somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার বান্দরবেলা............৯

০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার আর আমার চাচাতো ভাই প্রায়ই মাথা দিয়া গুতাগুতি করতাম।একদিন দাদী বললো,এমন করলে মাথায় শিং গজায়।একথা শুইনা আমার মনে হইলো,মাথায় শিং থাকলে ভালো হইতো সবাইরে কি সুন্দর গুঁতানো যাইতো।একদিন সকালে গ্রামের মাঠে পোলাপানদের সাথে খেলার সময় মাঠের এককোনে একটা ভাঙ্গা শিং খুইজা পাইলাম।সম্ভবত মহিষের শিং হবে।শিং পাওয়ার পর আমার খেলা মাথায় উঠলো।বইসা বইসা ভাবতে লাগলাম শিংটা নিয়া কি করা যায়।দুপুরে বাসায় ফেরার পর খাওয়া দাওয়া শেষে সবাই যে যার ঘরে বিশ্রাম নিতেছে আর আমি শিং নিয়া ঘুরাঘুরি করতেছি।ঘুরতে ঘুরতে ছোট দাদার ঘরে উঁকি দিয়া দেখি দাদা নাকডাকায় ঘুমাইতেছে।ছোট দাদা কাঠ দিয়ে খুব সুন্দর খেলনা বানাইতে পারতো এই কারনে তার ঘরে বিভিন্ন ধরনের আঠা,ছুরি,পেরেক মজুত থাকতো।ছোট দাদার ঘরের ভিতর ঢুইকা শিং এর গোড়ায় আঠা লাগায় ভাবলাম এই শিং কার মাথায় লাগানো যায়।শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নিলাম আঠা যেহেতু দাদার শিং টা দাদারই প্রাপ্য।তো শিংটার গোড়ায় আঠা লাগায়া দাদার মাথার মাঝখানে আস্তে কইরা বসায়া ধইরা রাখলাম।একটু পর আঠা শুকায় গেলে শিং ছাইড়া ঘর থেইকা চুপেচুপে বের হয়া গেলাম।বিকালে দাদা ঘুম থেইকা উইঠা উঠানে আসলে ছোটদাদী তার স্বামীর মাথায় নতুন গজানো শিং দেইখা খুশীতে বাকরুদ্ধ হয়া মাটিতে শুয়া হাত-পা কাঁপায়া নাচতে লাগলো।দাদীর ঐ নাচ দেইখা আমি ভাবতে ছিলাম এইটা কোন ধরনের নৃত্য আর দাদার শিং দেইখা দাদীই বা এতো খুশী হয়া নাচতে শুরু করলো কেন?এমন দাদার চীৎকার শুইনা সবাই ঘর থেইকা বাইর হয়া আসলো।আইসা দাদার মাথায় শিং দেইখা সবাই জিজ্ঞেস করলো আপনার মাথায় শিং গজাইলো কি কইরা? একথা শুইনা দাদা ঘরে গিয়া আয়নায় নিজের চেহারা দেইখা উঠানে ফেরত আইসা আমার দিকে তাকায়া চোখ লাল কইরা নাক দিয়া ভোঁস ভোঁস কইরা ধোয়া ছাড়তে লাগলো।আমি অবস্থা বেগতিক দেইখা এক পা,দুই পা পিছাইতে পিছাইতে উল্টা দিকে ঘুইরা সোজা ধানক্ষেতের আইল বরারবর দৌড় মারলাম।পিছনে পিছনে দাদাও তার নতুন গজানো শিং নিয়া ষাড়ের মতো ফোঁসফোঁস করতে করতে আমারে দৌড়ান দিলো।পিছন থেইকা শুনি মা বলতেছে,চাচা ধরতে পারলে আমার হয়া ওরে একটা গুঁতা বেশী দিয়েন.........

বাবার এক চাচাতো ভাই নতুন বিয়া করার পর সারাক্ষন ঘরের দড়জা বন্ধ কইরা রাখতো।আমি একদিন মা কে জিজ্ঞেস করলাম,"মা,চাচা চাচী সারাক্ষন দড়জা বন্ধ কইরা রাখে কেন?' মা বললো,"তোমার চাচা-চাচীর পরীক্ষা তো তাই কেউ যাতে ডির্ষ্টাব না করে এই জন্য দড়জা বন্ধ কইরা পড়শোনা করে।"আমি জিজ্ঞেস করলাম,"দুইজনের একসাথে পরীক্ষা কি কইরা হয়?এইটা কেমন পরীক্ষা?",মা বললো,"এই পরীক্ষা দুইজনের একসাথে দেওয়া লাগে।বড় হইলে তুমি দিবা"।চাচা-চাচী কি পড়াশোনা করে জানার জন্য প্রায়ই আমি আর আমার চাচাতো ভাই চাচার ঘরের আশেপাশে ঘুরঘুর করতাম।কিন্তু দড়জা বন্ধ থাকার জন্য কিছু জানতে পারতাম না।একদিন বিকালে দুই পরিবারের সবাই উঠানে বইসা গল্প করতেছে এমন সময় ছাচাতো কানেকানে বললো,'চল এই ফাঁকে চাচার রুমে ঘুইরা আসি"।দুইজনে মিইলা চাচার রুমে গেলাম,চাচা-চাচী কি পরে দেখার জন্.কিন্তু ঐ রুমে খবরের কাগজ আর কয়েকটা মাসিক পত্ড়িকা ছাড়া আর কিছু খুইজা পাইলাম না।খুজতে খুজতে একসময় চাচার আলমারীর ড্রয়ারে একটা প্যাকের পাইলাম।চাচাতো ভাই বানান কইরা পড়লো,লেখা আছে,'রাজা কনডম"।চাচাতো ভাই আমাকে জিজ্ঞেস করলো, 'এইটা কি জিনিষ?"।আমি ঐ প্যাকেট হাতে নিয়া সোজা দাদার কাছে গিয়া কোলে বইসা জিজ্ঞেস করলাম,"দাদু কনডম কি জিনিষ" আমার এই প্রশ্ন শুইনা সবাই পুরা চুপ হয়া গেলো।একটু পর বাবা বললো,এইটা কোথায় পাইছো?,আমি উত্তর দিলাম,চাচার ঘরে"।এই কথা শুইনা সবাই কেন জানি আকাশের দিকে তাকায়া দিন-দুপুরে তারা খোজায় ব্যস্ত হয়া গেলো।একটু পর দাদী আইসা প্যাকেট টা আমার আমার হা/ত থেইকা নিয়া বললো, 'এই বড়দের খেলার জিনিষ।'।এই ঘটনার পর থেইকা চাচা-চাচী কেমন যেন ফাঁকিবাজ হয়া গেছিলো।দড়জা বন্ধ কইরা আর পড়াশোনা ঠিকমতো করতো না সারাক্ষনই উদাস হয়া উঠানে ঘুরাফিরা করতো..................

গ্রামেরবাড়ি থেইকা ঢাকায় আসার পর জানতে পারলাম আমার গ্রামের বাড়ি যাওয়ার পর থেইকা নানার কালো ছাগলটা নাকি সারা উঠান জুইড়া খুশির চোটে ধেঁই ধেঁই কইরা নাইচা বেড়াতেছিলো আর চোখের সামনে যা পড়তো(ছোট মামার লুঙ্গী থেইকা শুরু কইরা রান্না ঘরে ভাতের পাতিল) সবই গলধকরনের চেষ্টা করছিলো।একদিন নাকি মেঝো খালু সকালে উঠানে দাড়ায়া দাড়ায়া দাত মাজতে ছিলো এইসময় কালো ছাগলটা নাকি তার লুঙ্গী ধইরা টান মাইরা সবার সামনে বেইজ্জ্বত করছিলো।এইসব অভিযোগ শুইনা ছাগলটারে জব্দ করার উপায় খুজতে লাগলাম।একদিন দুপুরে বারান্দায় বইসা নানীর পান খাওয়া দেখতে ছিলাম।এমন সময় মাথায় প্রশ্ন জাগলো ছাগল যদি পান খায় তাইলে ওদেরও কি ঠোট লাল হবে?এইসব চিন্তা কইরা নানী ঘরে চইলা গেলে পানের বাটা থেইকা একটা পান নিয়া খিলি বানায়া তার মধ্যে হাকিমপুরী জর্দার ডিব্বা পুরাটা ঢাইলা দিলাম।আমার হাতে পান দেইখা ছাগলটা ড্যাবড্যাব কইরা তাকায়া আছিলো।আমি পানটা সামনে ধরতেই মুখের মধ্যে নিয়া দুই চাবান দিয়ে কোৎ কইরা গিলা ফালাইলো।একটু পর জর্দার প্রভাবে নাকমুখ দিয়া দোয়া বাইর করতে করতে সারা উঠানে ব্যা ব্যা কইরা দাপাদাপি করতে লাগলো।উঠানের এককোনে নানার সাদা ছাগলটা চুপচাপ দাড়ায় ঝিমাইতে ছিলো।কালো ছাগলটা দাতমুখ খিঁচায়া তেইড়া আইসা সাদা ছাগলটার পাছায় রাম কামড় বসায় দিলো।কামড় খায়া সাদা ছাগলটা সামনে ফিরা দুই পা উঁচা কইরা কালোছাগলের মাথার মাঝ বরাবর ক্ষুর দিয়া একটা গাট্টা বসায় দিলো।গাট্টা খায়া কালো ছাগলটা জিব আধহাত বাইর কইরা উঠানে মুখ থুবড়ায়া পড়লো।এর আগে মানুষরে জ্ঞ্যান হারাইতে দেখছি।কিন্তু ছাগলও যে জ্ঞ্যান হারাইতে পারে ঐবারই প্রথম দেখলাম।এই ঘটনার কয়েকদিন পর কালো ছাগলটা লজ্জ্বা লজ্জ্বা মুখ কইরা সাদাটার সাথে ভাব করতে আসলেও।সাদা ছাগলটা কালো ছাগলটারে দেখা মাত্রই দুই পা উঁচা কইরা গাট্টা মারার জন্য রেডী হয়া থাকতো.........................


ক্লাশ নাইনে উঠার পর এক স্যারের কাছে ব্যাচে পড়তাম।ঐ ব্যাচে আমাদের সাথে কয়েকটা মেয়েও পড়তো।এদের মধ্যে একজনের সাথে খুব ভাব হয়া গেছিলো।একদিন স্যারের বাসার সামনে গিয়ে দেখি ঐ মেয়ে একা একা দাড়ায় আছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম," দাড়ায় আছো কেন?" মেয়ে কইলো, "আজকে ক্লাশ করবো না"।আমি বললাম,"তাইলে কি করবা",মেয়ে কইলো,"চলো ঘুরতে যাই"। পকেটের অবস্থা চিন্তা কইরা প্রথমে একটু গাঁইগুই করলেও মেয়ের সমগ্র বাংলাদেশে পাঁচটন ট্রাকের হেডলাইটের মতো বড়বড় ভাসাভাসা অক্ষিযুগলের দিকে তাকায়া সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হইলাম।একটা রিক্সা নিয়া ধানমন্ডির ভিতর ঘন্টাখানেক ঘুরাঘুরির পর ৮নং পার্কে গিয়া বইসা গল্প করতে লাগলাম।একটু পর দেখি মেয়ে কেমন জানি উদাস হয়া আকাশের দিকে তাকায় আছে।আমি জিজ্ঞেস করলাম,"কি হইছে?" প্রশ্ন শুইনা মেয়ে দেখি আরও উদাস হয়া আকাশ দেখা শুরু করলো।আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম, 'কি হইছে বলবা তো!!!' মেয়ে উত্তর দিলো,'কিছু হয় নাই'।আমি কইলাম, 'তাইলে চুপ কইরা আছো কেন?মন খারাপ?"মেয়ে কইলো,'না'......"তাইলে কি পেট ব্যাথা করতেছে?"।মেয়ে চোখ পাকায়া উত্তর দিলো,পেট ব্যাথা করবে কেন? আমার কি পেট খারাপ নাকি?।একটু পর উশখুশ করতে করতে মেয়ে কইলো,"ক্ষুদা লাগছে"।আমি কইলাম কি খাবা?।মেয়ে কয়,"জানি না?।আমি বললাম,ফুচকা খাবা?.....না........ঝালমুড়ি খাবা?......ঝালমুড়ি খাবো কেন?জানো না আমার গ্যাস্ট্রিক আছে?.....আইসক্রীম?.......ঠান্ডা লাগবে........তাইলে একটা কোক খাও..........কোক খায়া কি পেট ভরবে নাকি?.......আমি এবার কইলাম,"তাইলে আমারে খাও........।মেয়ে উত্তর দিলো তোমার শরীরে তো হাড্ডি ছাড়া কিছুই নাই।তোমারে খায়া কোন লাভ নাই......এতো হাদুমপাদুম শুইনা আমার গেলো মেজাজ খারাপ হয়া......আমি এবার কইলাম,"তাইলে একটা পাদ দেই,পাদ খাও.......একথা শুইনা মেয়ে বড়বড় চোখ কইরা আমার দিকে তাকায়া থাকতে থাকতে কান্ধে ঝুলানো ব্যাগ দিয়া আমার নাক বরাবর সোজা একটা বাড়ি মারলো..........এরপর একটা রিক্সা ডাইকা চইলা গেলো......এরপর যতদিন স্যারের কাছে পড়ছি ঐ মেয়ে আমার সাথে কথা কয় নাই........

মেয়েটা খুব সুন্দর আছিলো:|..............


চলবে...................
আমার বান্দরবেলা......১
আমার বান্দরবেলা.......২
আমার বান্দরবেলা........৩
আমার বান্দরবেলা........৪
আমার বান্দরবেলা........৫
আমার বান্দরবেলা........৬
আমার বান্দরবেলা.............৭
আমার বান্দরবেলা............৮
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৩৫
১২৯টি মন্তব্য ৯৩টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×