০১. প্রেমিক প্রেমিকা আড্ডা মারছে:
প্রেমিক : আচ্ছা তোমরা মেয়েরা এক হলে কি বিষয় নিয়ে গল্প কর ?
প্রেমিকা : কেন তোমরা ছেলেরা যা কর ।
প্রেমিক : এ মা তোমরা এত অশ্লীল!
০২. এক লাজুক ছেলে একটি মেয়েকে ভালো বাসে । সে কোন ভাবেই মেয়েটিকে সে কথা বলতে পারছে না । তো সে এক দিন প্রিপারেশন নিয়ে গেল । এবং গিয়ে যথারীতি মেয়েটিকে বলল ।
এই শীলা, তোমার না একটি ছোট বোন আছে ।
হ্যা আছে তো ।
ও ইয়ে মানে তাকে জিজ্ঞেস করে দেখবে, সে আমার শালী হতে রাজী আছে কিনা?
০৩. প্রেমিকা : ওহ এরকম জলন্ত চুমু দেওয়া শিখলে কোথায়?
প্রেমিক : ওহ সরি সিগারেটটা ফেলতে ভুলে গিয়েছি।
০৪. ভদ্রলোক : গত ভ্যালেন্টাইনে আপনার স্বামীকে দেখলাম লাল চুল একটা গাধা টাইপ মেয়েকে নিয়ে ঘুরছে।
মহিলা : গতমাসে আমি চুল কালো করে ফেলেছি।
০৫. ১ম বন্ধু : কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কি করে?
২য় বন্ধু : আর বলিস না চুমু খেতে গিয়ে।
১ম বন্ধু :তাতে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
২য় বন্ধু : আর বলিস না হঠাৎ উরু দিয়ে এমন চাপ দিল।
০৬. ২টি শিশু গল্প করছিল ।
১ম শিশু : আমাকে বোতলে করে দুধ খাওয়ানো হয়।
২য় শিশু : আমি বুকের দুধ খাই ।
১ম শিশু : সেটা তো খুব ভালো্ই। শুনেছি স্বাস্থ্যর জন্য উপকারী।
২য় শিশু : তা ঠিক আছে। কিন্তু, সেটা যদি এমন কারো সাথে শেয়ার করতে হয় যে সিগারেট খায়, তাহলে খুব সমস্যা।
০৭. একটি বাচ্চা ছেলে প্রতিদিন ক্লাসে এসে কান্না কাটি করত । একদিন ওর বন্ধুরা ওকে জিজ্ঞেস করল কিরে তুই প্রতিদিন কাদিস কেন? ছেলেটি বলল আর বলিস না আমার একটা ছোট ভাই হইছে সেই থেকে মা আমারে বুকের দুধ খাওয়ানো বন্দ কইরা দিছে ।
ছেলেটির বন্ধুরা ওকে বুদ্ধি দিল । তুই এক কাজ করবি তোর মায়ের দুধে বিষ মিষিয়ে রাখবি তাহলে তোর ছোট ভাই খেয়ে মারা যাবে ।
পরদিন ছেলেটি এসে আরও জোরে কান্না কাটি শুরু করল ।
বন্ধুরা জানতে চাইল কি হয়েছে ।
ছেলেটি বলল শালা তোরা আমারে কি বুদ্ধি দিছিস আমার বাপ মইরা গেছে্ ।
০৮. ক্লাস ওয়ানে টিচার প্রবেশ করতেই । একটি ছাত্র জিজ্ঞেস করল ম্যাডাম আমাদের বয়সী কারো কি বাচ্চা হতে পারে । মাডাম বলল না
ছেলেটি তখন মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বলল : দেখেছো তুমি অযথাই টেনশন করছ ।
(অধিকাংশ আহসান হাবীব এর ভ্যালেন্টাইন জোকস থেকে নেওয়া। শেষের দুটি বন্ধুদের কাছ থেকে শোনা ।)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।






