পাকিস্তানে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের উপর হামলায় গোয়েন্দাদের সন্দেহের তীর এখন ভারত ও তাদের দালাল আওয়ামী লীগের দিকে বিদ্ধ হয়েছে (এখনও ইরান রেডিও এই খবর দেয় নাই যদিও, তবে দিবে)।
গত কয়দিনে বিশিষ্ট ব্লগারদের নানা আলোচনায় প্রভাবিত হয়ে আমি এই ব্যাপারে কিছু যুক্তি দাড় করিয়েছি। নীচের কারণগুলো বিশ্লেষণ করলে আমরা উপরের অভিযোগের পক্ষে যথেষ্ট প্রমাণ পাই :
১. শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারদের বাস কোনদিক দিয়ে যাবে এটা ভারত ছাড়া আর কারো পক্ষে জানা সম্ভব ছিলো না। আর ভারত জানলে সেটা তাদের দালাল আওয়ামী লীগও জানবে। জানবে কলকাতার দাদাবাবুদের পয়সায় তৈরি একটি বিশেষ ব্লগের ব্লগাররাও।
২. কথিত দুই বন্দুকধারী জঙ্গী শুধু পাকিস্তানী পুলিশ মেরেছে, কিন্তু শ্রীলঙ্কান কোনো ক্রিকেটারের গায়ে একটা বুলেটও লাগেনি। তার মানে নিশ্চয়ই এরা ভারতীয় এজেন্ট। কারণ পাকিস্তানীদের প্রতি তাদের রাগ তাই পুলিশ মেরেছে। কেনো শ্রীলঙ্কানদের মারলো না। কারণ শ্রীলঙ্কানরা ভারতের বন্ধু।
৩. পাকিস্তানে বিশ্বকাপ না হলে আর কোনো আন্তর্জাতিক দল ক্রিকেট খেলতে না গেলে তার সরাসরি সুফল ভোগ করবে ভারত ও বাংলাদেশ। কারণ সেক্ষেত্রে উপমহাদেশের ম্যাচগুলো এই দুই দেশে হবে। আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের ম্যাচ ফির টাকাগুলি মেরে খাবে। তাছাড়া ভারত চায় না কোনো মুসলমান দেশ আইসিসি রেংকিংয়ে তাদের টপকে যাক।
৪. ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমস নামের একটি পত্রিকায় এই ঘটনার ভিডিও পোস্ট হয়েছিলো। তারা কিভাবে জানলো যে এইখানে গোলাগুলি হবে। কিসের ভিত্তিতে তারা গাছের উপর ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে বসেছিলো?