মাথায় কিছু নাই। তাই হুদাহুদি ফেবুতে বইসা মানুষরে জ্বালাই। ব্লগ পড়ি। লেখি কম । রাইত বিরাইতে ব্লগে হানা দিলাম। ইকানে কিছু পাচমিশালি ইসটেটাস দিলাম। সব ইসটেটাস গত কয়েকদিনে আমার ফেবু ওয়ালে দিছি।
১. আমি আর জরিনা
ডিম খামু কলা দিয়া
টাইম কাউরে দিমুনা
...ছোকলা ফালামু ডাস্টবিনে
ভালাবাসুম রাইতে দিনে
...অল্প করে খামু আর অল্প করে না খায়ে হাটমু
(খায়ে না খায়ে পেম করার ইমো )


২. কিস দিচোস বেজায়গায়, থাপ্পড় তো খাবিই
খালার বয়সি দাদীরে কইছোস , আয় বুকে আয় ভাবী !!!!



৩. আমার গা নাড়ানো ভালো
গায়ে মাখা কুসুম আলো
মনের কোণে কাকড়া বিছে
তারা দেখতে ভীষণ কালো
৪. আবেহ, এ সার্কিট , লাইফ ম্যা না, সিরফ তিন চিজ মাংগতা হ্যায় । এক হ্যায় মোনা, দুসরি হ্যায় সোনা ... অর তিসরি ক্যায়াবে ??? >>>>>>>
মোনা কি সাথ সোনা ।

৫. তোর ডাকে সাড়া দিতে, এটেছি ফন্দি
দেহে মনে কামনা ............ বৃষ্টিবন্দি
৬. ধানমন্ডি গেছিলাম সন্ধায় । মামাবাড়ি মাছভাত,গোশভাত আর দুধভাত খেলাম ।


৭. কিলাসে হামার ডোস্টের জিনস বিপদজনক ভাবে নিম্নগামী হচ্ছিলো ।লেকচার লেখার চুডে তার আন্ডির ডিকে খিয়াল আছিলো না ।cleavage দৃশ্যমান হতি হতি,সেইটে অহস্য পর্যায়ের ইতরামির লেভেলে যাইতে ছিল ..হামার আর সহ্য হলো না ।৩৫ ডিগরি এংগেলে চক্ষু গুল গুল কইরা বুঝার চেষ্টা করলাম , আশেপাশের পরিস্থিতি। ...কথা নাই বার্তা নাই ফট কইরা মাইয়াগো সামনে একটা চিক্কুর দিয়া কইলাম ,ঐ সুহাগ শার্ট নামা ,তুর পুটু ডেকা যায়।কাটা চামুচ ডিয়া গুটা ডিমু কইলাম


৮. যাহাদের গোফ উঠে নাই, তাহারা তফাত যান। আমি গান্ধা আদম, নিষিডডো জিনিসের প্রতি সিইরাম আকুরষুন । গেলুম মজা নিতে। মহা সোরগোল তুলে বোতলবন্দি জোক, আরো নাম না জানা প্রাণী নিয়ে , ক্যানভাসার বাঙালি জাতির যৌনশক্তিবৃন্ধির ক্যানভাস করে যাচ্ছে । এই জাতির যৌবন নিয়ে তার টেনশনের শ্যাষ নাই । যৌনশক্তি বাড়ায়েই ছাড়বে । তাহার মার্কেটিং স্ট্যাটেজি ...
"আগে ছিলো তুলা, এখন হবে মুলা , ষান্ডার ত্যাল ডান্ডার মালিশ "
ইহা একটি অশলিল ইস্টেটাস

৯. হোমো হয়েই সুখ গো
বলে গেছে এডগার এলান পো
হোমো হোমো ভাই ভাই
ঠেকায় পড়লে দুলাভাই।
দাড়ি ঘষো , বাজাও যন্ত্রী
...বলে গেছেন পররাস্ট্র মন্ত্রী
যডি করো ভালুবাছা
বাড়ি খায়ে জ্বলপে পাছা
... পেমিক মিলিবে পেমিকের সাথে .. বাচ্চা হবে না , বাচ্চা হবে না , বাচ্চা হবে না । টুং টুং টুং



১০. যেদিন তুমার হাতে ছিলো পিলাসটিকের ফুল
চুমমা দিছি, ট্রাকের গায়ে, মারটেছিনা গুল
তুমার পেমে নাততি খায়ে, কোপতে লিখি আজ
আললা আমার শ্বশুর ব্যটার , মাতাত ফালাও বাজ।

১১. আরিবাবা, প্রকৃতির ডাক পাইছে তো স্যাররে যায়া মুখ কাচুমাচু খাটুমাটু করে কনিষ্ঠা আংগুলি দেখায়ে বল, স্যার বাইরে যাবো । তাইলেই তো স্যার যাইতে দিতো। ডাক এতো জোরেই দিছিলো শ্যাষম্যাষ ইমোশনাল-আততোহারা খায়া মিডল ফিংগার দেখায়ে বললি, স্যার বাইরে যাবো। ভাগ্য ভালো স্যার কিলাস নেয়ার তালে কনিষ্ঠা আংগুল আর মিডল ফিংগারের পার্থক্য বুজবার পারে নাই। নাইলে আইজ দুইজনেই কেইস খায়া যাইতাম ।



১২. আমার বন্ধুপ্রবর (প্রাক্তন ফিল্ডমার্শাল

১৩. বিড়ির আগুনেহহ , বিড়ির আগুনেহহ .. বিড়ির আগুনে পুড়ে গেলাম সজনী গো, সেই বিড়ি ঠোটে টানলাম না (সে নো টু ইসমোকিং এর লিফলেট খুজার ইমো)

১৪. এক পেমিক কাপড় পড়ে, একশো পেমিক বাছুরঘরে (ইহা একটি হোমো স্ট্যাটাস)
১৫. ঢাকার আকাশ আজ বড্ড অভিমানী। এলোচুলে রুদ্র। প্রচন্ড অভিমান জমা করে চলছে । যে মূহুর্তে ঝমঝমিয়ে কান্নায় ভাঙবে আবার । আয় কান্না ঝেপে, বৃষ্টি যাবে খেপে । লেবুর পাতায় করমচা। আকাশ, কফি খেয়ে যা ।
১৬. সকালে উইঠ্যা হেভভি মানজা মাইরা জামাইবাবু সেজে কিলাসে গেলুম। পানজাবি পইড়া। যায়া ডেকি কিলাষটাই হইলো না। মিজাজ খারাপ। এখন মাইয়াগুলার কি হপে !!! উরা যে আমাকে ডেকটে পেলু না




১৭. তোমাকে দেখেই, হারিয়েছি খেই
আন্ধার রাইতে আজ তুমার বাড়িতে কেউ নেই,
নেই নেই, পাহাড়াদার কালা কুত্তাও নেই
মর্জিনা, আজো একা দাড়ায়ে আমি তোমারি কুডডুস
তুমার পিরিতের ডাস্টবিনে আজ থোকা থোকা গলিত নুডলস
...তুমার ছ্যাকায় হারিয়েচি ডিশা গো
মনের ডুক্কে আইজ আমি গে .. গো #(

১৮. নাহ, দিন দিন ক্যারেকটার লুজ হয়া যাইতাছি। একমাইল দূর থেইক্কাও আমার পচা ক্যারেক্টারের দূর্গন্ধ পাওন যায় । বয়সন্ধিখনে মেয়েরা সেইটা দূর থেইক্কা বুঝতো। এখন পোলারাও টের পায় :'(
১৯. শুককুরবার এলার্ট: পুলাপান আশেপাশেই ঘুরতাছে । যারা ক্যাম্পাচের ঝোপে হান্দায়া ডেটিং করবার যাইতাছো, তাহাদেরকে আজ পোচুর বিচ্ছুবাহিনী ডিসটাপ করপে। একদম "ঝোপ বুইজ্যা কোপ " .... চুমু জাতীয় কোনো স্ট্রবেরি টাইপ আওয়াজ করছিস তো মরছিস । ক্যাম্পাসে অতি সম্প্রতি ম্যালা ছ্যাকার ঘটনা ঘটছে। ঘনঘন বালক এবং বালিকা বন্ধু পাল্টানো স্বভাব যাদের আছে, আইজকা এটলিস্ট বাইর হইয়ো না। স্ট্রবেরি কিলার রা ঠ্যাকনা দিবো

২০. দিনের শুরুতে পথে নেমেছি , সম্ভবত তোর হাতটা ছুয়ে
আলো এসে , মেঘ হয়ে , রোদে যাচ্ছে ধুয়ে ।।
অপরাহ্নে নীরবে এগিয়েছি, অপার্থিব বৃক্ষের দিকে ..
নীলনদে ডুবে যাওয়া , সব স্মৃতি, হয়ে আসে ফিকে ..
যাওয়া হয়না, আমার পাওয়া হয়না,
কষ্টে থাকা সুখের , আজ কবর খোড়ায় বায়না ।
২১. কিলাশ থেকে ফেরার পথে সিনিয়র ভাইয়ের লগে দেখা। কইলাম ভাই, পাশ করলেন, চাকরি পাইলেন, বাসা ভাড়া নিলেন ; এইবার একখান বিয়া করেন। অনেক দিন দাওয়াত খাইনা। কুন মাইয়া পছন্দ কন। ঘটকালি আমরা জুনিয়ররাই করতাছি। ভাই কয়, বিয়া তো অবশ্যই করুম। মাইয়া খুজ তোরা। মাইয়া কানা,খোড়া, কালা, ডিভোর্সি, পরকীয়াকারী যা খুশি তাই হোক। পারলে দশ পোলার লগে ঘুরুক , তারে বিয়া করতে আপত্তি নাই। খালি দেহিস, তার জানি কুনো ভিডিও ক্লিপ না থাকে ।


