somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে হলে...

০৮ ই মার্চ, ২০১০ রাত ২:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে আগ্রহী অসংখ্য শিক্ষার্থী। তবে এ জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য ও সহযোগিতা কোথায় পাওয়া যাবে জানে না অনেকেই।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার নানা দিক নিয়ে জানতে চাওয়া হয় ঢাকায় আমেরিকান সেন্টারের পরিচালক লরেন লাভলেসের কাছে।
সাক্ষাত্কার গ্রহণ: রুহিনা তাসকিন

যুক্তরাষ্ট্রে কেন একজন পড়তে যাবে?
সারা বিশ্বে উচ্চশিক্ষা ও পেশা—দুটি ক্ষেত্রেই যুক্তরাষ্ট্রের পড়াশোনাকে সবচেয়ে বেশি মূল্য দেওয়া হয়। এখানকার সুযোগ-সুবিধা, শিক্ষক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মান সবচেয়ে ভালো। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করলে এখানকার সব শহর, গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ব্যবস্থা, সংস্কৃতি ও আতিথেয়তা সম্পর্কেও জানা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রে কারা পড়তে যেতে পারে?
যেকোনো ভালো শিক্ষার্থীর জন্যই যুক্তরাষ্ট্রের দরজা খোলা।
এখানে পড়াশোনার জন্য কী ধরনের প্রতিষ্ঠান আছে?
দুই বছর মেয়াদি পড়াশোনার কমিউনিটি কলেজ থেকে শুরু করে অনেক বড় বিশ্ববিদ্যালয় আছে এখানে। এককথায় বলা যায়, বিশ্বের সেরা সব কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় আছে এখানে।
একজন শিক্ষার্থী কোথায়, কোন বিষয়ে পড়বে তা কীভাবে নির্বাচন করবে?
এটা সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত পছন্দের ব্যাপার। আমার নিজের শিক্ষাজীবনের শুরুতে আগের পড়াশোনা, পছন্দ ও আর্থিক সামর্থ্যের দিকগুলো বিবেচনা করে আমি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাছাই করেছিলাম। আপনারা অবশ্যই শুধু অনুমোদনপ্রাপ্ত (accredited) প্রতিষ্ঠানগুলোয় আবেদন করবেন। যে বিষয়ে পড়তে চান তাতে ওই প্রতিষ্ঠানের সুযোগ-সুবিধা কেমন, প্রতিষ্ঠানটি কোথায় অবস্থিত, ছাত্র-শিক্ষক অনুপাত, গবেষণার সুবিধা এবং আর্থিক সাহায্য বা বৃত্তি পাওয়ার সুযোগ এসব বিষয়ও বিবেচনা করতে হবে। শুধু বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই আবেদন সীমিত রাখবেন না। এখানে অনেক চমত্কার ছোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, যেখানকার পড়াশোনা ও পরিবেশ খুবই উন্নতমানের।
অনুমোদনপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের তালিকা কোথায় পাওয়া যাবে?
কাউন্সিল ফর হায়ার এডুকেশন অ্যাক্রেডিটেশনের ওয়েবসাইটে এ সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে। ঠিকানা http://www.chea.org। যেকোনো তথ্যের জন্য আমেরিকান সেন্টার ঢাকার স্টুডেন্ট অ্যাডভাইজিং সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা সব সময়ই আপনাকে সাহায্য করতে প্রস্তুত।
আমেরিকান সেন্টার থেকে কী ধরনের সাহায্য পাওয়া যায়?
যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদনপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে এখানে। এ ছাড়া স্টুডেন্ট অ্যাডভাইজরের সাহায্য, আবেদন-প্রক্রিয়া নিয়ে সেমিনার, বিভিন্ন টেস্টের (TOEFL, SAT I, GRE, GMAT, GED) প্রস্তুতি, আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ও গ্র্যাজুয়েট পড়াশোনায় সাহায্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাটালগ, পিটারসনস গ্র্যাজুয়েট এবং আন্ডার গ্র্যাজুয়েট গাইড, যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার আগের প্রস্তুতি নিয়ে সেমিনার ও তথ্য পাওয়া যাবে। দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাও আছে।
আমেরিকান সেন্টারে যোগাযোগের ঠিকানা কী?
মোমেনশাহী হাউস, বাড়ি-১১০, সড়ক-২৭, বনানী, ঢাকা-১২১৩।
ফোন: ৮৮৩৭১৫০-৪ বর্ধিত-১৬০
ই-মেইল:
[email protected]
ওয়েবসাইট-http://dhaka.usembassy.gov এবং http://www.facebook.com/bangladesh.usembassy
প্রতি রবি থেকে মঙ্গলবার সকাল নয়টা থেকে বিকেল চারটা এবং বুধবার সকাল নয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত আমাদের অফিস খোলা থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা শেষ করতে কত সময় লাগে?
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট (ব্যাচেলর) ডিগ্রি শেষ করতে সাধারণত চার বছর লাগে। এক বা দুই বছরের মধ্যে মাস্টার্স শেষ হয়। মাস্টার্সের পর তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে ডক্টরাল ডিগ্রি শেষ করা যায়।
পড়াশোনার খরচ কেমন?
বিশ্বের অন্য কোনো দেশের তুলনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার খরচ কমই বলা যায়। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছরে খরচ হতে পারে গড়ে সাত হাজার ২০ ডলার (বেতন, থাকা-খাওয়া ও অন্যান্য খরচসহ), ব্যক্তিমালিকানাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বছরে খরচ হতে পারে ২৫ হাজার ডলার (বেতন, থাকা-খাওয়া ও অন্যান্য খরচসহ)। অনেক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীই বৃত্তি নিয়ে পড়াশোনা করেন। আমাদের স্টুডেন্ট অ্যাডভাইজিং সেন্টারে এ ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য আছে। আরও তথ্যের জন্য http://www.collageboard.com এই ওয়েবসাইটটি দেখা যেতে পারে।
কীভাবে পড়াশোনার খরচ জোগাড় করা যেতে পারে?
আবেদনের আগেই পরিবারের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা করে নেওয়া ভালো। আর্থিক সাহায্যের জন্য আবেদন করা যেতে পারে। মেধা অথবা প্রয়োজনের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীরা সাহায্য পান। টিচিং অথবা রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টশিপের মাধ্যমেও সাহায্য পাওয়া যায়। বৃত্তি ও ফেলোশিপের মাধ্যমেও খরচ মেটানো যেতে পারে। এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে অনেক সময় ও শ্রম লাগবে। তবে সেটা কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাজে দেবে।
কখন থেকে আবেদন-প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে?
আবেদন ও ভর্তি-প্রক্রিয়া শেষ হতে প্রায় এক বছর সময় লাগে। তাই অন্তত এক বছর আগে থেকেই আবেদন-প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে একাদশ শ্রেণীর ক্লাস শেষ হওয়ার ঠিক পর থেকেই আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ভর্তির প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত। ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা এএস দেওয়ার পর থেকেই প্রস্তুতি শুরু করতে পারে। গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ভর্তির জন্য আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে পড়াশোনার শেষ বছরটি থেকেই প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত।
যেমন ফল ২০১১ সেমিস্টারে ভর্তির জন্য এপ্রিল থেকে আগস্ট ২০১০-এর মধ্যেই প্রক্রিয়া শুরু করা উচিত। নভেম্বর ২০১০-এর মধ্যেই প্রয়োজনীয় সব পরীক্ষা দিয়ে দিতে হবে। আবেদনের শেষ সময় হতে পারে নভেম্বর ২০১০ থেকে মার্চ ২০১১-এর মধ্যে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় অনুযায়ী এ সময় পরিবর্তিত হতে পারে।
ভর্তির জন্য কী ধরনের পরীক্ষা দিতে হবে?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার জন্য টোফেল প্রয়োজন হয়। কিছু প্রতিষ্ঠানে আইইএলটিএস স্কোরও গ্রহণযোগ্য। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ের জন্য স্যাট-১ দিতে হতে পারে। বিশেষ কিছু প্রতিষ্ঠানে স্যাট-২-ও লাগতে পারে। গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে পড়তে জিম্যাট অথবা জিআরই লাগে। বাণিজ্য বিভাগে পড়তে হলে জিম্যাট এবং অন্য সব বিভাগে জিআরই স্কোর প্রয়োজন হয়।
এই পরীক্ষাগুলোয় ভালো ফল করতে না পারলে কী হবে?
এসব টেস্টে পাস-ফেলের কোনো ব্যাপার নেই। একেক প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে একেক রকম স্কোর লাগে। শিক্ষার্থীদের আমি বলব এসব স্কোর নিয়ে খুব বেশি চিন্তা না করতে। কারণ ভর্তির যোগ্যতা হিসেবে স্কোরের পাশাপাশি আরও কিছু বিষয় বিবেচনা করা হয়। যেমন গ্রেড, লেটার অব রিকমেন্ডেশন, পারসোনাল এসে (Personal essay) ইত্যাদি।
যুক্তরাষ্ট্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
সাধারণত কলেজে শুধু আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম থাকে। কিছু কলেজে মাস্টার্স প্রোগ্রামও থাকে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সম্পূর্ণ গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম থাকে, সঙ্গে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামও থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা কলেজগুলোয় পড়াশোনা করতে পারাটা বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মতোই মর্যাদার ব্যাপার।
ক্রেডিট ট্রান্সফারের কোনো সুযোগ আছে কি?
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনুযায়ী ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ ভিন্ন হয়। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী দপ্তর থেকে সাহায্য ও তথ্য পাওয়া যাবে।
শিক্ষার্থী বিনিময় সম্পর্কে জানতে চাই।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অল্প কিছু শিক্ষার্থী বিনিময় প্রোগ্রাম আছে। যেমন Near East South Asia (NESA) Undergraduate program; the study of the US Institute for Student Leaders Program, Fullbright Student Program। এ ব্যাপারে আরও তথ্য পাওয়া যাবে http://dhaka.usembassy.gov এ ওয়েবসাইটে।
দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে পড়াশোনা করাটা কি ভালো উপায়?
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্পাসে থেকে পড়াশোনার আসলে কোনো বিকল্প নেই। তবে খরচের কথা বিবেচনা করলে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির সুবিধাও আছে। তবে দূরশিক্ষণ পদ্ধতিতে পড়তে চাইলে অবশ্যই দেখে নিন সেটি অনুমোদনপ্রাপ্ত প্রোগ্রাম কি না।
ভর্তির জন্য কী ধরনের কাগজপত্র পাঠাতে হবে?
যে প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবেন, সেখান থেকেই এ ব্যাপারে জেনে নিতে হবে। সাধারণত যেসব কাগজপত্র লাগে তা হলো—পূরণ করা ভর্তির আবেদনপত্র, সত্যায়িত নম্বরপত্র বা ট্রান্সক্রিপশন, ডিগ্রির সনদপত্র, স্টেটমেন্ট অব পারপাস বা পারসোনাল এসে, রিকমেন্ডেশন লেটার, টেস্ট স্কোর এবং সার্টিফিকেশন অব ফিন্যান্স। অনেক জায়গায় অনলাইনে আবেদন করতে আবেদন ফি কম রাখা হয়।
পারসোনাল স্টেটমেন্ট কীভাবে লিখতে হয়?
আপনি কে এবং কী হতে চান এ বিষয়ে ভর্তি কমিটিকে ধারণা দিতে পারে আপনার পারসোনাল স্টেটমেন্ট।
স্টেটমেন্টে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন, নিজের ব্যক্তিত্ব তুলে ধরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিজের অভিজ্ঞতা, যোগ্যতা, পড়াশোনার বাইরের অন্যান্য কাজ ও অর্জন এবং ব্যক্তিগত ও পেশাগত আগ্রহের কথা তুলে ধরতে তাই দ্বিধা করবেন না। নম্বরপত্র ও টেস্ট স্কোর যা পারে না, পারসোনাল স্টেটমেন্ট আপনার সম্পর্কে ওই ধারণা দেবে। আপনি মানুষ হিসেবে কেমন, তা তুলে ধরবে। এটি লেখার পর কোনো শিক্ষক বা পরামর্শদাতাকে দিয়ে পড়িয়ে নেওয়া ভালো। আমেরিকান সেন্টারে পারসোনাল স্টেটমেন্ট লেখার জন্য সেমিনারের আয়োজন করা হয় এবং হ্যান্ডআউট দেওয়া হয়।
পড়াশোনার জন্য কী ধরনের ভিসা প্রয়োজন?
স্টুডেন্ট ভিসা দরকার হবে, যা এফ-ওয়ান ভিসা নামেও পরিচিত। ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস থেকে ভিসা পাওয়া যাবে
সূত্রঃ প্রথম আলো
৭টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×