somewhere in... blog

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মোঃ মোক্তার হাসান সবুজ
দেশ থেকে দেশান্তর হয়ে বহু দূরে থেকে আরও দূরে সংসারের এই বিষবাস্প পরিত্যাগ করে উড়াল দিতে চাই। মন্টিায়ালের সকালের ট্রেনে ধরে সবুজের মাঠ পেরিয়ে ধূ ধূ প্রান্তরে আমি আর তুমি ঠায় দাড়িয়ে।চল দুজন দুজনার হয়ে যাই।ভালবাসি তোমার প্রত্যেকটি শহরকে।ভালবাসা রইল তোমার জন্

ভারতে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা

০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার বিরক্তিকর ভ্রমণ
এম এম হাসান
২ রা মার্চ ২০২৪ রোজ শনিবার

ভীষণ আনন্দ নিয়ে খুব সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাই আমাদের সবচেয় বড় স্থলবন্দর বেনাপোলের উদ্দেশ্যে।আমার বাড়ি হচ্ছে বাংলাদেশের অন্যতম ব্যস্ত এলাকায় নারায়গঞ্জে। যাত্রার শুরুতে আমি দূরপাল্লার বাস স্টপেজ (সোহাগ পরিবহন) বাস কাউন্টারের উদ্দেশ্যে যাত্রা করি।


অনেক ঝুকিঁ ঝামেলা পার হয়ে অবশেষে সোহাগ কাউন্টারে পৌঁছলাম আমি আগে থেকে টিকিট ক্রয় করিনি, পৌঁছানোর পর টিকিট ক্রয় করলাম নারায়ণগঞ্জ টু বেনাপোল বন্দর ৮২০ টাকা দিয়ে।

যথারীতি বাসে উঠে গেলাম আমার ঠিক মনে আছে ৭: ৩৫ মিনিট বাস বেনাপোলের উদ্দেশ্যে ছেড়ে দিল ।বসার স্থান গিয়ে দাড়াল ৮ডি অথাত একেবারে পেছনের দিকে চাকার উপর।

এই সিটগুলো বেশ বাজে অভিজ্ঞতা এখানে যারা অসুস্থ তারা কখনোই বসার চেষ্টা করবেন না।আসুস্থ যারা তারা আরও বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বে।যাদের শক্তি সামর্থ্য আছে তারা চাইলে বসতে পারেন।

যাই হউক এবার মূলকথায় আসি, আমাদের স্বপ্নের কাঙ্খিত পদ্মা সেতুতে আমাদের বাস উঠে পড়ল, ঠিক তখন কি রকম একটা শিহরণ জেগে উঠল সেটা আপনাদের বলে বোঝাতে পারবো না, মনে হল বিদেশি কোন একটা দেশের সেতু পার হচ্ছি।

4c3ec41_xlarge.jpg]


স্বপ্নের পদ্মা সেতু।

যদিও আরও দুইবার পদ্মা সেতুতে উঠা হয়ে গেছে। কিন্তু সেটা ছিল রাতের বেলা।

ভীষণ ভালো লাগলো ক্যামেরা মোবাইল অন করে নিলাম এবং কিছুক্ষণ ভিডিও করলাম যদি সম্ভব হয় আপনাদের জন্য স্থিরচিত্র দেওয়ার চেষ্টা করব





সাই সাই গতিতে খুব সকালবেলা হওয়াতে যানজট ছিল না খুব আরামসে আমরা খুব দ্রুত গতিতে এগিয়ে চললাম অবশেষে অনেক সময় পর প্রায় ১২:৫০ মিনিটে আমরা বেনাপোল কাঙ্খিত বন্দরে পৌঁছে গেলাম,সোহাগ কাউন্টার কতৃপক্ষকে বললাম যে আমার ট্রাভেল ট্যাক্স ও পোর্টটেক্স করে দিতে। তারা করে দিল ঠিকই যদিও তারা ৫০ টাকা বেশি
নিয়েছে




এটা হয়তো তাদের সার্ভিস চার্জ আমরা খুশি হয়ে দেই অথবা তারা নিজে থেকেই রেখে দেয় এটা তাদেরকে দিতেই হয় তারপর বন্দরে ঢুকে গেলাম ইমিগ্রেশন করলাম ইমিগ্রেশন করার পর আস্তে আস্তে যখন আমরা ভারতের দিকে যাচ্ছিলাম তখন দেখলাম মানুষ আর মানুষ এত মানুষ যে, আমি কয়েকবার গিয়েছি কিন্তু এত মানুষ আমি দেখিনি

সামনে যে কিছু দুঃসহ যন্ত্রনা অপেক্ষা করছে আমার জন্য, আমি সেটা টের পেলাম এত মানুষ কেন জমায়েত হয়েছে সবাই ভারতে যেতে চায়।

আমি চেষ্টা করব নো মেন্স ল্যান্ডে থাকা আমাদের বাংলাদেশীদের অবস্থা দেখানোর জন্য কিছু ছবি শেয়ার করার চেষ্টা করব।

এত মানুষ ভারতে যায় প্রতিদিন তা আপনি কল্পনা করতে পারবেন না। ভারত যাওয়া মানুষগুলো বিভিন্ন কারণে ভারতে যায়।এত মানুষ ভারত যায় যে আপনার চিন্তার বাহিরে।

বেশ কিছুদিন আগে শুনছিলাম ভারতের পণ্য বয়কট করার একটা ডাক এসেছিল আমার মনে হয় না এটা সফল হবে বা আদৌ সফল হতে পারে,



ভাল করে খেয়াল করুন কী পরিমাণ মানুষ ঐ যে নিচে লাইন গুলোতে।ভিতরে আমি সহ গোটা ৫০০ জনের কম হবে না।




কারণ এত মানুষ ভারতের যায় তার মধ্যে টুরিস্ট আর চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে বেশি। ভারতের সেনাবাহিনী লাইনকে ঠিক রাখার চেষ্টা করছে কিন্তু আমরা বাংলাদেশিরা লাইন সোজা রাখতে পারছিনা।





অনেক মানুষ নিচে বসে আছে।অনেকেই ক্লান্ত হয়ে পড়েছে।এই লম্বা লাইন অনেক দূর পর্যন্ত চলে গিয়েছে।




সিরিয়াল ধরে যেতে পারছি না হইহুল্লো লেগেছে কয়েক জায়গায় ধাক্কাধাক্কি লেগেছে।
কেমন যেন একটা উশৃংখলতা। আগে যাওয়ার জন্য কয়েকজন প্রায় হাতাহাতি পর্যন্ত লেগে গিয়েছে। এইসব ভারতীয় জোয়ানরা দেখে তারা আমাদের উপর খুব বেশি বিরক্ত।

তাদের কথাবার্তায় আচার-আচরণে সেটা স্পষ্ট বুঝা যায়। বিরক্ত হওয়ারই কথা, আসলে আমাদের যা স্বভাব চরিত্র সেটা অনেকবারই তো আমরা দেখেছি অনেক ভাবি নিয়ম শৃঙ্খলা মানতে আমাদের বেশি ভালো লাগে না, কেমন জানি আমরা একটা বেহায়া বেহায়া টাইপের মানুষ।

আমাদের লজ্জা শরম নাই, আমরা নিয়ম শৃঙ্খলা মানতে নারাজ। কার আগে কে যাবে এই একটা অবস্থা অথচ নিয়ম মেনে শৃঙ্খলভাবে গেলে কাজ করলে বেশি সময় লাগার কথা না।

এ হট্টগোল সারাতে অনেক সময় লেগে গেল এত মানুষ হওয়াতে ভারতীয় জোয়ানদের বেশ কষ্ট হলো আমাদেরকে শৃঙ্খলে আনতে এবং তারা বেশ কয়েকবার হুমকি-ধুমকি দিল যে পাসপোর্ট নিয়ে এমন করে দিবে যাতে আর না ঢুকতে পারে।



আমি সহ একাংশ






আমার কাছে কিছু কিছু বাংলাদেশি খুচরো টাকা পয়সা ছিল সেগুলো কনর্ভাট করে আমি রুপি করে নিলাম। হঠাৎ আমি খেয়াল করলাম ব্র্যাক ব্যাংকে যে কার্ড এন্ডোর্স করেছিলাম ভারতীয় এটিএম থেকে টাকা তোলার জন্য সেটি হারিয়ে ফেলেছি অথবা বাসায় ভুলবশত রয়েগেছে।

এত অল্প টাকা নিয়ে ভারতের বুকে কলকাতাতে যাওয়াটা ঠিক হবে না বর্ডারে খাওয়া দাওয়া করলাম প্রচণ্ড ক্ষুধা ছিল সাদা ভাত দেশি মুরগির মাংস দিয়ে ১৫০ টাকা পেটভরে খেলাম।তুলনামূলক আমাদের চেয় তাদের খাওয়া দাওয়া বেশ সস্তা।
খাওয়া-দাওয়া শেষে সিদ্ধান্ত নিলাম যেহেতু আমার কাছে কার্ড নাই এই অল্প টাকা দিয়ে কিছুই হবে না সুতরাং আমার ফিরে যাওয়াই উত্তম তাই খুচরা টাকাগুলো দিয়ে আমি বাচ্চাদের জন্য কিছু চকলেট নিলাম আবার যথারীতি ফিরবার পথে লাইন দাঁড়ালাম।

ভীষণ একটা লম্বা লাইন মনে হয় যেন এক কিলোমিটার দূরে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ইমিগ্রেশন থেকে বের হয়েছি কয়েক ঘন্টা চলে গেল ইতিমধ্য। লাইনে এক জায়গায় দাড়িয়ে আছি লোক তেমন একটা টানছে না তবুও আশায় চিন্তা করলাম যদি ইমিগ্রেশন আমাকে যেতে না দেয় তখন কি করব দিনে এসে দিনে যাওয়ার তেমন একটা নিয়ম নেই।

কমপক্ষে একদিন থাকাই ভালো কিন্তু আমি ভাবলাম যে ট্রাই করতে দোষ কি একদিন থাকলে তো খরচ আছে সেই খরচটা আমি কোথায় পাবো খুচর টাকাগুলো তো চকলেট কিনতে ব্যয় করে ফেলেছি

যাইহোক তারপরও চেষ্টা করতে দোষ কি! সেটা ভেবেই আমি লাইনের দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ইমিগ্রেশন পর্যন্ত চলে গেলাম যাওয়ার আগে আবার একটা রুমে নিয়ে আমাদেরকে বসালো প্রায় ৫০০ জনেরও বেশি মানুষকে

এখান থেকে আবার লাইন দিয়ে ইমিগ্রেশনে যেতে হবে ইমিগ্রেশনের ঢুকিয়ে দেখি যে এত মানুষ পা ফেলানোর জায়গা নেই আর সবাই কমবেশি কেনাকাটা করে নিয়ে এসেছে।

অনেকে দেখলাম কম্বল কিনে নিয়ে এসেছে আমি ভাবলাম মানুষ শীতের আগে কম্বল কিনে কিন্তু গরমের আগে মানুষ কেন কম্বল কিনছে শুনলাম যে, খুব ছাড় পাওয়া যাচ্ছে এখন গরমকাল বিদায় নিয়েছে শীত, তাই অনেকেই দুই একটা কম্বল নিয়ে এসেছে।

অনেকে দেখলাম যে হাড়ি পাতিল নিয়ে আসছে সাথে করে। আমাদের দেশের তুলনায় ফল ফ্রুট অনেক কম দাম হওয়ায় বা সস্তা হওয়ায় অনেকেই ফল ফ্রুট কিনে নিয়ে বাড়ির পথে রওনা দিচ্ছে।

এবং তাদের একেক জনের হাতে ৪-৫টি করে ব্যাগ রয়েছে প্রচুর কেনাকাটা করেছে খুব স্পষ্টই বোঝা যায়। আমি শুধু কিনেছি দুই বাক্স চকলেট।

আমি মনে হয় সবচেয়ে কম কেনাকাটা করেছি, এই হাজার পাঁচ এক মানুষের মধ্যে।

আসার পথে ১মিনিটের মধ্যে লাইনে দাড়ানোর পর কয়েকজন মূহুর্তে মধ্যে চলে আসে।





আমি ভাবছি যে এত মানুষ ভিড়ের মধ্যে তিনি খেয়াল করে হয়তো দেখবেন না হয়তো ডিপচার/প্রস্থান সিলটি মেরে দিবেন বাট তিনি আমাকে বললেন তুমি কবে গিয়েছো।

আমি বুঝে ফেলেছি যে তিনি ধরে ফেলেছেন তো আমি বললাম যে স্যার আজকেই গিয়েছিলাম এখন যাওয়ার পরে ওইখানে যাওয়ার পর দেখলাম যে আমার এটিএম কার্ড ছিল সে এটিএম কার্ড আমি হয়তো হারিয়ে ফেলেছি। অথবা বাসায় রেখে এসেছি তখন তিনি বললেন যে তুমি কয় ঘন্টা আগে এসেছো আমি বললাম যে ৫/৬ ঘন্টা আগে এসেছি আমি আমি যুক্তি দেখালাম যে, আমি টাকা ছাড়া এখন কি করবো আমি তো ভারতে যা হোটেলে থাকতে হলে টাকা লাগবে গাড়ি ভাড়া লাগবে এগুলো আমি কোথায় পাব?

তুমি কি শুধু কার্ডটাই হারালে! না স্যার তার সাথে আমার দোকানের চাবি ছিল।সেটাও পাচ্ছি না।
যেহেতু আমার কার্ড হারিয়ে ফেলেছি তিনি যুক্তি বুঝলেন এবং বললেন তুমি কি কাজ জানি করে এসেছো! আজকে আসছো আজকেই আবার চলে যাচ্ছ কেন!

আমি ইমিগ্রেশন স্যারকে বললাম যদি আপনার সন্দেহ হয় তবে আপনারা আমার ইন্টারভিউ নিন অথবা আমাকে তল্লাশি করে দেখুন আমার কাছে কিছু খুঁজে পাননি তখন আমার কথার দৃঢ়তা দেখে ইমিগ্রেশন অফিসার সিল মেরে দিলেন তখন তিনি বললেন তোমাকে এত নম্বর রুমে পাঠানো দরকার ছিল! তখন আমি বললাম স্যার আমি কি সেই রুমে যাবো!

তিনি তখন ইশারা দিয়ে বললেন না যাওয়ার প্রয়োজন নেই তুমি চলে যাও! তখন আমি চলে যাবো দেখি যে আবার আরেক ঝামেলায় পড়লাম!

শনিবার দিন নাকি প্যারেড হয় চারটা পাঁচটার দিকে এখানে আবার বাংলাদেশ এবং ভারতীয় সেনাবাহিনীর দল অনুষ্ঠান করে থাকে ৩০ মিনিট ধরে সে অনুষ্ঠানের চাপে আমরা পড়ে গেলাম আবার দাঁড়িয়ে থাকতে হলো আমাদের ৩০ মিনিট

যাইহোক ঘুরতে ঘুরতে একটা সময় আমরা বাংলাদেশ ইমিগ্রেশনে চলে আসলাম ইমিগ্রেশনের এসে আবার বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা কোন লাইন টাইন নাই যে যেভাবে গরুর হাটের মত চাপাচাপি করে পাসপোর্ট দিচ্ছে ইমিগ্রেশন অফিসারকে

আর ইমিগ্রেশন স্যার সেটা সিল মেরে দিচ্ছেন। ছোট একটা রুম ৫০০ জনের কম হবে না। অথচ তিনজন ইমিগ্রেশন অফিসার কি করে সামলাবে বিশাল জনগোষ্ঠীকে। এই হট্টগোলের মাঝখানে অনেক চেষ্টা অনেক ধাক্কাধাক্কি করার পর আমিও আমার পাসপোর্টটি ইমিগ্রেশন অফিসারের হাতে দিলাম,

তিনি নিলেন তিনি দেখলেন যে আজকে গিয়ে আমি আজকেই চলে এসেছি। তিনি একটু সন্দেহ করলেন এবং আমাকে তিন নম্বর রুমে পাঠালেন।

তিন নম্বর রুমে গিয়ে দেখি যে অফিসার তার বাড়িতে কারো সাথে কথা বলছিল এবং ইশারা দিয়ে আমাকে বসতে বলল আমি বসলাম উনি আমার পাসপোর্টটা হাতে নিলেন এবং কম্পিউটার কি দেখলেন আর কিছুই বললেন না। কয়েক সেকেন্ড পরে আরেকজন মহিলা এক ভিসাতে অনেকবার আসা যাওয়ার কারণেও তাকে ৩ নম্বরে পাঠালেন।অফিসার তখন বাড়িতেই কথা বলছিলেন আমাকে ইশারা দিয়ে বললেন যে আপনি চলে যান।

তিনি আমার পাসপোর্টটা আমার হাতে দিয়ে দিলেন মহিলার টি তার হাতে নিলেন কম্পিউটারে মনিটরে তাকালেন তারপর কি হয়েছে জানি না। আমি বাহিরে যাচ্ছি এমন সময় কয়েকজন অফিসার প্রত্যেককে আবার পাসপোর্ট এর সেলগুলো ঠিকমতো লাগানো হয়েছে কিনা দেখছিলেন আমারওটাও একজন অফিসারকে দিলাম দেখার জন্য তিনি দেখলেন এবং আমার কাছে কিছু বকশিশ চাইলেন। আমি ঢুকতে না ঢুকতেই দেশের ভিতরে বকশিশ বিষয়টা আমার কাছে খুব খারাপ লাগলো।

যারা একটু নরম বা বুঝে না তাদের কাছ থেকে তারা ঠিকই টাকা আদায় করে নিচ্ছেন। আমি বললাম দেখুন এটিএম কার্ড হারিয়ে ফেলেছি তাই আজকেই বাংলাদেশে চলে আসছি আজকে গিয়েছিলাম টাকার জন্য তো আমি ফেরত চলে আসলাম এখন আপনাকে টাকা দিব কোথা থেকে? তার হাত থেকে পাসপোর্ট টা নিয়ে আমি সোজা বাইরে চলে আসলাম একদম শেষ সিকিউরিটিতে দেখলাম চেক হচ্ছে আমি সিকিউরিটি মেয়েটিকে জানালাম যে আমি দুটো চকলেট ছাড়া আমার কাছে কিছুই নেই তিনি আমার মুখের দিকে তাকালেন এবং বললেন যে আপনি চলে যান আমি বাইরে চলে আসলাম এভাবেই আমার ২রা মার্চ ২০২৪ সালের ভারত সফর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেল। এটা আমার অনেকদিন পর্যন্ত মনে থাকবে বিরক্তিকর অভিজ্ঞতার জন্য।
সবার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৪
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: প্রভূ-ভৃত্য নয়, চাই সমতা ও ইনসাফভিত্তিক মৈত্রী

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: প্রভূ-ভৃত্য নয়, চাই সমতা ও ইনসাফভিত্তিক মৈত্রী

ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের ছবিটি http://www.gettyimages.com থেকে সংগৃহিত।

ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ভৌগোলিক নৈকট্যের গভীর বন্ধনে আবদ্ধ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ‘হয় পানি, না হয় তোমাদের রক্ত​এই নদীতেই প্রবাহিত হবে

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২০




কাশ্মীরের পহেলগামে ভয়াবহ হামলার জেরে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। এ ঘটনায় সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে নয়াদিল্লি। এমনকি পাকিস্তানকে এক ফোঁটা পানিও দেয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বাঁধলে বাংলাদেশের কি করণীয় ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:১৬


কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার উত্তেজনা বাংলাদেশের নাগরিকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের অধিকাংশ নাগরিক মুসলিম হওয়ায় এবং ভারত বিদ্বেষী(যৌক্তিক কারণ আছে) হওয়ায় এই ঘটনাকে সাম্প্রতিক সময়ে ভারতে মুসলিমদের উপর নির্যাতন থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইউসুফ সরকার

লিখেছেন তানভীর রাতুল, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:২৭

নৈতিকতা এবং নীতিবোধ কখনোই আইনের মুখে পরিবর্তিত হয় না (দুঃখিত, বলা উচিত “হওয়া উচিত নয়”)।

নৈতিকতা ও নীতিবোধ কখনোই সহিংসতা বা আইনী চাপের মুখে বদল হয় না (দুঃখিত, বলা উচিত “হওয়া... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাক-ভারত যুদ্ধ হলে তৃতীয় পক্ষ লাভবান হতে পারে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:২৭



সাবেক ভারত শাসক মোগলরা না থাকলেও আফগানরা তো আছেই। পাক-ভারত যুদ্ধে উভয়পক্ষ ক্লান্ত হলে আফগানরা তাদের বিশ্রামের ব্যবস্থা করতেই পারে।তখন আবার দিল্লির মসনদে তাদেরকে দেখা যেতে পারে। আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×