
ঈদের নামাষ পড়লাম ব্রুকলীনের ১ মসজিদে; ইমামের নাম বলছি না, কারণ বাংলাদেশে, উনার নামে হত্যাকান্ডের মামলা আছে; তিনি বিএনপি নেতা ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমেদের ক্যাডার ছিলেন, বিএনপি'র আরেক কর্মীকে হত্যা করেছিলো; মওদুদ আহমেদের সাহায্য আমেরিকা চলে আসেন। কিছু সময় কনষ্ট্রাকশনে কাজ করার পর, সুরাহ কালাম শিখে ইমামাতি শুরু করেন; বর্তানে ১টি মসজিদের মালিক; নিজেই সেখানে ইমাম।
উনি এখন কিছুটা রাজনীতিও বুঝেন; ফলে, ইমামতির সময় বেকুবী কথাবার্তা কম বলেন; প্রবাসে বাংগালীদের জীবন নিয়ে সামান্য কিছু বলেন; উনার মুসল্লীরা মোটামুটি নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের লোকজন, অন্য এলাকার লোকজন উনার মসজিদে যান না।
আমাদের আশেপাশে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে উনাকে ডাকে না, উনিও যেতে চান না; উনি ইসলাম নিয়ে আলোচনা করেন খুবই কম ও নিজেই মাদ্রাসায় বিশ্বাস করেন না। দারিদ্রতার কারণে পড়ালেখার তেম সুযোগ পাননি, স্কুল শেষ করেছিলেন। কিন্তু আমেরিকায় এসে দরকারী কাজের মাঝে ১ম কাজটা, ইংরেজী শেখা, সেটা করেছেন ভালোভাবে।
আমি বিবিধ সামাজিক অনুষ্ঠানে যাই; সেখানে দোয়া করার জন্য মোল্লাদের ডাকা হয়; এদের মতো অপ্রয়োজনীয় ও বিরক্তিকর কথা বলার লোক সারা বিশ্বে নেই।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



