১। শিক্ষকঃ বানান কর, বাঁশ।
ছাত্রঃ স্যার, কঞ্চি সহ ?
২। ভূগোলের মাস্টারঃ সোফিয়া কি এবং কোথায়?
ছাত্রঃ সোফিয়া আমার মামাতো বোন, সে এখন তার শশুর বাড়িতে।
৩। শিক্ষক ছাত্রদের উদ্দেশ্য করে বলল--- তোমরা প্রত্যেকে নিজের জীবনের লক্ষ্য মানে ভবিষ্যতে কে কি হবে তার উপর একটা রচনা লিখ।
এক ছাত্রকে পায়ের উপর পা তুলে দিয়ে দিব্যি বসে থাকতে দেখে শিক্ষক জিজ্ঞেস করলেন কি হয়েছে। লিখছ না কেন?
ছাত্রটি বলল ---- আমি মন্ত্রী হব তো। তাই সেক্রেটারি ছাড়া লিখা যাচ্ছে না।
৪। শিক্ষকঃ বলতো ঘরের বিদ্যুৎ আর আকাশের বিদ্যুতের মধ্যে পার্থক্য কি?
ছাত্রঃ খুব সোজা স্যার, ঘরেরটার জন্য বিল দিতে হয় আর আকাশেরটার জন্য বিল দিতে হয় না।
৫। এক মাওলানাঃ রুম চাই।
ম্যানেজারঃ কি নাম আপনার?
মাওলানাঃ আলহাজ হাজী আবু মালেক সাইফুদ্দিন মোহাম্মাদ জাফর আলী খান বাগদাদি।
ম্যানেজারঃ মাফ করবেন, আমার হোটেলে অত জনের জায়গা হবে না।
৬। পরীক্ষা দিয়ে দু’বান্ধবী পরস্পরের সাথে কথা বলছে-
১ম বান্ধবিঃ আচ্ছা, তুই কেমন দিয়েছিস পরিক্ষা?
২য় বান্ধবীঃ একে বারে সাদা খাতা দিয়ে এসেছি।
১ম বান্ধবীঃ তা হলে তো সর্বনাশ। পরীক্ষক মনে করবে যে তুমি আমার থেকে নকল করেছ। আমিও তো সাদা খাতা দিয়ে এসেছি।
৭। ছেলে মাকে বলল – ব্যাট বল কেনার টাকা দেবে কিনা বল, না হয় আমি তিন তলা থেকে লাফ দিচ্ছি।
ছেলের মা বলল --- খবরদার ওদিকে লাফ দিসনে, নিচে তোর আব্বু আছে, দেখলে মেরে ফেলবে।
৮। নানা বললেনঃ যতই তোমার বয়স বারছে, ততই তোমাকে আরও সুন্দরী মনে হচ্ছে।
নানী বললেনঃ আপনার দাঁত যতই পরছে ততই আপনার কথা স্পষ্ট হচ্ছে।
৯। স্বামীঃ আমার মতো গাধা এ ভুবনে আর নেই। না হলে তোমাকে কেও বিয়ে করে।
স্ত্রীঃ তখন আমি তোমার প্রেমে এতই মগ্ধ ছিলাম যে, লক্ষ্যই করিনি তুমি একজন গাধা।
১০। ডাক্তারঃ আপনি পাগল হলেন কেমনে ?
পাগলঃ আমি এক বিধবাকে বিয়ে করেছিলাম। তার যুবতি মেয়েকে আমার বাবা বিয়ে করেছে। এভাবে আমার বাবা আমার জামায় হয়ে গেল আর আমার মেয়ে হল আমার মা। বাবার সেই ঘরে একটা মেয়ে হল। সে আমার বোন হল কিন্তু আমি ওই মেয়ের নানীর স্বামী ছিলাম। এ ভাবে আমি নানা হয়ে গেলাম। একই ভাবে আমার ছেলে তার দাদীর ভাই হয়ে গেল আর আমি আমার ছেলের ভাগ্নি হয়ে গেলাম। আমার ছেলে তার দাদার সালা হয়ে গেল ------------
ডাক্তারঃ চুপ সালা --- একদম চুপ---- তুই সালা আমাকেও পাগল বানাইয়া ছাড়বি।
১১। হাবলুঃ বাবা এক ভদ্রলোক নতুন একটা সুইমিং পুল তৈরির জন্য চাঁদা চাইছেন।
বাবাঃ ওকে এক মগ পানি দিয়ে বিদায় করে দে।
১২। ইন্সপেক্টর সাহেব স্কুল দেখতে আসবেন তাই মাষ্টার সাহেব তার ক্লাস ফাইভের ছাত্রদেরকে বুঝিয়ে দিলেন, দেখো তোমরা গোলমাল করবেনা অসভ্যতা করবেনা, সাহেব আসা মাত্রই মিষ্টি মিষ্টি কথা বলবে।
ইন্সপেক্টর আসা মাত্রই ছেলেরা তখন বলতে লাগলো সন্দেশ, রসগোল্লা, লালমোহন, চম চম।
১৩। ইংরেজ ভদ্রলোকঃ (পিঠা বিক্রেতাকে) হোয়াট ইজ দিজ
পিঠা বিক্রেতাঃ ইট ইজ চিতল পিঠা
ভদ্রলোকঃ হোয়াট ইজ চিতল পিঠা?
পিঠা বিক্রেতাঃ ওয়ান সাইড ফুটা ফুটা আন্ডার সাইড পোড়া পোড়া এন্ড কোল্ড চিতল পিঠা।
১৪। এক ব্যক্তি মশার জ্বালায় আগাগোড়া কাঁথা ঝাপিয়ে শুয়েছিল। এমনি সময় হঠাৎ করে একটি জোনাকি এক ফাঁক দিয়ে ঢুকে গেল। সেই জোনাকি দেখে তিনি বিরক্ত হয়ে বললেন, “মশারে মশা, আধারে না দেইখ্যা আমারে টর্চ জ্বালাইয়া দেখতাছস।“
১৫। লাল মিয়ার জাতীয় পরিচয় পত্রে নাম ভুল হয়ে বাল হয়েছে। সে আবেদন করল---
জনাব,
সবিনয় নিবেদন এই যে, আমার নাম লাল মিয়া। ভুল হয়ে বাল মিয়া হয়েছে।
অতএব, আপনার কাছে আকুল আবেদন আমার বাল কেটে লাল করে দেওয়া হোক।
১৬। বিয়ের আসরে ছোট ছেলে বাবাকেঃ আচ্ছা বাবা, বর আর কনে হাত ধরাধরি করে আছে কেন?
বাবাঃ বক্সিং এর আগে হ্যান্ডস্যাক করতে হয় জান না।
১৭। ছেলেঃ মা আমি একটা আইসক্রিম খাব।
মাঃ খাসনে সোনা ঠাণ্ডা লাগবে।
ছেলেঃ কিচ্ছু হবেনা, আমি কোর্ট গায়ে দিয়ে খাব।
১৮। শিক্ষকঃ কেও বলতে পার, পৃথিবীর ওজন কত?
ছাত্রঃ না স্যার, তবে বাংলাদেশের ওজন কত বলতে পারবো।
শিক্ষকঃ অপদার্থ, বাংলাদেশের ওজন তুমি কোথায় পেয়েছ।
ছাত্রঃ কেন স্যার, বড় বড় ট্রাকের বডিতে লেখা আছে, সমগ্র বাংলাদেশে পাঁচ টোন।
১৯। বসঃ একি টাইপিস্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তা বুঝলাম, কিন্তু প্রতিটি লাইনে এক গণ্ডা ভুল। আপনাকে বলিনি টাইপিস্ট নেবার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন?
ম্যানেজারঃ শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার, আমি গ্ল্যামারের দিকে নজর রেখেছিলাম।
২০। শিক্ষকঃ আমি তোমাকে ভালোবাসি সে জন্য মারি। আমি চাই তুমি একদিন বড় হবে। এই মার আসলে ভালোবাসার প্রকাশ।
ছাত্রঃ আমিও স্যার আপনাকে ভালোবাসি, কিন্তু ছোট বলে প্রকাশ করতে পারি না।
২১। ডাক্তারঃ ঔষধ পত্র দিয়ে বললেন --- বাড়ির খাবার সব সময় ঢাকা রাখবেন।
রোগীঃ ঢাকা ক্যান, চট্রগ্রামে রাখলে চলবে না?
২২। শিক্ষকঃ বলতো দেখি, পিঁপড়া আমাদের কি উপকারে আসে।
ছাত্রঃ পিঁপড়া বলে দেয় মা কোথায় মিষ্টি লুকিয়ে রেখেছে।
২৩। খদ্দেরঃ খুব তারাতারি একটা ইঁদুর ধরার কল দিন তো। আমাকে এক্ষুনি বাস ধরতে হবে।
দোকানিঃ আগে ঠিক করে বলুন, কোনটা ধরবেন, বাস না ইঁদুর।
২৪। শিক্ষকঃ ‘কাকতালীয় ব্যাপার’- এর একটি উদাহরণ দাও।
ছাত্রঃ যেদিন আমার বাবার বিয়ে হয়েছিল সেদিন ঠিক একই সময়ে আমার মায়ের বিয়ে হয়েছিল।
২৫। ১ম মাতালঃ আরে দেখছিস, আমাদের চারপাশে শহরটা কেমন বাঁই বাঁই করে ঘুরছে।
২য় মাতালঃ দেখছি বইকি, তাইতো এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি। বাড়ির দরজাটা সামনে এলেই টুক করে ঢুকে পড়ব।
২৬। এক মনিব চাকরকে দিয়ে বাজার থেকে একটা একটা ছাগলের মাথা কিনে আনল। খাবার সময় চাকরকে জিজ্ঞেস করল ---- জিহ্বা কই?
চাকরঃ হুজুর ছাগলটা বোবা ছিল।
২৭। সবচেয়ে অলস ব্যাক্তিকে আমি প্রাইজ দেবো, কে সচেয়ে অলস হাত তোল।
একজন বাদে সকলেই হাত তুলল।
কি ব্যাপার তুমি হাত তুললে না কেন?
ঃ কে আবার অত কষ্ট করে।
২৮। শিক্ষকঃ বিল্টু, আজও তোমার সব অঙ্ক ভুল হয়েছে। প্রতিদিন অঙ্ক ভুল করছ, তোমার বাবাকে এটা জানাবো ভাবছি।
বিল্টুঃ বাবাই তো অঙ্কগুলো করে দিয়েছেন স্যার।
২৯। দুই পাগল, পাগলা গারদের ডাক্তারের অনুমতি নিয়ে একটু বেড়াতে বেরিয়েছে। একজন কোনওভাবে পুকুরে পড়ে যায়। দ্বিতীয় পাগল জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে তার প্রান বাঁচায়। সবাই দ্বিতীয় পাগলটার খুব প্রশংসা করে। ডাক্তাররা ঠিক করে ও সুস্থ হয়ে গেছে। ওকে ছেড়ে দেওয়া হবে। এমন সময় খবর আসে প্রথম পাগলটি গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। দ্বিতীয় পাগল শুনে বলল, না না ও গলায় দড়ি দেবে কেন। নদিতে পড়ে ভিজে গিয়েছিল, তাই শুকাবার জন্য ওই ভাবে দড়ি দিয়ে ঝুলিয়ে দিয়েছিলাম।
৩০। কর্মচারীঃ আমার স্ত্রী বলছিল, আমার মাইনেটা একটু বাড়ালে ভাল হতো।
মালিকঃ ঠিক আছে, আমিও এ বিষয়ে আমার স্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে নেব।
৩১। চোরঃ মাত্র তিনজনের সাক্ষীতে আমাকে শাস্তি দিচ্ছেন হুজুর।
বিচারকঃ ওরা স্বচক্ষে তোমাকে চুরি করতে দেখেছে।
চোরঃ আমি যদি ত্রিশ জন সাক্ষী নিয়ে আসি যারা আমাকে চুরি করতে দেখেনি, তাহলে?
৩২। ফারুকঃ কি রে টিটু, ওই সাদা কাগিজটা কিসের ?
টিটুঃ আমার বউ-এর চিঠি।
ফারুকঃ এ আবার কি রকম চিঠি?
টিটুঃ আমাদের এখন ঝগড়া চলছেতো, তাই কথাবার্তা বন্ধ।
৩৩। মাটিতে ধপ করে কিছু পড়ার শব্দ শুনে জীবনের বৌ ছুটে এল।
স্ত্রীঃ কি গো, কিশের শব্দ হলো।
জীবনঃ ও কিছু না, খাট থেকে আমার জামা-প্যান্টটা পড়ে গিয়েছিল।
স্ত্রীঃ কিন্তু জামা-প্যান্ট পড়লে এত জোরে তো শব্দ হওয়ার কথা না।
জীবনঃ জামা-প্যান্টের মধ্যে আমিও ছিলাম যে।
৩৪। পুলিশ অফিসারের বৌ স্বামীর পকেট থেকে পঞ্চাশ টাকা চুরি করার সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে গেল।
অফিসারঃ আমি একজন পুলিশ অফিসার, তুমি আমার স্ত্রী হলেও তোমাকে শাস্তি দেওয়া আমার কর্তব্য।
স্ত্রীঃ দশটা টাকা রাখো, ব্যাপারটা চেপে যাও।
অফিসারঃ সে কি ?
স্ত্রীঃ অন্য চোরদের বেলায় তো এই হারেই নাও তুমি, তাই না।
৩৫। শিক্ষকঃ (বই খুলে) আচ্ছা কাল কোথায় পড়াচ্ছিলাম বল তো।
ছাত্রঃ এই ক্লাসরুমেই স্যার।
৩৬। স্বামীঃ দেখেছো চুলে কলপ লাগিয়ে আমার বয়স দশ বছর কমে গেছে। আবার দাঁড়ি কামালে আরও পাঁচ বছর কমে যাবে।
স্ত্রীঃ এবার ওসব বন্ধ কর, না হলে ক’দিন পরে তোমাকে কোলে নিয়ে ঘুরতে হবে।
৩৭। বাবা ছোটনকে ইংরেজী শেখাচ্ছে।
ঃ বল, মাই হেড মানে আমার মাথা।
ছোটনঃ মাই হেড মানে বাবার মাথা।
পাশ থেকে ভাইয়া বলল, দুর বোকা, মাই হেড মানে আমার মাথা।
ছোটনঃ মাই হেড মানে ভাইয়ার মাথা।
আশা উল বুনতে বুনতে বলল, এই ছোটন, মাই হেড মানে ভাইয়ার মাথা নয়, আমার মাথা।
ছোটনঃ ও, মাই হেড মানে আপুর মাথা।
মা রান্নাঘর থেকে শুনতে পেয়ে চেঁচিয়ে বলল, কি যা তা বলছিস ছোটন। মাই হেড মানে আমার মাথা।
ছোটনঃ বুঝেছি, মাই হেড মানে গুষ্টির মাথা।
৩৮। ভদ্রলোকঃ মিস্টার, আপনার বাড়ির তিনতলায় যে ভদ্রমহিলা থাকেন তিনি সারারাত তাঁর নির্দোষ ভালোমানুষ স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া মারামারি করেন। প্রতিবেশিদের এতে অসুবিধা হয়। আপনি বাড়ির মালিক, ওকে একটু বুঝিয়ে বলুন না, যেন এভাবে অশান্তি না করেন।
বাড়িওয়ালাঃ আপনি কি ঐ মহিলার প্রতিবেশী?
ভদ্রলোকঃ না, আমি তাঁর স্বামী।
৩৯। শিক্ষকঃ কপাল দিয়ে একটি কবিতার পংক্তি কর।
ছাত্রঃ কপাল ভাসিয়া যায় নয়নের জলে।
শিক্ষকঃ তুমি একটা গাধা, চখের জল কখনো উপর দিয়ে যায়?
ছাত্রঃ স্যার, পরের লাইনটা শুনুন, ঠ্যাঙ দুটি বাঁধা ছিল গাছের এক ডালে।
৪০। সাক্ষাৎ প্রার্থীঃ তোমার মালিক কি ভিতরে আছেন?
দারোয়ানঃ আপনি যদি সেলসম্যান হন তাহলে তিনি এখন মিটিং-এ ব্যাস্ত, যদি পাওনাদার হন তাহলে তিনি এখন শহরের বাইরে গেছেন, আর যদি কোনও পেমেন্ট করতে এসে থাকেন তাহলে দয়া করে ভিতরে যান। তিনি আপনার জন্যই অপেক্ষা করছেন।
৪১। রীতাঃ আমার জন্মদিনে যখন আমদের বাড়ি আসবি তখন সদর দরজায় দু’বার লাথি মারবি। তাহলেই বুঝব তুই এসেছিস।
মিতাঃ কেন তোদের দরজায় কলিংবেল নেই?
রীতাঃ আছে, কিন্তু তোর দু’হাতে নিশ্চয়ই অনেক উপহার থাকবে, কলিংবেল টিপবি কি করে।
৪২। প্রথম মাতালঃ অনেক খেয়েছিস, আর খস না।
দ্বিতীয় মাতালঃ কেন বল তো?
প্রথম মাতালঃ তোকে ঝাপসা দেখাচ্ছে।
৪৩। রাস্তার পাশে বসে একজন খোঁড়া লোক ভিক্ষা করছে। তার বুকে একটা কাগজে লেখা ‘আমি খোঁড়া’ কোনও কাজ করতে পারি না। দয়া করে সাহায্য করুন।
একজন দয়ালু মহিলা তার কাছে গিয়ে বললেন, সত্যিই তোমার খুব কষ্ট। তবে তোমার চেয়ে অন্ধদের কষ্ট আরও বেশি।
খোঁড়া বলল, ঠিকই বলেছেন। আমি যখন অন্ধ সেজে ভিক্ষা করতাম তখন অনেকেই অচল পয়সা দিত। তাই এখন খোঁড়া সেজে ভিক্ষা করি।
৪৪। ডাক্তারঃ মিসেস রায়, আপনি খুব মোটা হয়ে যাচ্ছেন। ওজন না কমালে খুবই শক্ত অসুখে পড়বেন।
মিসেস রায়ঃ কি করে ওজন কমাব ডাক্তারবাবু?
ডাক্তারঃ খাওয়া-দাওয়া একটু নিওম করে করবেন। সকালে দু’পিস টোষ্ট আর এক গ্লাস দুধ, দুপুরে ফল একপ্লেট আর রাত্রে একটু মুরগির সুপ দিয়ে দু’খানা রুটি, ব্যাস।
মিসেস রায়ঃ এগুলো কি খাওয়ার আগে খাব না পরে খাব?
৪৫। বিকেলবেলা জেটিতে দাঁড়িয়ে বহুলোক সূর্যাস্ত দেখছিল। হঠাৎই একটা বাচ্চা মেয়ে কি করে যেন জলে পড়ে গেল। সবাই হৈ চৈ করছে। মেয়েটির মা পাগলের মতো কান্নাকাটি করছে। একজন লোক সোজা ঝাঁপিয়ে পরল জলে। অনেক কষ্ট করে মেয়েটিকে উদ্ধার করে উঠে এল। চারদিকে ধন্য ধন্য পড়ে গেল। সমবেত জনতা সেই মহান মানুষটির জন্য ইতিমধ্যেই সংবর্ধনার আয়োজন করে ফেলেছে। কিন্তু ঘটনার নায়ক চোখ লাল করে কাকে যেন খুজে বেড়াচ্ছেন। একজন বললেন, মশাই, আপনার জন্য আমরা সংবর্ধনার আয়োজন করেছি অথচ আপনার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই, আপনি সত্যিই মহানুভব। তিনি বললেন, ওসব পরে হবে, আগে জানতে চাই কোন সালা আমাকে ধাক্কা মেরে জলে ফেলে দিয়েছিল?
৪৬। মিঠুঃ হ্যাঁরে, তোর ভাই নাকি অনেক কথা বলতে শিখেছে।
নীতুঃ সে তো কবেই শিখেছে। আমরা এখন ওকে চুপ করে থাকতে শেখাচ্ছি।
৪৭। স্বামী টিভি দেখছিল….হঠাৎ চিৎকার করে উঠলঃ কবুল বলিস না! কবুল বলিস না!! কবুল বলিস না!!!
রান্নাঘর থেকে স্ত্রী জিজ্ঞেস করলোঃ টিভিতে কি দেখছ?……
স্বামীঃ আমাদের বিয়ের ভিডিও।
৪৮। বিয়ের ১০ বছর পূর্তিতে স্ত্রী বিষন্ন ভঙ্গিতে স্বামীকেঃ “তুমি আমাকে কখনোই ভালোবাসোনি!”।
স্বামী রেগে গিয়েঃ “তাহলে এই হাফ ডজন ছেলে- মেয়ে কি আমি internet
থেকে Download করছি?!?
স্ত্রী ততোধিক রেগেঃ
তোমার যা download speed !!!
এগুলো আমি পাশের বাড়ির বল্টু, পল্টু আর পিন্টুর ‘পেন ড্রাইভ’ থেকে নিয়েছি
৪৯। শিক্ষকঃ ‘অন্যের খাতা দেখে লেখা অন্যায় কাজ’ এই বাক্যটিতে কর্ম কোনটি?
ছাত্রঃ স্যারঃ ঐ বাক্যে কোনও কর্ম নেই সবটাই কুকর্ম।
৫০। বাবাঃ সব কিছুতে তর্ক করিস না। আমি কি তোর থেকে কম জানি?
ছেলেঃ বাবারা কি সব কিছুই ছেলের থেকে বেশি জানেন?
বাবাঃ অবশ্যই।
ছেলেঃ বল তো মধ্যাকর্ষণ কে আবিস্কার করেছিলেন?
বাবাঃ নিউটন।
ছেলেঃ তাহলে নিউটনের বাবা ওটা আবিস্কার করতে পারেননি কেন?
৫১। চোখ পরীক্ষার সময় অক্ষর পড়ে শোনাতে না পারায় ডাক্তার রোগীর সামনে একটি বড় থালা ধরলেন।
ডাক্তারঃ এটাকে দেখতে পাচ্ছেন?
রোগীঃ জ্বি ডাক্তার সাব। এটা সিকি অথবা আধুলি কিছু একটা হবে।
৫২। আহত সিংহ পড়ে আছে রাস্তার মাঝখানে। পাশ দিয়ে যাচ্ছিল খরগোশ।
বলল সবিনয়ে- হুজুর, আপনি রাস্তার মাজখানে শুয়ে আছেন যে? আজ তো বেশ ঠাণ্ডা পড়ছে।
-শুয়ে আছি কি আর সাধে রে? গুলি খেয়েছি।
-তাই বলে হারামজাদা গোটা পথ জুরে তোকে শুয়ে থাকতে হবে?
৫৩। প্রথম বান্ধবীঃ জানিস, তোর দুলাভাই বলেছিল, আমি ভাল রাঁধতে পারলে সে আমাকে দারুন একটা সারপ্রাইজ দেবে, আর সেই জন্যই আমি মনপ্রান দিয়ে রান্না শিখেছি।
দ্বিতীয় বান্ধবীঃ তা, তোর বর তোকে সারপ্রাইজটা কি দিলো?
প্রথম বান্ধবীঃ (দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে) রাঁধুনিকেই একেবারে বিদায় করে দিলো!
৫৪। রোগীঃ ডাক্তার সাহেব সবকিছু দুটো দুটো দেখছি ক’দিন ধরে।
ডাক্তারঃ তাই নাকি সামনের চেয়ারটায় বসে পরুন।
রোগীঃ সামনের কোন চেয়ারটায় বসবো?
৫৫। কলাঃ লেবু তোর জন্য আমার খুব কষ্ট হয়, কারন মানুষ তোকে চিপে চিপে খায়।
লেবুঃ তোর জন্যও আমার খুব কষ্ট হয়, কারন মানুষ তোকে ল্যাংটা করে খায়।
৫৬। লেখকঃ ডাক্তার সাহেব, অন্যমনস্ক হয়ে আমি একটা বল পয়েন্ট কলম গিলে ফেলেছি। জানেন তো অন্যমনস্কতাই লেখকদের বড় দোষ।
ডাক্তারঃ জানি বৈ কি। এবার কিছু কাগজও খেয়ে ফেলুন।
লেখকঃ (বিস্মিত) তাতে কি হবে?
ডাক্তারঃ উপন্যাস হয়ে বেরুবে।
৫৭। এক রোগী এসেছেন চোখের ডাক্তারের কাছে।
ডাক্তারঃ আপনার সমস্যাটা কি?
রোগীঃ (জানালা দিয়ে) ঐযে দূরে একটা গরু ঘাস খাচ্ছে, আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন?
ডাক্তারঃ হ্যাঁ, তাতে কি হয়েছে?
রোগীঃ আমার সমস্যা হল, আমি ওটা দেখতে পাচ্ছি না।
৫৮। প্রতিবেশীঃ ছেলেটাকে অত মারছেন কেন ভাই?
ছেলের বাবাঃ মারব না? বলেছিলাম সিঁড়ি দিয়ে চারতলায় ওঠার সময় একটা করে সিঁড়ি ছেড়ে উঠবি। তাতে চটিজোরা কম ক্ষয় হবে। তা উনি আবার এককাঠি উপরে,
দুটো করে সিঁড়ি ছেড়ে উঠতে গেছেন।
প্রতিবেশীঃ ভালই তো করেছে। চটি আরও কম ক্ষয় হয়েছে।
ছেলের বাবাঃ তা হয়েছে, কিন্তু নতুন প্যানটিকে যে ফাটিয়ে এনেছে।
৫৯। শিক্ষকঃ বল তো পৃথিবীর আকার কি রকম?
ছাত্রঃ গোলাকার, স্যার।
শিক্ষকঃ বেশ! বেশ!! এবার প্রমান দাও যে পৃথিবী গোল।
ছাত্রঃ জোরালো প্রমান আছে, স্যার। প্রথম সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চ্যাপ্টা লিখে শুন্য পেয়েছি। দ্বিতীয় সাপ্তাহিক পরীক্ষায় পৃথিবী চৌকোনা লিখেও শুন্য পেলাম। তারপর লিখলাম পৃথিবী লম্বা, তাও আপনি কেটে দিয়েছেন। তাহলে আর বাকি রইল কি? পৃথিবী গোল হওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় দেখতে পাচ্ছি না।
৬০। বাচ্চা ছেলে মাকে বলল, তোমার পেটটা এত ফোলা কেন মা, কি আছে পেটে?
ঃ তোমার ভাই। আমি ওকে খুব ভাল বাসি।
ঃ এতই যদি ভালবাস তবে গিলে ফেলেছ কেন?
৬১। শিক্ষকঃ ঘুম পেলে আমরা বিছানায় যায় কেন?
ছাত্রঃ ঘুম পেলেও বিছানা আমাদের কাছে আসে না, তাই।
৬২। সেমিনারে ধূমপানের অপকারিতা সম্বন্ধে বক্তৃতা করছেন এক বক্তা।
ঃ একটা সিগারেট মানুষের আয়ু আট দিন কমিয়ে ফেলে। এক শ্রোতা উঠে দাঁড়িয়ে বলল, আপনার হিসেব ঠিক আছে তো?
ঃ নিশ্চয়।
ঃ তাহলে তো আমি আড়াই শ’বছর আগেই মারা গেছি।
৬৩। শিক্ষকঃ নিউটনের বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব (মধ্যাকর্ষণ শক্তি) থেকে আমরা কি শিখলাম?
ছাত্রঃ ক্লাসে বসে না থেকে গাছ তলায় বসে থাকা দরকার।
৬৪। সাক্ষীকে উকিল একটা ধমক দিলেন।
ঃ আপনি বিয়ে করেছেন?
ঃ জী করেছি।
ঃ কাকে?
ঃ একটা মেয়েকে।
ঃ যত্তসব, তাও আবার বলতে হয়। কখনো কাউকে একটা ছেলেকে বিয়ে করতে দেখেছেন?
ঃ জী দেখেছি – আমার বোন করেছে।
৬৫। হোটেল বয়কে ডেকে বলল--------
ঃ কিরে, লেবুতে রস বলতে কিচ্ছুই নাই।
ঃ থাকবে ক্যামনে, আপ্নের আগে আরও চারজন চেটে গেয়েছে যে।
ঃ (রেগে) কি এত বড় সাহস, তোর ম্যানেজারকে ডাক।
ঃ ম্যানেজার পাশের হোটেলে খেতে গিয়েছে।
৬৬। হোটেল সাইনবোর্ডে লেখা আছে, ফ্রি খেয়ে যান- বিল দেবে আপনার নাতি-পুতিরা।
এক হার কিপটে লোক ভাবল, কবে নাতি-পুতি হবে এ সুযোগে ফ্রি ফ্রি খেয়ে আসি।
খাবার শেষে বেরিয়ে যাবার সময় ম্যানেজার বললেন ----
ঃ বিল দেন।
ঃ কিন্তু, সাইনবোর্ডে লেখা আছে নাতি-পুতিরা বিল দেবে।
ঃ ঠিকই ধরেছেন, আপনার বিল চাচ্ছিনা তো, আপনার দাদা খেয়ে গেছেন সেই বিল চাইছি।
৬৭। মেয়ে : জান আর না। এইবার ঘুমাতে
দাও না। সারারাত তো করলা।
ছেলে: আজকে কোনো থামাথামি
নাই। সারারাত চলবে।
মেয়ে: আর পারছিনা সোনা। আর কত ?
ছেলে: এতেই TIRED হয়ে গেছ।মাত্র
তো ২০০ বার করলাম।
মেয়ে: আজকের মত ছেড়ে দাও না জান।
ছেলে: OK. আর৫০ টা sms করবো। FREE
SMS পাইছি শেষ করতে হবে তো।
৬৮। মেয়েঃ উহ আস্তে ঢোকাও—
ছেলেঃ এই তো, আস্তে আস্তে ঢোকাচ্ছি।
মেয়েঃ উহ--- ব্যাথা লাগছে তো --------
ছেলেঃ এই তো, আর একটু ঢোকালেই বেরিয়ে পরবে---
মেয়েঃ উহ--- আর পারছি না------- রক্ত বেরুচ্ছে
ছেলেঃ এই তো বাহির হইছে, দেখো কত বড় কাঁটা, আর খালি পায়ে হাঁটবে না কেমন।
৬৯। বাবা এবং মেয়ের এর মধ্যে কথা হচ্ছে–
বাবাঃ তুই পালিয়ে বিয়ে করে আমা বংশ দাঁগ লাগিয়ে দিলি !
মেয়েঃ দাঁগ থেকে যদি দারুন কিছু হয়,
তবে তো দাঁগই ভালো।
৭০। স্যারঃ পড়া যখন পারনি মার
তোমাকে খেতেই হবে।
ছাত্রঃ তাহলে একটু ওয়াসরুমে যেতে হবে।
স্যারঃ কেনো?
ছাত্রঃ মা বলেছে কোন কিছু খাবার আগে
সাবান দিয়ে ভাল ভাবে হাত ধুয়ে নিতে।
৭১। মেয়েঃ তোমাকে আমি খুব খুব খুব ভালবাসি।
ছেলেঃ তোমার এত ভালবাসা আমি কোথায় রাখব?
মেয়েঃ রাখার জায়গা না পেলে ফেরত দিয়ে দাও
অন্য কাওকে দিয়ে দিব।
৭২। মেয়েঃ তুমি আমায় কতটা ভালবাস?
ছেলেঃ সীমাহীণ।
মেয়েঃ তাহলে তাজমহল বানাচ্ছ না কেন?
ছেলেঃ জমি কেনা হয়ে গেছে,
তোমার মরার অপেক্ষায় আছি।
মেয়েঃ কি?
৭৩। চালকঃ শালা পাগল, সরবি না তোর
গায়ের উপর দিয়া চালামু ?
পাগলঃ আরে যা যা একটু
আগে মাথার উপর দিয়া বিমান
গেল কিছুই হইল না
তোর তো হালার গাড়ি . . .
৭৪। একটি নামকরা পেপারের হেডলাইন :
"পুলিশের গু খেয়ে বক নিহত!"
পরেরদিনের সংশোধোনী
আমরা দুঃখিত। খবরটি হবে,
"পুলিশের গুলি খেয়ে যুবক নিহত।
আসলে আমাদের পাছায় চুল ছিল।
পরদিনের সংশোধনী:-
আমরা দুঃখিত।
খবরটি হবে, আমাদের ছাপায়
ভুল ছিল.....
৭৫। শিক্ষকঃ আচ্ছা বলতো ডাক্তার আর নার্সরা অপারেশনের সময় ওরকম মুখ বেঁধে রাখে কেন?
ছাত্রঃ স্যার, যাতে ভুলটা কে করল চেনা না যায়।
৭৬। বাসে একটা মহিলা দাঁড়িয়ে ছিল.
তো একটা ছোট ছেলে বলল,
.আন্টি আমি উঠে যাই
আপনি আমার জায়গায় বসে যান.
এ কথা বলার সাথে সাথে
মহিলাটি ছেলেটিকে চড় দিল!!!!!!
কিন্তু কেন????
আরে ভাই ছেলেটি যে তার
বাবার কোলে বসে ছিল!!!!!!
৭৭। এক লোক আর সাধুবাবার কথোপকথনঃ
লোকঃ সেই এক ঘণ্টা আগে গোসল
করতে নামছেন বাবা।
এখনো পানির মধ্যে কী করছেন??
সাধুবাবাঃ পাপ ধোয়ার সাথে সাথে
যে পরনের গামছাও
ধুয়ে চলে যাবে তা তো বুঝিনাই।
৭৮। ছেলেঃ আই লাভ ইউ
মেয়েঃ (ঠাস করে থাপ্পর মেরে)
কী বললি শয়তান ? :
ছেলেঃ ( ঠাস ঠাস করে দুট থাপ্পর মেরে)
শুনতেই যখন পাছ নাই
তাইলে থাপ্পর মারলি কেন
হারামজাদি হি হি হি
৭৯। বস: আপনি সাঁতার জানেন?
চাকরিপ্রার্থী: জি না।
বস: জাহাজের ক্যাপ্টেন পদে চাকরির
জন্য আবেদন করেছেন,
আর সাঁতার জানেন না?
চাকরিপ্রার্থী: কিছু মনে করবেন না স্যার।
উড়োজাহাজের পাইলট
কি উড়তে জানে?
৮০। দুই বন্ধুর মধ্যে ঝগড়া হচ্ছে –
ঃ শালা আমি তোর কাপুর ছিঁড়া তোরে ল্যাংটা কইরা দিমু কইলাম।
ঃ দেখ, সিরিয়াস ঝগড়ার সময় রোম্যান্টিক কথা কইছ না ---
৮১। ১ম বন্ধুঃ আমরা মোট ৪০ ভাই বোন।
২য় বন্ধুঃ তোর বাসায় আদমশুমারীর
লোক আসে নাই?
১ম বন্ধুঃ আইছিলো, সবাই পড়তাছিলাম,
কোচিং সেন্টার
ভাইবা চইলা গেছে......!
৮২। এক লোকের
চাকরি হইছে সেনাবাহিনী তে !!
তো সময় মতো তাকে মেডিকেল
চেকআপ করার জন্য রুমের মধ্য ডাকা হলো !!
চেকআপ ম্যানঃ
প্যন্ট খুলুন !!
লোক : কেন??
চেকআপ ম্যান : আপনার সমস্ত শরীর দেখতে হবে !!
কোথাও কোনো ডিফেক্ট আছে কি না !!
লোকটি সব কিছু খুলে ফেলল. !!
চেকআপ ম্যন লোকটিকে উপর থেকে
পর্যবেক্ষণ করে নিচে নামা শুরু করে দিল. !!
যখন তার পাছা (পশ্চাৎদেশ)
চেক করতে ছিলো
তখন লোকটিকে জিজ্ঞেস করা হলো...
চেকআপ ম্যানঃ
আচ্ছা, তুমি কি বিড়ি সিগারেট
খাও নাকি ???
লোকটি জবাব দিল. :
কেনো স্যার ,
পাছা দিয়া কি ধোঁয়া বের
হচ্ছে নাকি !!
৮৩। স্ত্রীঃ একটা কথা
বলব রাগ করবা না তো?
স্বামীঃ না, বলো
স্ত্রীঃ আমি প্রেগনেন্ট
স্বামীঃ এতো খুশির খবর,
রাগ করার কি আছে
স্ত্রীঃ বিয়ের আগে
একবার বাবাকে
বলেছিলাম বাবা
প্রচন্ড রাগ করেছিলো
তো তাই.. . . . .
৮৪। মদ্যপান করে তিন বন্ধু একটি পুকুরের পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলো
১ম বন্ধু - আচ্ছা এই পুকুরে যদি আগুন ধরত তাহলে মাছ গুলো কোথাই যেত?
২য় বন্ধু - ধুর পাগল এটাও জানিস না, মাছগুলো উরে গিয়ে গাছের ডালে বসত।
৩য় বন্ধু - বুঝতে পারছি তোরা বেশি খেয়েছিস তো------
আরে বোকারা, একি গরু যে গাছে উঠবে?
আমি কিন্তু ঠিক আছি
৮৫। শিক্ষকঃ তাহলে বলতো ছোটন কে বড়, তুমি না তোমার বাবা?
ছোটনঃ আমি বড়। আমি এখন আর আম্মুর দুদু খয়না, আব্বু খায়।
৮৬। ধরুন, একজন মহিলা রিক্সায় ধাক্কা লেগে আহত হয়ে পড়ে গেল। কাউকে না দেখে আপনি সরল মনে সাহায্য করতে এগিয়ে গেলেন। তারপর তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। ডাক্তার মহিলাকে চ্যাকUP করে আপনাকে বলল “সু সংবাদ, আপনি বাবা হতে চলেছেন।” টেনশন ১ধাপ বাড়ল। আপনি বললেন যে মহিলাটি আমার স্ত্রী না। মহিলা আপনাকেই স্বামী হিসেবে দাবি করল। টেনশন আরও বাড়ল। তারপর পুলিশ আসল। DNA টেষ্ট হলো এবং রিপোর্টও আসল। রিপোর্টে লিখা আছে আপনি কোন দিন বাবা হতে পারবেন না। আপনি ঐ মহিলা থেকে বেঁচে গেলেন, কিন্তু টেনশন হল আপনি কোন দিন বাবা হতে পারবেন না।
সবচেয়ে বড় টেনশন হল বাড়িতে যে দুটো ছেলে-মেয়ে আছে সেগুলো তাহলে কার?
৮৭। বেশি রাতে ছেলের বাড়ি ফেরা
বাবা : কোথায় ছি লি রে হারামজাদা ?
ছেলে: আমি আমার ফ্রেন্ড এর বাসায়
ছিলাম (!)
বাবা তৎক্ষনাত কয়েকজন
ছেলে বন্ধুদেরকে ফোন দিলেন….
৪ নং ফ্রেন্ড বললো : ”জ্বী আঙ্কেল!
সে তো আমার সাথে ছিল”
৩ নং ফ্রেন্ড বললো: ” ও কিছুক্ষন
আগে চলে গিয়েছে”!
২ নং ফ্রেন্ড বললো: ” চাচা, ও আমার
সাথেই আছে (!!)
এবং আমরা দুজন পড়ছি (!!?)
সব শেষের জন সব লিমিট ক্রস করলো,
এবং
বললো-” হ্যাল্লো আব্বু, আমার আজ
রাতে আসতে দেরী হবে !!
৮৮। মেয়েঃ উহ আস্তে ঢোকাও—
ছেলেঃ এই তো, আস্তে আস্তে ঢোকাচ্ছি।
মেয়েঃ উহ--- ব্যাথা লাগছে তো --------
ছেলেঃ ধ্যাত্তুরি---- তোমার চুরি তুমিই পরো, আমি পারবো না।
৮৯। দুই মহিলা এক জায়গায় বসে কথা বলছিলেন ।
কথা প্রসঙ্গে প্রথম মহিলা দ্বিতীয় জনকে বললেন – আমার স্বামী এতই আত্বভোলা যে বাজারে গেলে মাছ কিনবে তো তরকারী ভুলে আসবে , আর তরকারী কিনবে তো মাছ কিনবে না ।
এই কথা শুনে দ্বিতীয় মহিলা বললেন – আমার স্বামী আরো বেশী আত্বভোলা । সেদিন বাজারে করতে গিয়েছিলাম । সেখানে অফিস যাত্রী স্বামী আমাকে দেখে বললেন – কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম আপনাকে যেন আমার খুব পরিচিতি বলে মনে হচ্ছে এবং কোথায় যেন দেখছি।
৯০। ভাবীঃ কি রে মেয়ে দেখে পছন্দ হয়েছে?
দেবরঃ হয়েছে কিন্তু খাটো।
ভাবীঃ তাতে কি, মোবাইল ছোট হোক আর বড়ই হোক সিম ঢোকানোর জায়গা তো একই।
৯১। দোকানদারঃ এইবার তোরে ধরছি, তুই কালকেও চুরি করছিস ধরতে পারিনাই। বার বার চুরি করছিস ক্যান?
চোরঃ কি করমু, আগের শারিটা বউয়ের পছন্দ হইনায়।
৯২। রোগীঃ ঐ ঔষধের দাম কত?
ডাক্তারঃ ৫০ টাকা।
রোগীঃ আর বোতলের দাম?
ডাক্তারঃ বোতল ফ্রি।
রোগীঃ তাহলে ঔষধ রেখে বোতলটা দেন।
৯৩। ঃ আমি স্যার তিনতে বাচ্চা চেয়েছিলাম। কিন্তু আমার স্ত্রী আমাকে একটার বেশি দিতে পারিনি।
বিচারকঃ আপনার কিছু বলার আছে এ ব্যাপারে।
স্ত্রীঃ আমি স্যার ওর জন্য অপেক্ষা করলে এই একটা বাচ্চাও হতো না।
৯৪। মাতালঃ (ভিক্ষুককে জিজ্ঞেস করছে) তুমি কি মদ খাও?
ভিক্ষুকঃ না ।
মাতালঃ জুয়া খেল ?
ভিক্ষুকঃ না ।
মাতালঃ তাহলে আমার সাথে চল।
ভিক্ষুকঃ কোথায়?
মাতালঃ আমার স্ত্রীর কাছে, তোমাকে দেখায়ে বলব এসব না করলে মানুষ কি অবস্থাতে থাকে।
৯৫। কিরে দোস্ত, প্রাইভেট কার কোথায় পেলি?
ঃ একটা মেয়ে আমাকে গিফট করেছে।
ঃ মানে ? খুলে বল ।
ঃ বড় লোকের মেয়ের সাথে প্রেম করেছিলাম, একদি আমাকে এক নির্জন স্থানে নিয়ে গেল। তারপর তার জামা কাপুর সব খুলে দিয়ে আমার সামনে দাঁড়িয়ে বলল, এখন থেকে আমার সব কিছু তোমার।
ঃ তার পর তুই কি করলি?
ঃ জামা কাপুর নিয়ে আমি কি করব, তাই গাড়িটাই নিয়ে চলে এলাম।
৯৬। স্যার : তুমি বড় হয়ে কী করবে?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার : আমি বোঝাতে চাইছি,
বড় হয়ে তুমি কী হবে?
ছাত্র : জামাই।
স্যার : আরে আমি বলতে চাইছি,
তুমি বড় হয়ে কী পেতে চাও?
ছাত্র : বউ।
স্যার : গাধা, তুমি বড় হয়ে
মা- বাবার জন্য কী করবে?
ছাত্র : বউ নিয়ে আসব।
স্যার : গর্দভ, তোমার মা-বাবা
তোমার কাছে কী চায়?
ছাত্র : নাতি-নাতনি।
স্যার : ইয়া খোদা!…
তোমার জীবনের লক্ষ্য কী?
ছাত্র : বিয়ে।
স্যার অজ্ঞান…।
৯৭। ৮ বছর বয়সের
একটা ছেলে দোকানে গিয়ে বলল :
ছেলে : মামা এক প্যাকেট
বিড়ি দাও তো।
দোকানদার :কেন? তুই
কি বিড়ি খাস নাকি?
ছেলে :আরে না।
বিড়ি তো নিচ্ছি আমার
ছোট ভাইয়ের জন্য।
আমাকে একটা বেনসন দাও ।
৯৮। ছেলে বিদেশ থেকে এসে তার
মাকে জিজ্ঞেস করলো . . .
ছেলে: মা ! আমার 'বৌ'
কোথায় ?
মা: তোর 'বৌ' তো মইরা গেছে
ছেলে: আমাকে এতোদিন
বলনি কেন ???
মা: ভাবছি তোকে "সারপ্রাইজ' দিমু !
৯৯। ক্রেতাঃ এই টাইটার দাম কত?
বিক্রেতাঃ চার শত টাকা।
ক্রেতাঃ বলেন কি, এত দাম, এ টাকায় তো এক জোরা জুতা হবে।
বিক্রেতাঃ ঠিক আছে, কিন্তু স্যার জুতা গলায় দিয়ে ঘুরলে কি ভাল দেখাবে।
১০০। কর্মকর্তাঃ বল তো, আমার জায়গায় তুই আর তোর জায়গায় আমি থাকলে তুই কি করতি?
পিয়নঃ প্রথমেই আপনার বেতন বাড়িয়ে দিতাম।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩৮