্গী অজিতের লেখনীতে ব্যোমকেশের অধিকাংশ গল্পগুলি তুলে ধরা হয়েছে।
এক মোড়কে ২২ টি ব্যোমকেশ বক্সী
কিরীটী রায়। নামটা বলা মাত্রই বইয়ের পাতা ফুঁড়ে উঠে আসে ‘সত্যসন্ধানী’ এক পুরুষ। বাংলা সাহিত্যে নীহাররঞ্জন গুপ্তের অমর চরিত্র। সত্যসন্ধানী।
চেহারার বর্ণনা— ‘‘প্রায় সাড়ে ছ-ফুট লম্বা। গৌরবর্ণ। মজবুত হাড়ের ফ্রেমে বলিষ্ঠ এক পৌরুষ। মাথা ভর্তি ব্যাকব্রাশ করা কোঁকড়ানো চুল। চোখে পুরু লেন্সের কালো সেলুলয়েড চশমা। নিখুঁতভাবে কামানো দাড়িগোঁফ। ঝকঝকে মুখ। মুখে হাসি যেন লেগেই আছে। আমুদে, সদানন্দ। এবং প্রখর রসবোধ। অসাধারণ বাকচাতুর্য। কিন্তু মিতবাক।’’
কালো ভ্রমর
দুই ডজন কিরীটী
তিন কিরীটী
চার কিরীটী
বোনাস থাকছে সেরা সত্যজিৎ।সবাই ভালোথাকুন।সময়-অসময়ে প্রিয় বই হোক সঙ্গী