এটা একটা ইসলামিক কাজ। দুনিয়ায় কোন প্রতিদান পাবেন না, তবে সদকায়ে জারিয়া হিসেবে থাকবে ইনশা আল্লাহ। নিচের লাইনগুলোর বাংলা টু ইংলিশ অনুবাদ প্রয়োজন। পারফেক্ট অনুবাদ হলে ভালো। ৭০-১০০% ওকে হলেও চলবে। নেক কাজে প্রতিযোগীতা করুন সূরা মায়িদাহর ২ নং আয়াত অনুযায়ী।
==============================================
আল্লাহ উপরে অবস্থান করছেনঃ-
এই আয়াতটি বলছে যে, আল্লাহ ঈসা আঃ কে নিজের কাছে তুলে নিয়েছেন। এই “তুলে নিয়েছেন” শব্দ থেকে বুঝা যায় আল্লাহ উপরে অবস্থান করছেন।
এই আয়াতে আল্লাহ বলছেন যে, পবিত্র বাক্য এবং সৎকাজ তার নিকট নিকট উঠানো হয়। এই “উঠানো হয়” শব্দ থেকে বুঝা যায় আল্লাহ উপরে অবস্থান করছেন।
এই আয়াতটি বলছে যে, ফেরেশতাগণ এবং জিবরীল আল্লাহর দিকে ঊর্ধ্বগামী হয়। এই “উর্ধ্বগামী হয়” শব্দ থেকে বুঝা যায় আল্লাহ উপরে।
এই আয়াতে আল্লাহ বলছেন, তারা তাদের উপরে অবস্থিত রবকে ভয় করে। এই “উপরে অবস্থিত” কথাটি দ্বারা বুঝা যায় আল্লাহ উপরে রয়েছেন।
এই আয়াতে আরবী শব্দ উনযিলা যার অর্থ “নামানো হয়েছে” অর্থাৎ আল্লাহর পক্ষ থেকে যা নামানো হয়েছে তার অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। আর নামানো হয় উপর থেকেই। এ থেকেই বুঝা যায় আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা উপরে অবস্থান করছেন। এই সংক্রান্ত আয়াত কুরআন মাজীদে আরও রয়েছে। যেমন...
আল্লাহ আকাশের উপর অবস্থান করছেনঃ-
পূর্বের অধ্যায়ে আমরা জানতে পেরেছি আল্লাহ তায়ালা উপরে অবস্থান করছেন। এখন আমাদের জানা প্রয়োজন আল্লাহ উপরে কোথায় অবস্থান করছেন? এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন,
এই আয়াতটি বলছে যে, যিনি আকাশের উপরে আছেন তাঁকে যেন আমরা ভয় করি। আর যাকে ভয় করার কথা বলা হয়েছে তিনিতো আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নন। এ থেকেই বুঝা যায় আল্লাহ আকাশের উপরে অবস্থান করছেন।
এই হাদিসটির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন। রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন যিনি আকাশের উপর আছেন তিনি আমাদের দয়া করবেন। আর এখানে রাসূলুল্লাহ সাঃ আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালাকেই বুঝিয়েছেন। অতএব এই হাদিসটি সুষ্পষ্টভাবে ঘোষনা করল যে, আল্লাহ আকাশে রয়েছেন।
এই হাদিসটি ভালভাবে লক্ষ্য করুন। রাসূলুল্লাহ সাঃ আকাশের দিকে আঙ্গুল উঠিয়ে বলছেন যে, হে আল্লাহ তুমি স্বাক্ষী থেক। আকাশের দিকে আঙ্গুল উঠিয়ে স্বাক্ষ্য দেয়ার কারণে বুঝা যায় আল্লাহ আকাশের উপরে রয়েছেন।
এই হাদিসটির প্রতি গভীরভাবে লক্ষ্য করুন। রসূলুল্লাহ সাঃ যখন মুমিন মেয়েটিকে জিজ্ঞেস করলেন আল্লাহ কোথায়? তখন মেয়েটি বললেন, আকাশের উপর। তাই বুঝা যায় যে, আল্লাহ আকাশের উপরে রয়েছেন।
এই হাদিসটি বলছে যে, আল্লাহ প্রতি রাতে প্রথম আকাশে নেমে আসেন। এই কথা থেকেই বুঝা যায় যে, আল্লাহ আকাশের উপর অবস্থান করছেন।
এই হাদিস থেকে বুঝা যায় যে, আল্লাহ মূলত আকাশের উপরই থাকেন। যদি আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমান হতেন, তাহলে রসূলুল্লাহ সাঃ এর সাথে পৃথিবীতেই দেখা করতেন, আকাশে নিয়ে যেতেন না।
এই হাদিসটি বলছে যে, আল্লাহ রাসূলুল্লাহ সা এবং যাইনাব রাঃ এর বিবাহ আকাশ থেকে দিয়েছেন। এই কথা থেকে বুঝা যায়, মহান আল্লাহ আকাশের উপর অবস্থান করছেন।
আল্লাহ আরশের উপর অবস্থান করছেনঃ
পূর্বের অধ্যায়ে আমরা জেনেছি যে, আল্লাহ আকাশেল উপরে থাকেন। এখন আমাদের জানা প্রয়োজন আল্লাহ আকাশের উপর কোথায় অবস্থান করছেন? কারণ আকাশটি সাতটি। এ সম্পর্কে আল্লাহ বলেন,
এই সকল আয়াতগুলো থেকে বুঝা যায়, আল্লাহ আরশের উপর অবস্থান করছেন।
এই হাদিসটি বলছে যে, আল্লাহ আরশের উপর তাঁর কাছে লিখে রেখেছেন তার রহমাত তার গযব থেকে এগিয়ে আছে। এই আকাশের উপর তার কাছে লিখে রাখলেন কথা থেকে বুঝা যায় আল্লাহ আরশের উপর অবস্থান করছেন।
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
নিচে কমেন্ট আকারেও অনুবাদ লিখে দিতে পারেন। অথবা মেইলও করতে পারেন, [email protected]