সব জাতিতে কিছু পরিমাণ কুসন্তান ও গার্বেজ থাকে; এরা জাতির কষ্টের সময় পেছন থেকে জাতির পিঠে ছুরি বসায়। আমাদের জাতির কুসন্তান ও গার্বেজরা ১৯৭১ সালে, জাতির মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো।
এখন আমাদের জাতির কুসন্তান ও গার্বেজরা জাতির জন্য কি কি করছে?
অশিক্ষিত ও দুর্বল সংস্কৃতির জাতিতে কুসন্তান বেশী থাকে, গার্বেজ বেশী থাকে। তবে,সুশিক্ষিত জাতিতেও এরা থাকে, যেমন ট্রাম্প; ট্রাম্প আমেরিকানদের কুসন্তান; সে রাজাকার হয়নি; তবে, আমেরিকার মানসন্মান হানী হবে ও কম আয়ের লোকদের কষ্ট বাড়বে এই লোকের কারণে।
পাকিস্তান, আফগানিস্তান, সুদান, ইয়েমেনের মতো আমাদের জাতিতেও অনেক অনেক কুসন্তান ও গার্বেজ আছে। শেখ হত্যাপর আমি এদেরকে রাজনৈতিক মাঠে দেখেছি, এবারো এদেরকে দেখছি।
জাতি শেখ হাসিনার সরকারের কুশাসনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে, উহা থেকে মুক্ত হতে চেয়েছিলো; কিন্তু জাতি প্রশাসনের সাথে পেরে উঠছিলো না; কারণ, শেখ হাসিনার প্রশাসন চোর-ডাকাত দেশের বাহিনীরা মিলে চালাচ্ছিলো। আবার, যারা শেখ হাসিনাকে সরানোর চেষ্টা করছিলো, তারা শেখ হাসিনার থেকেও অধম ছিলো। শেখ হত্যা জা্তিকে বিভক্ত করে রেখেছিলো। যারা শেখ হত্যাকে সাপোর্ট করেছিলো ও হত্যাকান্ডকে রাজনৈতিক আদর্শ হিসেবে নিয়ে রাজনীতি করতো, তারাই শেখ হাসিনাকে সরানোর চেষ্টা করাতে, তারা জাতির বড় অংশের সাপোর্ট কখনো পায়নি।
শেখ হাসিনাকে সরায়েছে আমেরিকা, যেভাবে তারা সরায়েছিলো শেখকে। শেখকে সরানোর জন্য তারা জাতির কুসন্তানদের ভাড়া করেছিলো; এবারও তারা তা করেছে। ফলে, শেখ হাসিনার খারাপ সরকারের পতন হলেও, জাতি কিন্তু উপকৃত হয়নি; কারণ, শেখ হাসিনার সরকারকে সরানোর সময়, কুসন্তানেরা ক্ষমতার মালিক হয়ে গেছে। এখন তাদের সরাতে জাতির অবস্হা ভয়ংকর হবে।