একদা এক লোক বিয়ের করার পর বছরের পর বছর কেটে যায় কিন্তু তার স্ত্রী কোন সন্তান জন্ম দিতে পারছেনা।
সন্তানের আশায় নিরাশ হয়ে মনের দুঃখে লোকটি ভাবতে লাগল কি করা যায়।
অনেক চিন্তা ভবনা করে লোকটি সিদ্ধান্ত নিল সে আরেকটা বিয় করবে।
যে ভাবনা সেই কাজ।
লোকটি আশায় বুক বেধে আছে দশ মাস দশ দিন পর তার নতুন বউয়ের কোল জুড়ে আসবে ফুটফুটে এক সন্তান।
OMG!
বিধাতার কি খেলা।
তিন মাস যেতে না যেতেই তার নতুন বউয়ের কোল জুড়ে আসলো সেই কাঙ্খিত সন্তান।
কোথায় লোকটি খুশি হবে, তা না, সে ভাবতে লাগল সন্তানটি তার নাকি অন্য কারো।
এই চিন্তায় লোকটির খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, মনের শান্তি সব উড়ে গেল।
Moral:-
এখানে লোকটা হলাম আমরা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা।
আর তার দুই বউ হল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।
১ম ও ২য় বর্ষে ১৯/২০ মাসেও পরীক্ষা দিতে পারিনি।
তারপর অনেক পরিকল্পনা করে জাবি. ক্র্যাশ প্রোগ্রাম চালু করছে
১২ মাসের পরীক্ষা নিয়ে নিচ্ছে ৬ মাসে।
আর হঠাৎ এই অনাকাঙ্খিত রুটিনের পড়ার চাপে সকল ছাত্র-ছাত্রীদের খাওয়া-দাওয়া ঘুম বন্ধ হওয়া উপক্রম।
মানুষ যেমন ১০ মাস ১০ দিনের বাচ্চা ৩ মাসে চায় না।
আমরাও ১২ মাসের পরীক্ষা ৬ মাসে চাইনা।
আশা করি জাবি. তাদের নির্বুদ্ধিতার এই প্রহসন মূলক রুটিন বাতিল করে
অনতিবিলম্বে মানসম্মত নতুন রুটিন প্রকাশ করবে।।
-ইমরান মাহমুদ ইভান
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:২২