না, আমার কিছু বলার নাই। ভােব সােব বুঝা যাইতাছে আম্বালীগ টিম মানে এ টিম। তাহলে ব্লগে কি আম্বালীগই থাকবে? এই কমেন্টগুলা দেখেন। আম্বালীগের মতের বিরুদ্ধে গেলেই রাজাকার তকমা লাগান হয়!!!!
'আমি না হয় রাজাকারই হলাম, তবু তোরা দেশপ্রেমিক হ : ব্লগে হিট হওয়ার একটা চান্স (মিস করলাম কিনা বুঝতেছিনা)'-আইরিন সুলতানার ব্লগ
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন :
২০০৭-১২-১২ ২৩:১৬:২৯
রাশেদ বলেছেন :
২০০৭-১২-১২ ২৩:০২:৩৪
খেপি নাই।
মাগার একজনের কথা শুইনাই যদি লাফ দেন, তাইলে তো খারাপ লাগে।
এখানে দেখি অনেক চেনা মানুষ ক্ষেপে যায়। ভালোই হইলো অনেকেরই চেহারা চিনছি এই ফাকে।আর _টিম কি মনে করলো না করলো সেইটা কি আসে যায়! কারন এদের চিন্তা ভাবনার মূল্য নেই। এরা মুক্তিযুদ্ধকেই হাসিতে পরিণত করছে। যেখানে আ_জুর মতো লোক বিশ্রী পোস্ট দেয় এক মুখে আরেক মুখে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে, যেখানে প্রবীনের হাতে ভিন্ন নিকে বিশ্রী বিশ্রি কমেন্ট বের হয় তখন এদের বিশ্বাস করার কিছু থাকে না। আওয়ামী লিগ-বিএনপির জন্যই জামাত আজ এত দূর আসতে পেরেছে, এদের মতো মানুষের হীন চিন্তার কারনে এই ব্লগও দেখা যাবে জামাত-শিবিরের মতো কুকুরের করতলে যাবে।
তবে তাতে কার কি? _টিমের নিজেরই কোনো ভ্যালিডিটি আছে কিনা সন্দেহ! জামাতের বিরুদ্ধে সবার ইন্ডিভিজ্যুয়াল প্রতিবাদই যথেস্ট।আ_াল টিমের সার্টিফিকেট নেওনের দরকার নাই!
'সন্ধ্যাবাতি'র প্রতি প্রশ্ন @ সাধারণ ব্লগাররা খেয়াল রাখুন।'-অলৌকিক হাসানের ব্লগ
১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন :
২০০৭-১২-১৩ ১০:২৪:১৪
এই পোস্টে যারা আসবেন, তাদের জন্যই বলি, ২০০৬ সালের ডিসেম্বর, ২০০৭ সালের জানুয়ারি এবং এর আগে পরে, এ টিমের আইজুদ্দিন (হারাধন, নিধিরাম আরও অনেক নিকেই সে এসেছে) আস্তমেয়ে নামের সন্ধ্যাবাতি জঘন্য রকমের পর্ণোগ্রাফিক নির্যাতন শুরু করেছিল। প্রতি দিন জঘন্য পর্ণোগ্রাফিক ছবি পোস্ট, আর সাথে এই মন্তব্য 'আসতমেয়ের ..... সাথে মহবব্ত করতে চাই'.... অত্যাচারটা কেবল সামহোয়ারে সীমাবদ্ধ ছিল না, কর্তৃপক্ষ নিক ব্লক করে কূল পাচ্ছিল না। এ টিমের জন্ম ওই জঘন্য ঘটনার পর পরই হয়। আমি আশ্চর্য হয়ে যাই যখন দেখি, এত ভয়াবহ একটা ঘটনার (যা আস্তমেয়ে নামের টিনেজ মেয়ের জীবনের সবচেয়ে জঘন্য আক্রমন, নির্যাতন) কথা যতবার তোলা হয়, সেটা নিয়ে এ টিম বা আইজুদ্দিনের তো বিন্দুমাত্র অনুশোচনা থাকেই না, বরং সাথে সাথে স্বাধীনতার কথা, রাজাকার আর গোলাম আযমের কথা উঠে আসে। তারা নিজেদের অন্যায়ের সাফাই গাইতে স্বাধীনতার চেতনাকে টয়লেট পেপারের মত ব্যবহার করে। ব্যবসা করে স্বাধীনতার চেতনা নিয়ে। কত বড় মুখ নিয়ে স্বাধীনতার কথা বলে যেখানে ওরা নারী নির্যাতন কাকে বলে, অবমাননা কাকে বলে, নোংরামী কাকে বলে, ভদ্রতা, ভব্যতা, অসভ্যতা কাকে বলে, শ্লীলতা কি, এসবই বুঝে না। নিজের ঘরে মা বোন রেখে, হয়তো ঘরে বউ রেখে, বিছানায় শিশু কণ্যা রেখে (আইজুদ্দিনের নাকি লাল জামা পরা মেয়েও আছে) এই সব কথা বলতে পারে ভার্চুয়ালি... ওরা আদর্শের কথা বলে? একজন মানুষ সারাটা জীবন বদলায়, প্রতিদিন বদলায়। একটা ১৯ বছরের মেয়ে কত আর বুঝে? মানুষের প্রকৃত বুঝ নাকি আসে ৪০ এ। যেই মেয়েটা বুঝ আসার আগেই বুঝলো, এই আদর্শের মানুষেরা নিজের ঘরে শিশু কণ্যা রেখে ভার্চুয়ালি এই সব করতে পারে, তারা আর যাই হোক, মানুষ না, ওদের জঘন্য দু'মুখো চরিত্র.... ওদের মুখে স্বাধীনতার চেতনার কথা মানায় না... সে কেন এই একই মানুষগুলোর কথা শুনবে, বিশ্বাস করবে? কখনই করা তার পক্ষে সম্ভব না।
২
বজলু মহাজন বলেছেন :
২০০৭-১২-১৩ ১১:৩২:১৭
পুরা পোষ্টের মইধ্যে ছ্যাপ ছিটাইলাম, বজলু মহাজনের মূত্র আর বিষ্ঠার সুঘ্রান এখানে এলে পাওয়া যাবে আশাকরি।
তোমাদের আর কতবার চৌক্ষে আংগুল দিয়া বুঝাইয়া দিতে হবে যে তোমরা বিকৃত রুচির ভন্ড মুক্তিযোদ্ধা? যেকোনো ব্যাপারে তোমরা গোলাম আজম আর রাজাকার টানিয়া নিয়া আইসা নিজেদেরকে ভাল ও সুবোধ প্রমানের চেষ্টা চালাও কিন্তু সাধারণ মানের ব্লগারেরা সেদিকে ফিরেও তাকায়না সেটা খেয়াল করনা? তখন কোথায় ছিলা তোমারা, যখন হৃদয়ে কুষ্ঠ রোগ নিয়া নষ্ট আইজুদ্দিন একটা ১৯ বছরের মেয়ের সাথে তর্কে লিপ্ত হইয়া তাকে পাশ্চাতদেশে সহবাস করতে চাই বলিয়া চিত্কার করিতে থাকে? যখন তাকে উত্যক্ত করা হত দিনের পর দিন। কোথায় ছিলা তোমরা? যখন চতুর্ভুজকে বলা হয়েছিল হিজড়া, বলা হয় রাজাকার?একটা ভার্চুয়াল রাজাকার মেয়ের মুখের ছবি দেখিয়া তাইলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির আ্যকচুয়াল বীর্য নির্গত হইয়া যায়? ভালা কতা। ব্লগে মাইয়াগো পর্নোগ্রাফিক উত্যক্ত করার পরও তোমাগো কইতে হইব তোমরা মুক্তিযুদ্ধের ঝান্ডা ধারি , রাজাকারমুক্তকারি? একটা মেয়েকে যারা গনধর্ষনের হুমকি দিতে পারে সেই রকম মুক্তিযোদ্ধা হবার চাইতে একটা রাজাকারের সভ্য সন্তান হইতে আমি বারবার প্রেফার করি। মুক্তিযুদ্ধকে শক্তি হিসাবে না নিয়া অন্যায় ঢাকার চাদর হিসেবে নেয়ার জন্য তোমাদের বিরুদ্ধে দেশদ্রোহী মামলা করা উচিত কিনা বল?রাজাকার , রাজাকার ধ্বনিতে ব্লগ গরম করিয়া তোমরা কাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাও? তারপর যেন সকল অন্যায় আর পারভার্টিজম কইরা বেড়াইতে পার, তাইনা? নিজেরে নিজেই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি হিসেবে তুইলা ধইরা আর ফ্রীডম ফাইটারের ভূয়া সার্টিফিকেট নিয়া অশ্লীলতার গোড়াপত্তন করছিলা। এখন সেই গাছ বিশাল মহীরুহে পরিনত হইচে দেখতাছি। হাজার হাজার নিক লইয়া যখন চিন্তা কর, কি ব্যাপার লোকেরা আমাগো কথায় আসেনা ক্যান? এইখানেতো কেবল আমি আর আমি তখন মাথার চুল ছিঁড়তে খুব মন চায় তাইনা? আমি হাসি মনে মনে। হায়রে আমাগো মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি!! তগো লিগা মুক্তিযুদ্ধ আইজও মুক্ত হইতে পারেনাই। মানুষের মুক্ত চিন্তা আর শুভ বোধ তোদের কাছে জিম্মী হইয়া আছে। তগো জন্য আমি বাংলার বীর সন্তানদের কাছে মাথা গেট করা থাকি সারাজীবন যে তোদের কাছ থেইকা মুক্তিযুদ্ধেরে ছুটাইয়া নিয়া আইসা তারে সত্যিকারের সন্মান দিতে পারলামনা। শুধুমাত্ট তোদের মত গুটিকয়েক নষ্ট কীটের জন্য। আমারে ক্ষমা কর দেশ, আমারে ক্ষমা কর সূর্য্য সন্তানেরা! ভাবছিলি, কেউ আগায়া আসবোনা প্রতিবাদ করতে না? কারও আগায়া আসতে হইবনা, একজনেই যদি সত্যিকারের দেশপ্রেম নিয়ে আর সততা সাহসিকতার সাথে সত্য কথাগুলা বলে তাইলে অন্য কারও সাহায্যের প্রয়োজন নাই। যা চইড়া খা।
'আমরা আপনাদেরই অংশ - প্রিয় রাগ ইমন। চোখ খুলুন জাগুন'-নিধিরাম সর্দারের ব্লগ
১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন :
২০০৭-১২-১৩ ০৯:০৩:৪৮
নিধিরাম সর্দার কি ডা: আইজুদ্দিন? মানুষ এই ভাবেও রং পাল্টায়? আস্তমেয়েকে জঘন্য পর্ণগ্রাফিক আক্রমন করার কথা কি সে ভুলে গিয়েছে? দিনের পর দিন, প্রতিটা পোস্টে গিয়ে ভয়াবহ, ভয়াবহ কুৎসিত আক্রমনাত্মক কথা লিখে আসা, যেন প্রথম পাতা থেকে সে কথা কিছুতেই না সরে, সাথে অশ্লীল ছবির সংযুক্তি... এই জঘন্য কাজ শুধু সামহোয়ারেই সীমাবদ্ধ ছিল না, ব্লগস্পটেও একই নোংরামী... যারা দেখেছেন, তারা সবাই জানেন, নেটে আক্রমন যতটা জঘন্য করা যায়, ভার্চুয়ালি যতটা নিচে নামা যায়, আইজুদ্দিন ততটাই নিচে নেমেছে... অনেকগুলো দিন সে কান্ডগুলো করেছে, তার মুখে এত সব কথা কি মানায়? মানুষ এই ভাবে সত্যিই রং পাল্টাতে পারে? নিজেকে ঘেন্না না করে? আমি এখনও কর্মফলে বিশ্বাস করি, পরকালেরটা, এই পৃথিবীরটাতেও, তাই আইজুদ্দিন, তোমাকে আমি করুণা করি। অনেক নীতিবাক্য ঝাড়ো, আদর্শের দোহাই দিয়ে অনেক কথাই বলো, কিন্তু আসলে সে সব খোলস। সব কিছু ভেঙে পড়বেই। তোমার কর্মফল তুমি ভোগ করবাই। তুমি নিজে নিচে নেমেছো, যেই আদর্শকে খামচে ধরে আছো, দু'মুখো তুমি সেটাকে সহ নিজে নামবা।
'সন্ধ্যাবাতি তোমার ভাল কিছু লেখা দেখতে চাই'-কৌশিক আহমেদর ব্লগ
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন :
২০০৭-১২-১৩ ১৪:১৪:০৬
জামাল ভাস্কর,
১. দু:খজনক যে আপনি আসল ব্যাপারটাই দেখতে পারেন নাই। আপনি আমাকে একিউজ করছেন ঘটনা কথা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য, কিন্তু আইজুদ্দিন এন্ড গঙ যে কথা ঘুরাতে স্বাধীনতার চেতনাকে ব্যবহার করেছে, নারী নির্যাতনের বিপরীতে, সেটাই দেখেন নি? আই অ্যাম ভেরি স্যরি, মৌসুমের বেশ কিছু চমৎকার সাহসী মন্তব্য মনে আছে তখন রাসেলের ব্লগে। আপনার গার্লফ্রেন্ডের সৎ সাহস এই ক্ষেত্রে মনে হয় আপনার চেয়ে বেশি, কোথায় চেতনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে অসততা ঢাকতে, সেইটা ভালো বুঝেন অন্তত:।
২. আমি যেই ইস্যু নিয়ে কথা বলতে চাই না, সেইটা নিয়ে আমাকে খোচানো, যে কোন ইস্যুতে ঝাপায় পড়া যে অসভ্যতা, অভদ্রতা, অভব্যতা, সেইটা চোখে পড়ে না? আপনি জানেন আমার বাক্য গঠন ভালো, আমি যেই ব্যাপারে সিরিয়াসলি ফীল করি, সেটা নিয়ে যথেষ্ট হৃদয়স্পর্শী লেখা লিখতে পারি, আমাকে বার বার জিজ্ঞাসা করে কি আমার চিন্তা ভাবনা প্রচারণার সুযোগ করে দিচ্ছেন, সেটা হজম করার সাহস, শক্তি, ক্ষমতা কোনটা নাই জেনেও? এসবের মানে কি? কোথায় চুলকায়? এখনও বুঝেন নাই, আমি ইনকনভেনিয়েন্ট ট্রুথ বলে শাই এওয়ে করি না, কিন্তু অপ্রয়োজনীয় কথা যেই মুহূর্তে বুঝে যাই, সেই মুহূর্তে বলা বন্ধ করি। আমি যখন তর্ক করেছি, তখন আমার নিজের জানার ঘাটতি ছিল, কিছু কনফিউশন ছিল, মানুষের প্রকৃতি সম্পর্কে আরও কম জানতাম। আরেকটু নাইভ ছিলাম।
এখন আমার নিজের আর জানার জন্য তর্ক করার প্রয়োজন নাই, "আই নো ওয়াট আই বিলিভ"। কাউকে কোন রাজনৈতিক বিশ্বাসে কনভার্ট করারও প্রয়োজন নেই।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০০৮ বিকাল ৪:২২