একটু সচেতনতা আমাদের অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা থেকে রক্ষা করতে পারে। আপনার বিকাশ একাউন্ট এবং লেনদেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতের লক্ষ্যে কিছু পরামর্শ নিম্নরুপঃ
করণীয়
১| সত্য, সঠিক, এবং পূর্ণাঙ্গ তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন ফরমটি পূরন করুন। পরবর্তীতে, পিন ভুলে গেলে, মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে, অথবা, অন্য কোনো প্রয়োজনে, আপনার দেয়া এই তথ্যের মাধ্যমেই আপনার বিকাশ একাউন্টের মালিকানা যাচাই করা হবে। কাজেই, রেজিস্ট্রেশন শেষে গ্রাহক কপিটি বুঝে নিন এবং সংরক্ষন করুন।
২| আপনার পিন নম্বর, “সিক্রেট কোড”, এবং “সিকিউরিটি কোড” সবসময় গোপন রাখুন।
৩| আপনার “বিকাশ” লেনদেনের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রাখতে এবং লেনদেন সম্পর্কে যথাযথভাবে অবগত থাকতে সবসময় আপনার নিজের “বিকাশ একাউন্ট” ব্যবহার করুন।
৪| প্রতিটি লেনদেনের পূর্বে এর বৈধতা এবং যথার্থতা নিশ্চিত করুন। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে “বিকাশ একাউন্ট নম্বর”, টাকার পরিমাণ, “সিকিউরিটি কোড”, “সিক্রেট কোড”, পিন, আপনার বিকাশ একাউন্ট এবং লেনদেন সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ব্যবহার/ইনপুট দেয়ার সময় সতর্ক থাকুন।
৫| এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট এর সময় আপনার “বিকাশ মোবাইল মেন্যু” এর শুধুমাত্র “Cash Out from Agent” অপশনের মাধ্যমেই ক্যাশ আউট করুন।
৬| প্রতিটি লেনদেনের পূর্বে এবং পরে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করুন।
৭| প্রতিটি লেনদেনের পর “বিকাশ” থেকে প্রেরিত মেসেজের প্রাপ্তি সম্পর্কে নিশ্চিত হোন এবং মেসেজের মাধ্যমে পাওয়া ব্যালেন্স ইনফরমেশন এবং আপনার কাঙ্ক্ষিত ব্যালেন্সের মিল আছে কিনা তা যাচাই করে নিন।
৮। “বিকাশ” প্রেরিত কনফারমেশন মেসেজ পাওয়ার জন্যে আপনার মেসেজ ইনবক্স এ পর্যাপ্ত জায়গা রাখুন। ইনবক্স ফুল থাকলে আপনি এই কনফারমেশন মেসেজগুলো যথাসময়ে পাবেন না।
৯| মোবাইল ফোন হারিয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব বিকাশ হেল্পলাইন ১৬২৪৭-এ জানান।
১০| যেকোনো তথ্যের প্রয়োজনে এবং তথ্যের যথার্থতা বা নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করার জন্যে বিকাশ হেল্পলাইন ১৬২৪৭-ই একমাত্র সঠিক এবং বিশ্বাসযোগ্য উৎস।
( বাকি অংশ আগামীকাল)