somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যুদ্ধাপরাধী ও তাদের বিচার: একটি পর্যালোচনা (চতুর্থ অংশ)

০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একাত্তরের যুদ্ধাপরাধ: যেখান থেকে শুরু

একাত্তর বাঙালি জাতির ইতিহাসে অনন্য- একথা বলার অপেক্ষা রাখে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের প্রসঙ্গে আমার আগের লেখাগুলো থেকে এই লেখাটি খানিক স্বতন্ত্র- এই অর্থে যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিষয়টিকে মানবতার বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের প্রেক্ষিতে বিবেচনা করতে হলে এর সূচনার ইতিহাসটা জানতে হবে। অনেকেই আমার আগের লেখাগুলোতে মন্তব্য করেছেন তথ্যসূত্র উল্লেখের। এক্ষেত্রে দুটো বিষয় গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমত; অনেক লেখাই এই ব্লগে প্রথম প্রকাশিত হচ্ছে এবং সেগুলো বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীর নিরলস পরিশ্রমের ফসল। তাছাড়া আমিও একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে বিষয়গুলো তুলে ধরেছি বিভিন্ন জায়গা থেকে। আমি চেয়েছিলাম সিরিজের শেষে এই তথ্যসূত্রগুলো উল্লেখ করতে- কিন্তু দেখা গেলো আপনাদের কথাই ঠিক, অর্থাৎ প্রত্যেক লেখার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তথ্যসূত্র উল্লেখ না করলে লেখার ভিত্তিটি সুপ্রতিষ্ঠিত হয় না- বিশেষত ব্লগারদের মধ্যে এবং ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে যেখানে জামায়াত-শিবিরের লোকজনও আছে।

একাত্তরের সূচনালগ্নেই শুরু হয় যুদ্ধাপরাধ, তবে তার প্রেক্ষিত ছিলো ভিন্ন। ইয়াহিয়া, পীরজাদা, মিটঠা, জানজুয়া, হামিদ- এরা সবাই মিলে মুক্তিসংগ্রামের পক্ষে এবং স্বাধীন বাঙলাদেশের জন্য কাজ করতে থাকা নেতাকর্মীদের গুঁড়িয়ে দিতে একটি ব্যাপক গণহত্যার পরিকল্পনা করে। তাদের এ ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনার পিছনে জুলফিকার আলী ভুট্টোসহ পাকিস্তানের কতিপয় রাজনৈতিক নেতা, শিল্পপতি, সামরিক-বেসামরিক ও তথাকথিত এলিটরা কাজ করেছিলো। এ বিষয়ে একাত্তরের ফেব্রুয়ারিতে ইয়াহিয়া ও ভুট্টোর মধ্যে সমঝোতাও হয়। ফলে নির্বাচনের পর থেকেই পূর্ব পাকিস্তানে কিছুটা গোপনে সমরাস্ত্রসহ পাকিস্তানি সেনা সদস্যের প্রেরণ করা হয়। এর মধ্যে নিধনযজ্ঞে উৎসাহী ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কমান্ডোও ছিলো। গণহত্যা সংক্রান্ত প্রাথমিক পদক্ষেপ ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ এর পরিকল্পনা ফেব্রুয়ারি থেকেই অনেক পাকিস্তানি জেনারেলের মাথায় ছিলো। মূল অপারেশনের পরিকল্পনাটি তৈরি হয় জেনারেল রাও ফরমান আলী খানের হাতে এবং সেই পরিকল্পনা মোতাবেক সংগঠিত হয় পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম গণহত্যা।

বাঙলাদেশের জনগণের উপর পাকিস্তানিদের আগ্রাসন ও গণহত্যাযজ্ঞের মাত্রা কতোটা ভয়াবহ ছিলো এবং তার পরিকল্পনা কতোটা নিখুঁত ছিলো তার প্রমাণ পাওয়া যায় ঐ সময়ে চট্টগ্রামের রেজিমেন্টাল সেক্টর কমান্ডার ব্রিগিডিয়ার জেনারেল এম আর মজুমদারের বক্তব্যে। ২০০৩ সালের ১৬ জুন তারিখে ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটিকে দেয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন যে,


সত্তরের ডিসেম্বরের শেষে বা একাত্তরের সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে আমি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে একটি চিঠি পাই। সেখানে উল্লেখ ছিলো শেখ মুজিবুরের ছয় দফা বাস্তবায়িত হলে পাকিস্তান আর্মিতে পশ্চিম পাকিস্তানিদের প্রভাব ক্ষুন্ন হবে। ফলে একে নিশ্চিহ্ন করে দিতে হবে এবং প্রয়োজনে বাঙালিদেরও সহযোগিতা পাওয়া যাবে। ১

এখান থেকেই বোঝা যায় পাকিস্তানিদের এ ঘৃণ্য কাজের জন্য বাঙালি কুলাঙ্গারদের সহযোগিতার বিষয়টি আগেই তারা নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিলো। তাই একাত্তরে সংঘটিত নিষ্ঠুর গণহত্যা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধকর্মে সর্বোতভাবে সহায়তা করেছে এ দেশীয় রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস, শান্তি কমিটির সদস্যসহ তাদের সকল সহযোগী বাহিনীর সদস্যবৃন্দ। রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস ছাড়া অন্যান্য যারা এই সহযোগী বাহিনীতে ছিলো তারা হলো- ইপিসিএএফ, রেঞ্জার্স, স্কাউটস এবং পশ্চিম পাকিস্তানি পুলিশ সদস্য। পঁচিশ মার্চ রাতে নরমেদযজ্ঞ শুরু হবার সঙ্গে সঙ্গে বাঙালি জাতির শত্র-মিত্র সুচিহ্নিত হয়ে পড়ে।

৬ এপ্রিল, ১৯৭১ সালে ঢাকার ‘খ-অঞ্চল’ এর সামরিক আইন প্রশাসক জেনারেল টিক্কা খানকে পূর্ণ সহযোহিগতার আশ্বাস দিয়ে তার সাথে দেখা করে পাকিস্তানের সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হামিদুল হক চৌধুরী, পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামের সভাপতি গোলাম আযম, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের পূর্ব পাকিস্তানের শাখা সভাপতি পীর মোহসিন উদ্দীন আহমেদ, জনৈক এডভোকেট এ.টি.সাদীসহ আরও আটজন। ২

এরপর ১০ এপ্রিল ১৯৭১ সালে পূর্ব পাকিস্তান কাউন্সিল মুসলিম লীগের সভাপতি খাজা খয়ের উদ্দীনকে ‘শান্তি কমিটি’ নামে এমন একটি কমিটির আহবায়ক নির্বাচন করা হয়- যার কাজ ছিলো গণহত্যার কুশীলবদের পক্ষে কাজ করা। এ কমিটি ১৩ এপ্রিল ঢাকা শহরে সামরিক জান্তার পক্ষে একটি মিছিল করে। এই মিছিলে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলো তারা হলো

জামায়াতে ইসলামের তৎকালীন প্রধান গোলাম আযম
কাউন্সিল মুসলিম লীগের সহ-সভাপতি জনাব এ কিউ এম শফিকুল ইসলাম
সাবেক জাতীয় পরিষদ সদস্য খান এ সবুর
পিডিপি’র সহ-সভাপতি মৌলভী ফরিদ আহমদ ও মাহমুদ আলী
কৃষক শ্রমিক পার্টির প্রধান এ. এস. এম সোলায়মান
আবদুল জব্বার খদ্দর
ইসলামী সংগ্রাম পরিষদের সভাপতি মওলানা সৈয়দ মোহাম্মদ মাসুম
পূর্ব পাকিস্তান জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম প্রধান পীর মোহসেন উদ্দীন
আবুল কাশেম
সৈয়দ আজিজুল হক
ইউসুফ আলী
ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রধান মতিউর রহমান নিজামী
এডভোকেট এ. টি. সাদী
কবি বেনজীর আহমদ এবং মেজর আফসার উদ্দীন।

এই ‘শান্তি কমিটি’র সদস্যরা ১৬ এপ্রিল নুরূল আমিনের নেতৃত্বে টিক্কা খানের সাথে সাক্ষাৎ করে এবং পাকিস্তান বাহিনীর সাথে সার্বিক সহযোগিতা নিশ্চিত করে। একাত্তরের ২২ আগস্ট পাকিস্তান সরকার ‘রাজাকার’ নামক একটি বাহিনী গঠন করে এবং এ সম্পর্কীয় অডিন্যান্স জারি করে।



রাজাকার অর্ডিন্যান্স
পূর্ব পাকিস্তান রাজাকার অর্ডিন্যান্স, মিনিস্ট্রি অব ডিফেন্স, পাকিস্তান: রাওয়ালপিন্ডি, ৭ই সেপ্টেম্বর, ১৯৭১, পাকিস্তান সরকার, নং ৪/৮/৫২/৫৪৩ পি এস- ১/ক/৩৬৫৯/ডি-২ক।
১৯৫২ সালের পাকিস্তান আর্মি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং ৩৯/১৯৫২) এর ৫ নং ধারার (১ এবং ৩ উপধারা) প্রদত্ত ক্ষমতাবলে কেন্দ্রীয় সরকার সন্তুষ্টির সঙ্গে নিদেশ প্রদান করিতেছে যে, (ক) উক্ত আইনে সমস্ত ধারাসমূহ, যতদূর সম্ভব, পূর্ব পাকিস্তান রাজাকার অধ্যাদেশ ১৯৭১ (পূর্ব পাকিস্তান অধ্যাদেশ নং ১০/১৯৭১) এর অধীনে সংগঠিত রাজাকারদের প্রতি প্রযোজ্য।
(খ) পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর অফিসার যাহার অধীনে কোনো রাজাকারকে ন্যাস্ত করা হইবে, তাহার সম্পর্কে তিনি পাকিস্তান সামরিক বাহিনীতে ন্যস্ত সদস্যের প্রতি যে ক্ষমতা প্রয়োগ করিবার অধিকারী তদ্রুপ ক্ষমতা প্রয়োগ করিবেন। ৩




প্রাদেশিক সরকারের নিয়ন্ত্রণে একজন পরিচালকের অধীনে রাজাকাররা পরিচালিত হয়। রাজাকার অর্ডিন্যান্সের বলে আনসারের সকল স্থাবর-অস্তাবর সম্পত্তি, তহফবিল, দায়, রেকর্ডপত্র রাজাকার বাহিনীর হাতে হস্তান্তর করা হয়। পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী ও সিভিল আর্মড ফোর্স সদর দপ্তর পরিচালিত এই বাহিনী থানা ও ইউনিয়ন ভিত্তিক ছিলো। এতে শান্তি কমিটি নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবীসহ জামাত নিয়ন্ত্রিত বদর বাহিনী অন্তর্ভুক্ত হয়। ৪

এদিকে জামাতে ইসলাম, নেজামে ইসলাম, পিডিপি, মুসলিম লীগ, কৃষক-শ্রমিক পার্টি ও ইসলামী ছাত্রসংঘ বাঙলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধীতা করে এবং পাক-বাহিনীর অপরাধমূলক কার্যকলাপকে সমর্থন দেয়। পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরোচিত হামলাকে এই নরপশুরা ‘পাকিস্তান রক্ষাকল্পে সঠিক ও বাস্তবায়িত পদক্ষেপ’ বলে অভিহিত করে। এই দলগুলোর নেতৃত্বে ‘পাকিস্তানের সংহতি এবং মুক্তিযোদ্ধা হত্যা’, ‘পবিত্র ভূমির সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা রক্ষা’- এসব মূলধারাকে সামনে রেখে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এ অনুষ্টানে মুক্তিযুদ্ধকে নস্যাৎ এবং মুক্তিবাহিনীকে প্রতিহত, ধ্বংস ও প্রতিরোধ করার কৌশল উদ্ভাবনের জন্য যারা শপথ নেয় তারা হলো-

গোলাম আযম (জামাত ইসলামী নেতা)
আব্বাস আলী খান (জামাত ইসলামী নেতা)
আবদুল খালেক(জামাত ইসলামী নেতা)
মওলানা মোহাম্মদ ইউসুফ (জামাত ইসলামী নেতা)
নুরূল আমিন (পিডিপি নেতা)
মাহমুদ আলী
ফরিদ আহমেদ
ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া)
আবদুল জব্বার খদ্দর (নাকি খচ্চর)
আবদুস সবুর খান (মুসলিম লীগ নেতা)
কাজী কাদের
ফজলুল কাদের চৌধুরী (সাকা চৌধুরীর আব্বা হুজুর)
আ. ন. ম. ইউসুফ
খাজা খয়েরউদ্দীন
আবুল কাশেম
শাহ আজিজুর রহমান (জাতীয় লীগ নেতা)
মতিউর রহমান নিজামী (তৎকালীন ইসলামী ছাত্রসংঘের নেতা)
আব্দুল কাদের মোল্লা
আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ


পাকিস্তানের সংহতির পক্ষে জনমত গঠনের জন্য দালাল নেতৃবৃন্দ সামরিক বাহিনীর ছত্রছায়ায় অধিকৃত বাঙলাদেশে ব্যাপক গণসংযোগ করে। বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, আলোচনা সভায় ও বেতারের বক্তৃতায় তারা নানাবিধ মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য এবং কল্পকাহিনী প্রচার করে জনসাধারণের মনে পাকিস্তানপ্রীতি ও পাকিস্তানি উন্মাদনা জাগিয়ে তোলার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে। তারা মুক্তিযোদ্ধাদেরকে রাষ্ট্রদ্রোহী, সমাজবিরোধী, দৃষ্কৃতিকারী, ভারতের চর, জারজ সন্তান ও পঞ্চমবাহিনী বলে গালাগালি করতেন।

‘পাকিস্তান আল্লাহর ঘর- একে রক্ষা করা ঈমানের অংশ’ এ ধরণের ধর্মীয় আবেগপূর্ণ কথা প্রচার করে তারা জনসাধারণের মনে সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মীয় উন্মাদনা জাগিয়ে তোলে। এর মাধ্যমে তারা জনগণকে মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে দাঁড় করাতে চায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ইন্দিরা গান্ধী, তাজুদ্দীন আহমদ, মওলানা ভাসানী, অধ্যাপক মুজাফফর আহমদ, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, ছাত্র ইউনিয়ন, মুজিবনগর সরকার ও ভারতের বিরুদ্ধে কুৎসা রটানোর মধ্য দিয়ে তারা স্বাধীনতা সংগ্রামের বিরুদ্ধে নানাবিধ বিভ্রান্তি ছড়ানোর জোর তৎপরতা চালায়। কিন্তু এই দালাল নেতাদের প্রতি সাধারণ জনগণের কোনো আস্থা ছিলো না। সত্তরের নির্বাচনে নুরূল আমিন ছাড়া বাকিরা সবাই পরাজিত হয়েছিলো। জনগণ ছিলো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে। তাই জনগণের অমিত মাহাত্ম্যে জয় হয় মানবতার- পরাজিত হয় একাত্তরের ঘাতক-দালালদের সব চক্রান্ত।

(চলবে)


তথ্যসূত্র
১। ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির সাক্সাৎকার দলিল। দলিল নম্বর: সি-বিডি ৭১। পৃষ্ঠা নম্বর: ৮৭
২। দৈনিক সংগ্রাম, ৭ এপ্রিল, ১৯৭১
৩। আর্কাইভাল ডকুমেন্টস অন ওয়্যার ১৯৭১, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। মূল ইংরেজী থেকে অনুবাদ: অধ্যাপক লোহিত লাল বসু।
৪। দৈনিক সংগ্রাম, ২৩ আগস্ট, ১৯৭১
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আরাকানে 'স্বাধীন মুসলিম রাজ্য' প্রস্তাব কতটা বাস্তবসম্মত ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:১২


বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী সম্প্রতি একটি ‘স্বাধীন মুসলিম রাজ্য’ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে, যা আসলে হাস্যকর এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতি, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা, আরাকান আর্মি , এবং চীনের ভূ-রাজনীতির ব্যাপারে সম্পূর্ণ অজ্ঞতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

১০০ টা নমরুদ আর ১০০ টা ফেরাউন এক হলেও একজন হাসিনার সমান নৃশংস হওয়া সম্ভব ছিলো না!!

লিখেছেন তানভির জুমার, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১২:৫২

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জন্য কবর খুঁড়তে হয়েছিলো ২ টা।
একটা না।
ফাঁসির ৪ ঘন্টা আগেও সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী জানতেন না, আজকেই তাকে যেতে হবে।
ফ্যামিলি যখন শেষবারের মতো দেখা করতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফিলিস্তিন নিয়ে এতো লাফালাফির কি আছে?

লিখেছেন অপলক , ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১:১০

ফিলিস্তিনে গত ৩ বছরে মারা গেছে এখন পর্যন্ত মাত্র ৫১ হাজার। বাংলাদেশে ১৯৭১এ মাত্র ৯মাসে মারা গেছে ৩ লক্ষ, যদিও শেখ মুজিব বলেছিল, ৩০ লক্ষ।
কোথায় ৫১ হাজার কোথায় ৩০ লক্ষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন ...

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১৯





****
আরো দেখতে চাইলে ভেতরে আসেন ...







...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুগে-গুজবে বাংগালী....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৩

হুজুগে-গুজবে বাংগালী....

"হুজুগে-গুজবে বাংগালী"- বলে আমাদের একটা দুর্নাম প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছে। গুজব আর হুজুগ যমজ ভাই।
গুজব বা হুজুগের সবকিছু মানুষ কিনতে পারে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দ্যোতনা দেয় অন্ধ বিশ্বাস।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×