বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জ্ঞান তৈরি ও বিতরণের স্থান— সেখানে এসব ধর্মীয় কর্মকান্ড করলে সচেতন মহল হামলা করবে মামলা করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু কথা হচ্ছে তাহলে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উৎসবে কেন এত সাজ সাজ রব রব থাকে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে?! নাকি তাঁদের ধর্মীয় উৎসব পালন তাঁদের গণতান্ত্রিক অধিকার? আর সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের কোন গণতান্ত্রিক অধিকার নাই?
পত্রিকার পাতায় উপরে উল্লেখিত ছবির মত এরকম অসংখ্য ছবি প্রমাণ হিসাবে দেয়া যাবে। যদিও ঢাবি কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে বলেছে, ইফতার মাহফিলের উপর তারা কোনরূপ নিষেধাজ্ঞা দেয়নি। কিন্তু কাজ যা হওয়ার হয়ে গেসে। প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের আনফিশিয়াল অথরিটি নিজ দায়িত্বে ইফতার মাহফিল বানচাল করতে কাজে লেগে গেসে।
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে সামনে কি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পূজা ও বন্ধ হচ্ছে নাকি অথরিটীর নিজ ধর্ম পালনে কোন বাধা পাবে না?
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩