মুসলমান মাইয়াগো হিজাব পইরা জীবন্ততাবু হওনের বিধান আছে । কারন হিজাবপইরা তাগো আকর্ষনীয় অংগ ঢাইকা না রাখলে নাকি মুসলমান পুরুষগো চিত্তহানী ঘটে ।
মুসলঅমান পুরুষগো চিত্ত ও পৌরুষ যাতে গড়াইয়া না পরে হের লাইগা মাইয়াগো এই ঠেলা সামলাইতে অইবো ।
এইটা পুরানা কতা ।
কয়দিন আগে এই বলগে বাহাস হইয়া গেলো । বাহাসের একপক্ষে ছিলেন হুজুরে কেবলা ছুফী সিংগাপুরী ।আরেকপক্ষে ছিলেন জংগীকামিল গাঞ্জায়ে আশরাফ ইরানীসাহাব । বিষয় ছিলো নামাজে মহিলাগো ইমামতি করা ।
বাহাসের শেষে আইসা রেফারীগিরি করলেন উম্মেঅষ্ট্রেলিয়ান ছাহাবানে কিবলা আস্তমাইয়া ছাহেবা ।
বাহাস থাইকা সমাধান আসলো মহিলাগো নামাজের জামাতে ইমামতি করনটা ঠিক না । কেন ঠিক না?
ঠিক না এই কারনে যে, মহিলা ইমামের পেছনে নামাজরত মুসল্লীগো ইমান খাড়াইয়া যাওনের সমভাবনা আছে, মহিলা ইমাম সাহেবার শরীরের আন্দোলনে,বিশেষ কইরা রুকু ও সিজদা কাল(বলেন নাউজুবিল্লাহ)
তাইলে দেখন যায়,সকল সমস্যার মুলে মুসলমান পুরুষগো ধাতু দৌর্বল্য । স্বল্পতেই তাহাদের ইমান খাড়াইয়া যায়, আর ইমান খাড়াইয়া গেলে অতি দ্রুত ধাতু স্খলনের মাধ্যমে তহবন ভিজিয়া যাওয়ার আশংকা তৈরী হয় ।
(হে আল্লাহ সর্বশক্তিমান,আমাকে বিতাড়িত শয়তানের হাত হইতে রক্ষা করুন । নিশ্চয়ই আপনি সর্বজ্ঞ ও পরমকরূনাময়)