এছাড়া রয়েছে উপজাতীয় জনপদের মানুষের গালি, বাংলাদেশের ৬৪ জেলার গালিসহ ভারত, মায়ানমারের গালি।
সংসদ অধিবেশন, ফেসবুক, টুইটার এবং ব্লগে যারা ঝগড়া করে...তাদের জন্য অতি প্রয়োজনীয় একটি বই...সংগ্রহ না করতে পারলে জীবনের ষোল আনাই বৃথা!!!!!!!!!!!!
গালিগালাজ বা গালমন্দ হল ক্থ্যভাষার অন্যতম একটি মাধ্যম। গালিগালাজ মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে বটে তবে ক্ষেত্রবিশেষ এর প্রয়োজনীয়তাকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। মানুষ যেদিন থেকে ভাষার ব্যবহার শিখেছে সেদিন থেকেই শুরু হয়েছে গালির ব্যবহার। এই গালিগালাজের প্রকার ও ধরণ আবার সমাজ ভেদে ভিন্নতর। এক স্থানের স্তুতি কথা অন্যস্থানে গালি হিসাবে ব্যবহারের নজির দেখা যায়।
নাটক, সিনেমা, সাহিত্যে গালিগালাজ বা গালমন্দের ব্যবহার লক্ষ্যনীয়। কিন্তু আঞ্চলিক গালি ভান্ডারকে প্রমিত বাংলায় আক্ষরিক অর্থ দিয়ে সেভাবে পাঠকের সামনে এখনো উপস্থাপন করা হয়নি। সেরকম গালি অভিধানও অদ্যাবধি প্রকাশিত হয়নি। যদিও এর সাহিত্যমান রয়েছে অনেক। সেই শূন্যতাবোধে থেকেই 'গালি অভিধান' টি সম্পাদনা করেছেন "ধমনি" পত্রিকার সম্পাদক আবদুল মান্নান স্বপন।

সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৭