দি গার্ল নেক্সট ডোর (২০০৪) রোমান্টিক কমেডি
এক হালকা পাতলা ভোদাই টিনএজ ছেলের সাথে প্রেমে পড়ে পাশের বাড়িতে আসা নতুন একটা (জটিল ) মেয়ে। পরে ছেলেটা দেখে মেয়েটা একজন পর্ণস্টার, তাও আবার ছেলের সব বন্ধু সেইসব সিনেমা :!> (!) দেখছে। ব্যস, সম্পর্ক পড়ে প্যাচে।
ইনভেনশন অফ লাইং (২০০৯) রম্য টাইপের
এইটা এমন এক দেশের কথা, যেখানে কেউই মিথ্যা বলে না, কোন মিথ্যা চিন্তা করে না। গল্পের নায়ক হঠাত একদিন মিথ্যা কথা বলা আবিষ্কার করে ফেলে। সে যাই বলে , মানুষ তাই বিশ্বাস করে। এক মেয়েরে সে গিয়া বলে, আমারে আদর না করলে দুনিয়া এখনি ধ্বংস হয়ে যাবে। মেয়েও রেডি তারে আদর দেয়ার জন্য :#> ।
দি ইমাজিনারিয়াম অফ ড. পারনাসাস (২০০৯) ফ্যান্টাসি টাইপের
ড. পারনাসাস এক আজব লোক, তার আছে এক যাদুর আয়না- ধরা খায় এক চোরের কাছে। তবে এই মুভিটা দেখার কারণ হিথ লিজার। মনে হয় তার মৃত্যুর কারণে সে তার অভিনয়টা শেষ করতে পারে নাই। ফলে একই চরিত্রের ভুমিকায় আরো অভিনয় করেন জনি ডেপ, কলিন ফেরেল, জুড ল। এইটা কেমনে সম্ভব , সেইটা দেখার ব্যাপক আগ্রহ।
কুংফু হাসল্ (২০০৪) মারামারি, কমেডি টাইপের
স্টিফেন চাওকে ভালা পাই। তার মুভিগুলোর মধ্যে মাঝে মাঝে এমন সব হিউমার থাকে, মুভি পজ দিয়া থামায়া এরপরে হাসি। ছবির নামেই বুঝছি এইটা যেমন একশন, তেমনি কমেডি।
ড্রাইভিং মিস ডেইজি (১৯৮৯) ড্রামা টাইপের, সিরিয়াস
চাইরটা অস্কার পাইছে, মরগান ফ্রিম্যান অভিনয় করছে- মুভি রিভিই দেখার ক্ষেতা পুরি । এই মুভিটাই সবার আগে দেখমু ঠিক করছি।
কিরিকু এট লা সরসরি (১৯৯৮) এনিমেশন (টুডি)
ফ্রেঞ্চ মুভি, কিন্তু কাহিনী আফ্রিকার। এক পিছকি , তার নাম কিরিকু। সে জন্মের পর থেকেই কথা বলতে পারে, দৌড়াতে পারে। সে যায় এক ডাইনীকে বধ করতে।
যেহেতু একটাও আমি এখনো দেখি নাই, সব তথ্য আইএমডিবি থেকে মারছি, কাজেই ভুল থাকলে আমার কিছু করার নাই। এইটা মুভি রিভিউ পোস্ট না, আপনাদের সাথে একটু শেয়ার করা আরকি।
কারেন্ট বাবাজি থাকলে আশা করি লিস্টি খতম কইরা সকালে ঘুমাইতে পারুম।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৪৩