(ছবির সুত্র : গুগল)
অনেকে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন শব্দকরদের সম্পর্কে আরো জানতে। তারা এই পোস্টে চলে আসতে পারেন।
আপডেট ৩
একাধিক গ্রুপ কাজ করছেন, আশা করি শীঘ্রই কোন সুসংবাদ জানাতে পারবো (যদিও এটা সময় সাপেক্ষ কাজ, ঢাকা থেকে গিয়ে কাজ করতে অনেক সময় লাগে, তাছাড়া যায়গাটাও অনেক দুরে।)
একটি ছোট সুসংবাদ সহ আপডেট ২
একজন রোটারিয়ান ভদ্রলোক (রোটারিয়ান এ এস মাহমুদ খান পিএইচএফ, চার্টার প্রেসিডেন্ট আরসি, আগারগাঁও, ঢাকা।) আমাদের সাহায্যে স্বপ্রনোদিত হয়ে এগিয়ে এসেছেন। তিনি আমাদের বিভিন্নভাবে সাহায্য করতে পারবেন। তারমধ্যে এখন হেলথ ক্যাম্পের সাহায্যটাই ফার্স্ট প্রায়োরিটি। এরপর সম্ভব হলে উপযুক্ত স্থানে একটি স্থায়ি ফ্রি ফ্রাইডে ক্লিনিক করার বিষয়ে উনি সাহায্য করতে পারবেন। ওনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
তিনি চক্ষু ক্যাম্প, ডেন্টাল ক্যাম্প ইত্যাদি কাজেও সাহায্য করার কথা দিয়েছেন। সেই সাথে তিনি শব্দকরদের জন্য বিদ্যালয় স্থাপন করা হলে বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণাদী; যেমনঃ টেক্সট বুক, খাতা, পেনসিল, স্কুল ব্যাগ ইত্যাদি সরবরাহ করার ব্যাবস্থা করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন।
এছাড়াও ভবিষ্যতে শব্দকরদের পূনর্বাসনের লক্ষে স্থায়ি আয়ের লক্ষে কাজ করার বিষয়েও তিনি আগ্রহ দেখিয়েছেন।
দৃষ্টি আকর্ষন : যারা আগ্রহ প্রকাশ করছেন তাদের প্রাথমিকভাবে আমরা ধন্যবাদ জানাচ্ছি। তবে এখনো আমাদের প্রকল্পের পরিসর বেশ ছোট হওয়ায় আমরা আপনাদের কাছে কী কী করা যায় এ বিষয়ে আইডিয়া, প্রস্তাবনা আশা করছি। আপনি যদি মনে করেন আপনি সাহায্য করতে পারবেন তাহলে দয়া করে বলুন আপনি কিভাবে সাহায্য করতে চান।
আপডেট ১ ঃ
এই পর্যন্ত যেসব ব্লগার ভলান্টিয়ার হিসেবে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তাদের তালিকা নিচে দেয়া হলো। (প্রয়োজনে এটি সরিয়ে দেয়া হবে)
জীবনানন্দদাশের ছায়া, মামুন রশিদ, মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়, আমিনুর রহমান, সাকিন উল আলম ইভান, তানভীর আহমেদ ক্লিয়ন, মাগুর, নিয়েল হিমু এবং আমি।
যারা যারা শব্দকরদের নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী অথবা এ বিষয়ে আলোচনা করতে চান তারা জীবু'দার পোস্টে চলে আসতে পারেন।
জীবু'দা একটি পাইলট প্রকল্পের প্রস্তাবনা দিয়েছেন, আপনার কোন প্রস্তাবনা থাকলে জানাতে পারেন, এ ব্যাপারে সকলের আন্তরিক সহায়তা কামনা করছি।
কিভাবে জীবু'দার প্রস্তাবিত পাইলট প্রকল্প বাস্তাবায়ন করা যায়, কোন এলাকা থেকে এই কাজ শুরু করা যায়, ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা চলছে। মামুন রশিদ ভাই শব্দকর সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন।
-----------------------------------------------------------------------------
অজপাড়া গায়ের ছেলে রাকেশ শব্দকর। দারিদ্রতার কারনে পড়াশোনা করতে পারেননি, যোগত্যা থাকার পরও স্থানীয়রা ভাল কোন কাজ করতে দেয়না বলে সারাদিন রিকশা চালিয়ে কোনমতে সংসার পরিচালনা করতে হয় । বাসায় বৃদ্ধ মা আর ছোট এক বোন রয়েছেন। বাবা দুরারোগ্য ক্যানসারে ভুগে বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন বছর দশেক আগে । সাম্প্রতিক সময়ে তার মা অনিমা শব্দকর দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছেন, হয়ত চিকিৎসা করাতে পারলে তিনি সুস্থ হতেন । হয়ত কেউ যদি একটু সেবার হাত বাড়িয়ে দিতেন তাহলে তার মায়ের কষ্ট একটু লাগব হত।
রাকেশ স্থানীয়দের একটু সহায়তা করার অনুরোধ করেছেন কেউ সহয়তা করছে না, তার মা মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাতে থাকলেও কেউ তার সাহায্যে এগিয়ে আসছে না, সবাই দুর থেকে দেখে চলে যাচ্ছে। তার মা বারবার হাত বাড়িয়ে স্থানীয় মহিলাদের একটু সাহায্য করার আকুতি জানালেও, জাত (!) যাওয়ার ভয়ে স্থানীয়দের কেউ তার মাকে স্পর্শ করছে না। এভাবে প্রায় সাত দিন একাকি ঘরে থাকার পর সীমাহীন কষ্ট আর যন্ত্রনা বুকে নিয়ে নিষ্টুর পৃথিবীর নির্মম মানুষদেরকে বিদায় জানালেন অনিমা শব্দকর ।
আপনারা গল্পটি পড়ে হয়তো অবাক হচ্ছেন, ভাবছেন এটি কোন সিনেমার গল্প ? না আপনার ধারনা ভুল !
মধ্যযুগের কৃতদাসদের কথা নয়, আফ্রিকার গহীন জঙ্গলে নিগৃহের শিকার হওয়া নিরীহ কোন এক ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠির কথা নয় অথবা ইতিহাসের পাতা থেকে তুলে আনা কোন এক অবহেলিত সমাজের কথা নয়। আমি একুশ শতকের আধুনিক বাংলাদেশে প্রত্যেক পর্যায়ের মানুষদের দ্বারা চরম নির্মমতার শিকার হয়ে বিলিন হতে চলা "শব্দকর" নামক এক প্রান্তিক জনগোষ্ঠির কথা বলছি ।
বৃটিশ আমল থেকে আজ পর্যন্ত নিয়মিত দারিদ্র সীমার নিচে অবস্থান করা এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে স্থানীয়ভাবে 'ডুকলা' নামে অভিহিত করা হয়। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ সম্পাদিত বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান পুস্তকে ডুকলা শব্দের অর্থ হিসেবে বলা হয়েছে অসভ্য, নিকৃষ্ট জাতি বা সমপ্রদায়। এই শব্দটি নাকি হিন্দি দোগলা শব্দ থেকে এসেছে।
আনুমানিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী মৌলভীবাজার জেলার অর্ধশতাধিক গ্রামে প্রায় ১০ হাজার শব্দকর সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে । তবে সিলেট বিভাগের মধ্যে কমলগঞ্জ থানায় এই সম্প্রদায়ের সংখ্যা বেশী। ১৯০৫ সালে বি.সি. অ্যালেন সম্পাদিত আসাম জেলা গেজেটিয়ার্স-এর সিলেট খন্ডে ডুকলাদের ( যদিও ঢুলী বা শব্দকর হিসেবেই পরিচয় করানো হচ্ছে) জনসংখ্যার হিসেব দেয়া হয়েছিল ১০১০৩ জন।
নিয়মিত লাঞ্চনা, বঞ্চনা, চরম অবহেলা আর বর্ণদাপটের শিকার হয়ে, অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে হতদরিদ্র এই প্রান্তিক জনগোষ্ঠি। সংবিধান মতে বাংলাদেশের সকল জনগনের সমান অধিকার ভোগ করার কথা থাকলেও, শুধুমাত্র ভোটাধিকার ছাড়া আর কোথাও সমান অধিকার ভোগ করার কথা চিন্তাও করতে পারে না এই প্রান্তিক সম্প্রদায়। মাথা নত করে কৃতদাসের মত সেবা প্রদান করা এবং দারিদ্রতার সঙ্গে যুদ্ধ করাই যেন এদের নিয়তি।
সিলেটে প্রচলিত একটি প্রবাদ আমার জীবনে সহস্রাধিক বার শুনেছি তা হল
"হকল ঘাট পাও ধইলে জাত যায় না
ডুকলার ঘাট পাও ধইলে জাত যায়"
তার মানে হল, " সকল ঘাটে পা ধুইলে জাত (!) যায়না, ডুকলার ঘাটে পা ধুইলে জাত (!) যায় "। যাদের ব্যাবহৃত ঘাটে পা ধুইলে জাত যায়, তাদের স্পর্শ করলে কি হতে পারে তা নিশ্চয়ই ধারনা করতে পারছেন ?
সিলেটে অনেক গালী প্রচলিত আছে তার মধ্যে সবচেয়ে সমাধৃত এবং বহুল ব্যাবহৃত গালী হল "ডুকলা"।
শুধু গালী অথবা প্রবাদ নয়, স্থানীয়দের বর্ণদাপট আর চরম বর্বরতার স্বীকার হয়ে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ করতেও দ্বিধা বোধ করেন এই "ডুকলারা"।
আমরা চরম দাপটের সাথে "মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য" লাইনটি আওড়ালেও, ডুকলাদের জন্য এই কথা প্রয়োগ করা হয় না।
কোন ডুকলা মৃত্যু জন্ত্রনায় কাতরাতে কাতরাতে মারা গেলেও সহায়তা করাতো দুরের কথা, জাত যাওয়ার ভয়ে স্থানীয়রা এদের সমাজের (!) সাথে মিশেও না।
সারাদিন হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রমের মাধ্যমে কোন এক স্থানীয় মুসলিম অথবা হিন্দু পরিবারের কাজ শেষ করার পর, সকল শ্রমিককে নিজেদের ব্যাবহৃত থালা বাসনে খাবার সরবরাহ করলেও, ডুকলাদেরকে খাবার সরবরাহ করা হয় হাসের খাবার পাত্রে অথবা পরিত্যাক্ত কোন পাত্রে।
সাধারন সমাজের (!) মানুষরা একসাথে বসে গল্পগুজব করতে পারলেও স্থানীয় ঢুকলাদের সবসময় সমাজ থেকে দুরে থাকতে বাধ্য করা হয়, কোন এক ডুকলা ভোলক্রমে ঘরে ঢোকে গেলে সাথে সাথে তাকে ঘর থেকে বের করে, ঘর লেপোন করেন হিন্দু গৃহিনীরা (কিছু মুসলিমদেরও এই কাজ করতে দেখেছি)।
এখানেই শেষ নয়, নিজের টাকার বিনিময়ে কখনও দোকানে বসে খাবার খাওয়ার যোগ্যতা নেই এই ডুকলাদের। টেবিলে বসে সকলের ব্যাবহৃত পাত্রে খাবার খাওয়াত দোরের কথা, দোকানের ভেতর ঢোকা মাত্রই এদের অপমান অপদস্থ করে বের করে দেয়া হয়। দোকানের বাহিরে দাড়িয়ে মাথা নত করে খাবার কিনতে হয় এই সম্প্রদায়ের লোকদের।
যুগ যুগ ধরে একঘরে হয়ে বাস করছে এই সমাজের লোকেরা, স্থানীয়রা খুব বেশী প্রয়োজন না হলে ডুকলা পাড়া ঢোকেন না এমনকি ডুকলাপাড়ার রাস্তা ব্যাবহার করে যাতায়াত করতেও দ্বিধাবোধ করেন স্থানীয় সমাজের মানুষরা।
একসময় ঢোল অথবা বাধ্য যন্ত্র বাজিয়ে মানুষকে আনন্দ দেয়ার কাজ করলেও পশ্চিমা আধুনিক বাধ্যযন্ত্রের আগ্রাসনে এই পেশায় ডুকলাদের প্রয়োজন ফুরিয়েছে বহু আগেই। স্থানীয়দের বর্ণদাপটের কারনে সমাজ বহির্ভুত ডুকলারা কোন ধরনের ভাল কাজ না পেয়ে কেউ দিনমজুরী করছে, কেউ চালাচ্ছে রিক্সা, কেউ করছে কুলিগিরি আর কেউবা বেঁছে নিয়েছে ভিক্ষাবৃত্তি। ভাল কাজ করার সব ধরনের যোগ্যতা থাকার পরও শুধুমাত্র তথাকথিত উচ্চবর্ণের মানুষের নির্মমতার স্বীকার হয়ে চরম দারিদ্রতার সঙ্গে লড়াই করছে এই ডুকলা সমাজ।
দারিদ্রতা, রোগ-শোক, অশিক্ষা, নির্মমতা, কুসংস্কার, অনাহার-অর্ধাহার, অবহেলা আর বর্ণদাপটের সাথে প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে টিকে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করছে এই আদিবাসী জনগোষ্টী। মানুষের জীবনে দারিদ্রতার ভয়াবহতা কিরুপ হতে পারে তার এক নিষ্টুরতম প্রতিচ্ছবি যেন এই শব্দকর সম্প্রদায়। বিধাতা যেন তাদের কৃতদাসের মত স্থানীয়দের সেবা করার পর ভয়াবহ দারিদ্রতার সাথে যুদ্ধ করতেই পৃথীবীতে পাঠিয়েছেন।
ডুকলা সম্প্রদায়ের ওপর এমন অমানবিক নির্মমতা দেখে আমি যতটুকু অবাক হইনি তার চেয়ে বেশী অবাক হয়েছি। ডুকলা সমাজের ওপর রাষ্ট্রিয় অবহেলা এবং সভ্য সমাজের অজ্ঞতা দেখে।
সাম্প্রতিক সময়ে আমি অনেক জ্ঞানী বড় ভাই থেকে শুরু করে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে
ডুকলা অথবা শব্দকর কি ?
ডুকলা সম্পর্কে শব্দকর আপনার কোন ধারনা আছে ? টাইপের প্রশ্ন করেছিলাম।
আমি যাদের প্রশ্ন করেছি তাদের মধ্যে ৯৯% মানুষেই এই অবহেলিত এবং আধুনিক বাংলাদেশ মধ্যযুগীয় বর্বতার শিকার হওয়া ডুকলাদের সম্পর্কে কোন ধারনা রাখেন না। আর সিলেট বাসীদের ব্যাপারটা ত আরও ভয়াবহ, প্রায় ৮০% সিলেটি ডুকলাকে গালী হিসেবে চেনেন কোন সম্প্রদায় হিসেবে নয় আর শব্দকর সম্পর্কে তাদের কোন ধারনা নেই।
আমাদের রাষ্ট্রযন্ত্রের কথা আর কি বলব, নির্যাতনের স্বীকার হয়ে ক্রমশ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়া এই আদিবাসী জনগোষ্টীকে রক্ষায় কোন উদ্দেগে উদ্যোগ নেওয়াত দুরের কথা রাষ্ট্রযন্ত্রের কাছে ডুকলাদের কোন সঠিক পরিসংখ্যান পর্যন্ত নেই।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, " সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই। " আমরা এই কথা প্রমাণ করেছি বহু আগেই। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ দুর করে এক অস্ম্প্রদায়িক সমাজ গড়ে তুলতে আমরা কাজ করছি নিরলস ভাবে। সকল অন্যায়ের বিরোদ্ধে আমাদের কলম তাক করেছি বারবার, নির্যাতিত এবং অসহায়েদের চোখের পানি মুছে দিতে আমরা একতাবদ্ধ হয়ছি বহুবার। সমাজের প্রতিটি ইতিবাচক কর্মকান্ডে আমাদের অবদান অনস্বীকার্য। আমি ব্লগার, সাংবাদিক সহ সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি, এই নির্যাতিত সম্প্রদায়ের অধিকার আদায়ের ব্যাপারে সকলকে সরব হওয়ার আহব্বান জানচ্ছি।
গুগল থেকে সংগ্রহ করা শব্দকরদের কিছু ছবি।
এই বৃদ্ধ ভদ্রলোক ভিক্ষা করে জীবন পরিচালনা করেন, এই ছবিই যেন শব্দকর সমাজের প্রতিচ্ছবি। " কেমন আছে শব্দকর সমাজ" তার উত্তর পাবেন এই ছবি থেকে।
ঢোল বাজাচ্ছেন কোন এক শব্দকর।
ঐতিহ্যবাহী চড়কপূজা : চড়কিতে ঝুলছে কোন এক শব্দকর
চড়কপূজা : চড়কিতে ঝুলার প্রস্তুতি।
চড়ক উৎসবের সময় দর্শকের সামনে কসরত প্রদর্শন করছেন এক শব্দকর।
চড়ক উৎসবের সময়ের ছবি, কোন এক দেবতার সাজে (সম্ভবত, ভুল হলে ক্ষমাপ্রার্থী) এক শব্দকর।
চড়ক উৎসব নিয়ে যাদের প্রশ্ন আছে, তারা এখানে ক্লিক করে পড়ে নিতে পারেন। শব্দকরদের ব্যাপারে অনেক তথ্য আছে
শব্দকর জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বিশেষ কর্মসূচি দাবি (২০০৯ সালে শব্দকরদের নিয়ে প্রথম আলোতে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট)
আংশিক তথ্যসুত্র এবং অনুপ্রেরণা :
১. 'ডুকলাদের সকল ঢোল বেজে ওঠুক বর্ণদাপটের বিরুদ্ধে'। পাভেল পার্থ।
২. 'সিলেট অঞ্চলের আদিবাসী প্রেক্ষিত ও শব্দকর সমাজ সমীক্ষা' । রসময় মোহান্ত।
৩. শব্দকরদের বাঁচাতে এগিয়ে আসুন। কুঙ্গ থাঙ।
বাকী ভাই, মাহমুদ ভাই, জাহিদ ভাই এবং রেহমান আসাদ ভাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
পরের পোস্টে ডুকলা (শব্দকর) সমাজের সম্পুর্ণ চিত্র বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫০