সবাই দাড়িয়ে দাড়িয়ে আংগুল নাড়া শিখেছে। জড়িমানা করতে শিখেছে। শুধু কথা বলতে পারছে। কাউকে কাজে দেখা যাচ্ছে না।
আমাদেরকে চোখে লজ্জা আছে, আমাদের সুন্দর কিছু ভালো লাগে এগুলো যদি দেখাতে হয় তাহলে শৃংখলা শিক্ষা সেনাবাহিনী থেকে বের করে আনতে হবে। গ্রাম আর শহর যে এক নয় সেটা গ্রামীন জনপদকে শেখাতে হবে; শহরে যেখানে সেখানে হাগা যাবে না এটা বলতে পারতে হবে। খাবার হোটেলে কাজ করার জন্য নুন্যতম যোগ্যতা লাগে সেটা বুঝতে হবে। মানুষ খাবার হোটেলে খাবেই। কিন্তু ছিন্নমূলদেরকে দিয়ে কোন রকম এডুকেশন না দিয়ে সার্ভিস নিলে পেটে অসুখতো বাধবেই।
পাবলিক বাসগুলো ১ / ২ দিন পর পর ধুয়ে ফেলতে হবে। এটা শেখানোর জন্য শিক্ষক লাগবে। এই শিক্ষাটা সেনাবাহিনীর আছে। তারা এই
ধোয়া মোছার কাজটি শ্রমিকদেরকে সাথে নিয়ে আগামী ৩০ বছর করতে থাকবে। একটি জেনারেশন তা দেখবে। পরের জেনারেশন তা দেখে দেখেই শিখে যাবে এবং তা কনটিনিউ করবে।
ফুড ইন্সপেক্টর হোটেলে প্লেট ধুয়ে দেখিয়ে দেবে। জরিমানা করা শিক্ষার অংশ নয়। শিক্ষা দেয়া হলো, করে দেখাবেন। আমরা আমাদেরকে দেখে দেখেই শিখব কিভাবে করতে হ্য়। আমেরিকা এসে করে দেবে এই অপেক্ষায় থাকা যাবে না।
অপেক্ষায় থাকলে "বাংলাদেশ কোথায়?" তা কেউ জানতেও চাইবে না।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:৩৮