পাশ থেকে ঘুমন্ত মানুষটিকে সংরক্ষিত নমুনার সাথে পার্থক্য করতে গিয়ে, ধরা পড়ে, তার বা চোয়াল বেয়ে গড়ানো লালাই একমাত্র গ্রহনযোগ্য নিশানা।
সেই থেকে আমি ক্রমশ লালা খুঁজি, যেমন ঝড়ছে, যেমন ঝরছে না। একটি কারিগরি ব্যবস্থাও তার সাথে আনুপাতিক জুড়ে দিয়ে,ঘরে ও বাইরে ফাঁদ
ছড়িয়ে,শুয়ে থাকার যেন কোনওমতে সামলে মনে রাখি সংরক্ষন এবং তার উৎকর্ষ।
পাখি ডেকে ডেকে দেশ ছেড়ে গেছে, লালা চিন্হ তার নেই।
জেগে থেকে সরাসরি চেয়ে কোনও লালা দেখি না, পার্থক্য মিলিয়ে যায়।
আমি ক্রমশ আরও বেশি করে তা খুঁজি। আমার যেদিকে লালা ছিলও তার বিপরীতে খসখস লাগে আঙুলে।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:১২