somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধি - রোগ নাকি আবশ্যকতা ?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দেশের বর্তমান খারাপ অবস্থা কারোরই অজানা নয়, এটাই আমার ধারণা । তবে এমন অনেকেই আছেন যারা ভাবেন, দেশ রসাতলে গেলেই বা আমার কি, আমার নিজের আখেরটা গোছানো গেলেই হয় । হ্যাঁ, তাদের জন্যই হয়তো আমাদের নেতৃত্বপ্রদানকারী লোকগুলো যা ইচ্ছা তাই করার সাহস পাচ্ছে । তবে বর্তমানে আমাদের দেশে দুইটি অতি আলোচিত শব্দ দুইটি হলো, মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধি । তাহলে কি এই মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধি ? আসুন, একটু আলোচনা করা যাক ।

মুক্তচিন্তা হচ্ছে মুক্তভাবে চিন্তা করা । অর্থাৎ আপনি যখন কোন কিছু নিয়ে ভাবছেন তখন আপনি সবকিছুর প্রভাব থেকে মুক্ত হয়েই চিন্তা করছেন । কে কি ভাবছে, কে কি করছে, কে কি নিয়ে বেশি আগ্রহী, কে দেশের জন্য করছে আবার কেইবা দেশকে বিক্রি করে দেওয়ার জন্য করছে ইত্যাদি । এখন স্বভাবতই একটি প্রশ্ন আসে, চিন্তা তো হয় মনের মধ্যে । তাহলে আমি কি নিয়ে চিন্তা করছি, সেটি কারও প্রভাবযুক্ত কি করে হবে ? হ্যাঁ, অত্যন্ত যুক্তিপূর্ণ প্রশ্ন । আপনার সেই চিন্তার ব্যাপারটি কারও জানার কথা নয় । তবে আপনি যখন সেই চিন্তাধারাকেই কলম বা অন্য কিছু যেমন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট অর্থাৎ ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদির মাধ্যমে আপনার সেই চিন্তাধারাকে প্রকাশ করবেন তখনই কিন্তু বাগড়া বাধবে । কারণ তখন সেটা শুধু আপনার মনের অন্তরালে সীমাবদ্ধ থাকবে না । সাধারণত ইদানিং মুক্তচিন্তার চর্চা ধর্মীয় বিষয়গুলো নিয়েই বেশি হতে দেখা যাচ্ছে । কোন ধর্ম কি রকম, কোনটা সঠিক বা কোনটা সঠিক নয়, কোন ধর্মের উৎপত্তি আগে আর কোন ধর্মের উৎপত্তি সবার পরে, কোন ধর্মে কি ধরণের সীমাবদ্ধতা আছে ইত্যাদি ইত্যাদি । আর এখানেই যত সমস্যা । এবার আসি মুক্তবুদ্ধি নিয়ে ।

মুক্তবুদ্ধি হচ্ছে সেটাই যা সেইসব মুক্তচিন্তার মাধ্যমে আমাদের নিজেদের মধ্যে যেই ধরণের বিশ্বাসগুলোর জন্ম হয় বা আমরা যার দ্বারা সামাজিকতাকে প্রভাবিত করার চেষ্ঠা করি । এই মুক্তবুদ্ধি আর মুক্তচিন্তার মধ্যে যে সম্পর্ক তা অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী । মুক্তচিন্তার চর্চা হয় না কিন্তু মুক্তবুদ্ধির হয় । যেমনঃ আমি আমার কথার মাধ্যমে আপনাকে বা আপনাদেরকে প্রভাবিত করতে পারি এভাবে যে হ্যাঁ এই ব্যাপারটা যেভাবে ঘটেছে তা আসলে সেভাবে না ঘটে অন্যভাবে ঘটেছে । আপনারা এটা বুঝতে পারেননি কারণ আপনারা যা দেখেছেন তাই বিশ্বাস করেছেন কিন্তু একটু গভীরে গিয়ে বুঝার চেষ্ঠাও করেননি । অর্থাৎ আমি আমার মুক্তচিন্তাটাকেই মুক্তবুদ্ধির মাধ্যমে আমার আশেপাশে বা সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে পারি সহজেই । তাহলে মানুষ কিসের দ্বারা বেশি প্রভাবিত হয়, মুক্তচিন্তা নাকি মুক্তবুদ্ধি ? এই প্রশ্নটা অনেকটাই অমূলক । এই প্রশ্নটা এখানে দিলাম যদি এখনও অনেক এই মুক্তচিন্তা আর মুক্তবুদ্ধির ব্যাপারটা ভালো করে ঠাউর করতে না পারেন । কারণ মুক্তচিন্তাকে ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমটির নামই তো মুক্তবুদ্ধি ।

এই যে ব্লগার রাজীব থেকে শুরু করে প্রকাশক দীপন হত্যা হলো, এটা আসলে কেন হয়েছে ? এর সাথে আসলে কারা জড়িত ? বাংলাদেশে কি আদৌ মুক্তচিন্তা বা মুক্তবুদ্ধি চর্চার কোন সুযোগ রয়েছে ? এই হত্যার পিছনে কি কোন ধর্মীয় ব্যাপার জড়িত ? নাকি কোন জঙ্গীগোষ্ঠী জড়িত ? নাকি বাংলাদেশে ইচ্ছামত কথা বলাই নিষেধ ? এমন হাজারটা প্রশ্ন আমার-আপনার মনে । কিন্তু এই প্রশ্নগুলো করার আর এর উত্তরগুলো পাবার কোন সুযোগ ও সম্ভাবনা না পেয়ে আমরা সকলেই নীরবতা পালন করছি । আর এই নীরবতার সুযোগ নিয়েই এক একটা করে মুক্তচিন্তার চর্চাকারী মৃত্যুবরণ করছে । তাইলে দেখি, উপরের প্রশ্নগুলোর সামান্য সন্তুষ্টজনক উত্তর দেয়া যায় কিনা । প্রথম কথা হলো, মুক্তচিন্তার ধারকরা নিজেদের ধর্মীয়ক্ষেত্রে বেশিরভাগই নাস্তিকতাবাদকে সমর্থন করছে । অর্থাৎ তারা সকলেই নাস্তিক বা নাস্তিকতাকে সমর্থন করে । কিন্তু তাদের লেখনীতে বা লেখার ভাষায় যে তীব্র নিন্দা বা ধিক্কার বা প্রতিবাদ সবই যেন শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের ও এই ধর্মের অনুসারীদের জন্য । যা সাধারণ যে কারও খটকা বাঁধতে বাধ্য । আমার এক বন্ধু এমনই নাস্তিকতাবাদকে সমর্থন করে । একদিন আমি আমাদের এক আড্ডায় কথায় কথায় তাকে নাস্তিক বলে উপহাস করতে লাগলাম । তখন সে সিরিয়াস হয়ে বললো, তুই যেমন একটি ধর্মের অনুসারী ঠিক তেমনি আমিও নাস্তিকতাবাদের অনুসারী । তোর বিশ্বাস নিয়ে উল্টাপাল্টা বললে যেমন তোর খারাপ লাগে, ঠিক তেমনি আমার বিশ্বাস নিয়ে কেউ উপহাস করলে আমারও খারাপ লাগে । আমি তখনই চুপ হয়ে যাই । আসলেই তো । এটা নিয়ে ভেবে দেখিনি কোনদিন । নাস্তিকতাবাদ নিয়ে আমাদের ধারণা অনেকটাই সেকেলে । আমরা তাদেরকে মানসিক বিকৃতকারী হিসেবে দেখি । এর জন্য দায়ী সেই নাস্তিকতাবাদ বিশ্বাসী মানুষগুলোই । কারণ তারা তো পর্দার অন্তরাল থেকে বেরিয়ে এসে কখনও আমাদের শুধরে দেয়নি । বরং তারা বেছে নিয়েছে খারাপ পথ । অত্যন্ত নিন্দনীয় একটি পথ । আর সেটি হলো, অন্য ধর্ম নিয়েও উপহাস করা, বাজে কথা বলা । আর সেটি বেশি পরিলক্ষিত হয়েছে ইসলাম ধর্ম নিয়েই । এখন ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা যখন আগ বাড়িয়ে এসে বিভিন্নভাবে তাদের নিষেধ করছে তবুও তারা থামছে না । তখনই ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা অনেকেই নিজের উপর কন্ট্রোল হারিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে বসছে । যেটি আদতে কাম্য নয় ।

ভালো করে খেয়াল করলে দেখা যাবে, সেইসব নাস্তিকতাবাদে বিশ্বাসী লোকগুলোই এই মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধিকে একটি রোগ হিসেবে পরিণত করছে । তবে সবকিছুর মূলে কিন্তু আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো । ভালো করে খেয়াল করলে দেখা যাবে, ধর্মীয় ব্যাপার ছাড়া সরকারের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডগুলো নিয়ে কিন্তু কোন কথা ছড়াচ্ছে না । এর কারণ কি জানেন ? বর্তমান সংবিধানের ৫৭ নাম্বার ধারা । আপনার মুখ, চোখ, কান, গলা, হাত, পা ইত্যাদি সবই এক অর্থে কারাগারে বন্দী করে রাখা হয়েছে । আপনি দেখতে পাবেন কিন্তু বলতে পারবেন না, শুনতে পারবেন কিন্তু বলতে পারবেন না, তাদের অপকর্মগুলো হাতেনাতে ধরতে পারবেন কিন্তু বলতে পারবেন না । এটাই ৫৭ নাম্বার ধারা । যার কারণে দেশের মানুষদের নাকের ডগা দিয়েই সরকারী দল যত অপকর্ম করে যাচ্ছে । এই ধরেন, নিজের দেশের মানুষদের চাইতে ভারত প্রীতি, বিভিন্ন মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ, ছাত্রলীগের মাত্রাতিরিক্ত আগ্রাসন ও সন্ত্রাস, বিরোধী দোল নিয়ে অতিরিক্ত কপচানো ইত্যাদি বিভিন্ন অপকর্মের অসংখ্য সাক্ষী থাকলেও সেগুলো জনসম্মুখে আনার মত সাহস কারোরই নেই । কারণ বিড়ালের গলার ঘণ্টাটা বাধবে কে ?

আপনার মুক্তচিন্তা করাটাই যেখানে অপরাধ সেখানে আপনি স্বাধীনতা চাচ্ছেন, ব্যাপারটা আসলেই অনেক হাস্যকর । ভেবে দেখুন তো, সরকারদলীয় রাজনৈতিক দলের এখন প্রধান উক্তিটি কি ? হ্যাঁ, দেশ এখন জঙ্গীতে ভরে গেছে । তাহলে আসুন তো একটু পিছনে ফিরে যাই । মনে আছে, ২০১৫ সালের ১৪ই এপ্রিল ঢাকা ইউনিভার্সিটির টিএসসি চত্বরে সংঘটিত সেই লোমহর্ষক কাহিনীর কথা ? আপনি জানেন কি, পুলিশ যখন পরবর্তীতে আসামী খুঁজতে খুঁজতে হয়রান, তখন সেই ঘটনার দায়িত্ব কারা নেয় ? না জানলে জেনে নিন । সেই ঘটনার দায়িত্ব নেয় আনসারুল্লাহ বাংলা টিম । জি, হ্যাঁ, সেই জংগীসংঘটনের কথা বলে সরকার বারবার পাড় পেয়ে যায় । পরবর্তীতে কিন্তু প্রমাণ হয়, সেই ঘটনা আসলে ঘটিয়েছে ছাত্রলীগেরই কয়েকজন সদস্য । তাহলে এবার বুঝলেন তো, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম আসলে কারা ? এবার আসি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ।

সম্প্রতি একজন শ্বেতাঙ্গ ব্যাক্তি আমেরিকায় কয়েকজনকে গুলি করে হত্যা করে । সেই ব্যক্তি হত্যা করার আগে নিজস্ব ফেসবুক একাউন্টে নিজেকে একজন "ফেডারেল রিপাবলিকান" বলে দাবী করে । অর্থাৎ আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বিরোধীদলীয় সমর্থক সে । কিন্তু পরবর্তীতে সেই ব্যক্তি যখন ধরা পড়ে, তখন প্রেসিডেন্ট স্বয়ং মিডিয়াতে ঐ ব্যক্তিকে একজন সন্ত্রাসী বলে উল্লেখ করে, বিরোধী দলিয় সমর্থক বলে নয় । অথচ আমাদের দেশের অবস্থা খেয়াল করে দেখুন, এখানে সরকার বিরোধী দলকে আর বিরোধী দল সরকারী দলকে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কাজের জন্য দোষ দিতেই বেশি ব্যস্ত, দেশের উন্নয়ন চুলায় যাক । এর কারণ কি জানেন ? কারণ এখন বাংলাদেশের সরকার নির্ধারিত হয় শক্ত প্রয়োগে, ভোট প্রয়োগে নয় । তাই জনগণ কি খাইলো, কি পড়লো, কোথায় থাকলো, মরলো নাকি বাচলো এতে সরকারে কিছুই যায় আসে না । তাই আমরা যতই মুখে বুলি কপচাই আমাদের দেশ উন্নয়ন করছে, এগুলো আসলে ফাঁকা বুলি ছাড়া কিছুই না । দেশের মিডিয়াই যখন সরকারের আগ্রাসনের হাতে বন্দী তখন সঠিক খবর কিভাবে জনগণের কাছে পৌঁছাবে, আল্লাহ্‌ই জানে । ৫ই ও ৬ই মে, ২০১৩ তে যদি সত্যি সত্যি কোন হেফাজতী হত্যা না হয়ে থাকে তাহলে দিগন্ত ও ইসলামিক এই দুইটি টিভি চ্যানেল খুলে দেওয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি । (তাই বলে ভেবে নেবেন না আমি জামায়াতে ইসলামের সমর্থক । বরং আমি সব ধরণের মিডিয়ার মুখ বন্ধ করার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি)

হ্যাঁ, মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধির অবশ্যই দরকার আছে । দেশে যেখানে দিন দিন শিক্ষার হার ও স্বশিক্ষিতের হার বাড়ছে, সেখানে একমাত্র এই মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধিই পারে, ভালো ভালো চিন্তাধারার মাধ্যমে দেশের সত্যিকার উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে । কিন্তু এর জন্য চাই পরস্পর সহযোগিতামূলক সৌহার্দতা । চাই না কোন হত্যা, কারও মুখ বন্ধ করা কিংবা ভয় দেখানো । কারও ধর্ম নিয়ে কথা বলা বন্ধ করুন বরং দেশ নিয়ে কথা বলুন । সরকারকে বাধ্য করুন এই ৫৭ ধারা বাতিল করার জন্য, মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করার পরিকল্পনাকে বাতিল করার জন্য, সর্বোপরি দেশে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনাকে বাতিল করার জন্য । দেশের উন্নতির জন্যই এগুলো বাতিল হওয়া প্রয়োজন । দেশে যদি কথা বলার স্বাধীনতাই না থাকে তাহলে দেশ নিয়ে ভাববোই বা কেন আমরা ? তাই এই মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধিকে আবশ্যকতা করা প্রয়োজন, এরকম রোগ হতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে আপনার ঘরে ঢুকেই আপনার মুখ বন্ধ করা হবে । তখন আপনি না পারবেন কিছু বলতে, কাউকে ডাকতে আর না পারবেন সহ্য করতে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩০
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাসান মাহমুদ গর্ত থেকে বের হয়েছে

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১২


যুক্তরাষ্ট্রের একটি বাংলা টেলিভিশন চ্যানেল হাসান মাহমুদের সাক্ষাৎকার প্রচার করেছে। আমি ভাবতেও পারি নাই উনি এতো তারাতারি গর্ত থেকে বের হয়ে আসবে। এই লোকের কথা শুনলে আমার গায়ের লোম... ...বাকিটুকু পড়ুন

দারিদ্রতা দূরীকরণে যাকাতের তাৎপর্য কতটুকু?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:১৮



দরিদ্র দূরীকরণে যাকাতের কোনো ভূমিকা নেই।
যাকাত দিয়ে দারিদ্রতা দূর করা যায় না। যাকাত বহু বছর আগের সিস্টেম। এই সিস্টেম আজকের আধুনিক যুগে কাজ করবে না। বিশ্ব অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শেখস্তান.....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫

শেখস্তান.....

বহু বছর পর সম্প্রতি ঢাকা-পিরোজপু সড়ক পথে যাতায়াত করেছিলাম। গোপালগঞ্জ- টুংগীপাড়া এবং সংলগ্ন উপজেলা/ থানা- কোটালিপাড়া, কাশিয়ানী, মকসুদপুর অতিক্রম করার সময় সড়কের দুইপাশে শুধু শেখ পরিবারের নামে বিভিন্ন স্থাপনা দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের বিয়ের খাওয়া

লিখেছেন প্রামানিক, ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

১৯৬৮ সালের ঘটনা। বর আমার দূর সম্পর্কের ফুফাতো ভাই। নাম মোঃ মোফাত আলী। তার বিয়েটা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল। বাবা ছিলেন সেই বিয়ের মাতব্বর।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি-আওয়ামী লীগের মধ্যে মৈত্রী হতে পারে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৫ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০০


২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগের ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে, গত ১৫ বছরে (২০০৯-২০২৪) আওয়ামী লীগ সুদে-আসলে সব উসুল করে নিয়েছে। গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছে আওয়ামী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×