somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সবাই আসেন, বাংলাদেশকে সাপোর্ট করা বাদ দেই && মুশি/রিয়াদের বাড়িতে ইট পাটকেল চালাই :| :|

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



যেসব আবাল ফ্যানরা এখনো বলবে হারলেও বাংলাদেশ জিতলেও বাংলাদেশ ওগোরে ধইরা পিটামু, শালারা কি ফাও খেলে , কত সুযোগ সুবিধা পায় তারপরও এত ইজি ইজি ম্যাচ গুলো হারে। আমাদেরও উচিত ভারতীয় সমর্থকদের মত ওরা হারলে ডিম আর ইট মাইরা ওদের বাড়ি ঘর ভাঙ্গা, শালারা ইতর কোথাকার মাথার মধ্যে বুদ্ধি নাই। সিঙ্গেল নিলেই ম্যাচ আজকে আমরা জিততাম। ইন্ডিয়া ওগো বাপ লাগে , সাইধ্যা সাইধ্যা ওদের জিতাইয়া দেয়।

- মহিবুল ইসলাম সৈকত

ভাই মাহমুদুল্লাহ আর মুশফিক, জীবনেও ক্ষমা করবোনা আপনাদের। আপনারা মানুষ না ভাই। আজকের খেলার শেষ বলের চাপ সইতে না পেরে উত্তর ডারবানে মোহাম্মদ ইনাম আলী (৩৮) নামের এক বাঙালি হার্ট অ্যাটার্ক করে মৃত্যু বরণ করেছে। ইন্নালিল্লাহী ওয়া ইন্নাইলাহী রাজেউন। আল্লাহ তাকে বেহেশত নসীব করুক। আর কিছু বলার নাই।
- চৌধুরী সাহেব

আপনাদের কাছে আমরা WORLD CUP চাই নি... চেয়েছিলাম RANDIA কে হারান.... তা হলেই আমাদের world cup পাওয়ার চেয়েও বেশি কিছু পেতাম আমরা .... এই ভাবে আমাদের আবেগ নিয়ে খেলা করার মানেই হয় না....
- Tanbirur Rahman

ধুর!! এইসব ফাপরবাজির আলাপ বাদ দেন। ম্যাচ হারা নিয়া ত সমস্যা ছিলনা। পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া'র কাছেও হারসেন। কিন্তু, ৩ বলে ২ রান নেয়ার টেম্পারমেনট না থাকলে হুদাই ড্রেসিং রুমে,বাথরুমে, কমোডে বইসা কাইন্দা লাভ নাই। আপনাগো কান্দা দেইখা কেও ম্যাচ আপনাগো দিয়া দিবনা। যত্তসব!!!
- Sumit Bhattacharyya

মাথা‌মোটা মাহমুদুল্লাহর মাথাফুলা স‌টে হার‌তে হ‌য়ে‌ছে আজ , ক্ষমার অ‌যোগ্য মাহমুদুল্লাহ । ওর পাকনামীর কথা কোন দিনই ভুল‌বো না । ও আজীবন আমার চো‌খে ভি‌লেন হ‌য়েই থাক‌বে ।
- Shamun Mohammad

পোস্ট লিংকঃ সাকিব আল হাসান এর আইডি(জানি না, এটাই কি-না। ফেকও হতে পারে তবে ফলোয়ার সংখ্যা দেখে সঠিক মনে হয়।)

বাঙালি জাতির মধ্যে অকৃতজ্ঞ মানুষের সংখ্যা যে কত হিউজ সেটা বাস্তবে দেখা যাচ্ছে কাল শেষ ৩ বলের পর থেকে। আমি তো দেখছি এই ম্যাচে গো-হারা হারলে যে গালাগাল শুনতে হতো সেটার চেয়েও বেশি নেগেটিভ ইফেক্ট আসছে ভাল খেলার কারণে।
দুই নায়ক এখন ভিলেন হয়ে গেছে। হায়রে বাঙালি!!!!!!!!!!!!! ধিক!!
আমার পর্যবেক্ষণ থেকে বলি- অস্ট্রেলিয়ার সাথে আমরা কি খেলেছি বিশ্ব ক্রিকেট দেখেছে আর আমাদের বেশিরভাগ মানুষ অজিদের সাথে হারটাকে পজিটিভলি নিয়েছিল। কিন্তু ক্লোজ ম্যাচে হারার কারণে ভারতের সাথে পরাজয়কে নেগেটিভলি নিচ্ছে।
আজকে ইন্ডিয়ার সাথে জেতা ম্যাচ হেরেছি সেটাও বিশ্ব ক্রিকেট দেখেছে।
এমএসডি'র মানসিক দৃঢ়তায় আমি সত্যিই তাঁর ফ্যান হয়ে গেলাম আর মুশি/রিয়াদের অধৈর্য দেখে স্তম্ভিত ও নির্বাক!!!!!!!!!
ওদের আমি কিছুই বলবো না, কিছুই বলবো না আমি, কারণ নিজেকে এতোটা হীন মনে করি না যে এই হারের কারণে তাদের চৌদ্দ গোষ্টি উদ্ধারে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়বো।
ওদের গালি দিতে আমি পারি না, কারণ ওরাই ২০১২ সালের ট্রাজ্যাডিতে আমাদের নতুন করে এগুতে স্বপ্ন দেখিয়েছে। ওরাই আমাদের ক্রিকেটকে সম্মানজনক জায়গায় নিয়ে গেছে। একটা নয় দশটা ম্যাচে হারলেও বলবো, ভাইরে..... অনেক দিয়েছিস। আর দিতে না পারলেও অসুবিধা নেই। পাগলা ম্যাশ তো কেঁদেই ফেললো তাসকিন ছেলেটার জন্য আর সানী'র কারণে।
ভাইরে, আমি কখনোই কটুকথা বলবো না তোদের কারণ ২২ গজ পিচে ব্যাট হাতে দাঁড়াতে যে সাহস, শক্তি, ধৈর্য ডিজার্ভ করতে হয় আমি কখনোই এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হই নি।
ভায়রা ভাই বলে আজ যারা তোমাদের অপমান করছে প্লিজ দেখিস না ওগুলো। কারণ এমনিতেই খেলায় নিজেকে নিয়ে যতোটা আপসেট হয়েছিস আমরা ফিল করতে পারবো না, এর ওপর যদি ঐগুলা দেখিস তাহলে হয়তো আত্মহত্যা করতে মন চাইবে।

আসলে আমরা বড়ই অকৃতজ্ঞ জাতি। সময়ে সময়ে তা-ই প্রমাণ হচ্ছে কেবল।

✑ তবেঃ
২০১৬ সালেই কি শেষ হয়ে যাচ্ছে ক্রিকেটের সব খেলা? বাংলাদেশ কি আর খেলবে না? ২০১৭'র চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে কুলীন হয়ে কি খেলবে না বাংলাদেশ??
পশ্চিমবাংলার যেসব আবালরা আজ বাংলাদেশকে মিননো বলে ছোট করে বলছে আদৌ কি আমরা তাই? ওরা কয়টা প্লেয়ার তাদের জাতীয় একাদশে রাখে?
কালকের এই ম্যাচ থেকে কি শিক্ষা নেয়ার কিছুই নাই?? নাকি আমাদের নিয়ে অন্যরা গলা উঁচিয়ে বলবে, তোমরা খেলা পারো না। অথবা কি বলবে? - তোমরা ছোট দল??

✑ সত্যি কথা বলতে-
কাল যদি জেতাও হতো তবে আমাদের দেশীয় উগ্র ফ্যানদের বেয়াদবী চরম সীমায় উপনীত হতো। ভারত বিদ্বেষ আরো বেড়ে যেত। পাকিরাও চান্স নেয়ার ট্রাই মারতো।
আমি তো বলি, আমাদের ম্যাচ হারায় লাভই হয়েছে। যেমনটি হয়েছিল ২০১২ সালে। একেকটি হার টাইগারদের আরো শক্ত, আরো দৃঢ়, আরো মনোবল সম্পন্ন ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলে সেটা কি খেয়াল আছে?

✑ এই ধরণের হার আমাদের কি আর নেই?
খেলায় হারজিত থাকবেই। কারণ দিনশেষে এটা খেলাই, বিনোদন মাত্র। যদিও এটা নিয়ে আবেগ কাজ করা স্বাভাবিক। তবে অতি আবেগ ধ্বংসের পথে নিয়ে যাবে সে ব্যাপারে সন্দেহ নাই। আমাদের মনে রাখা উচিত বছর কয়েক আগেও একটা ম্যাচ জিততে বছরের বছর বসে থাকা লাগত। সম্মানজনক পরাজয়ের আশা নিয়ে টিভির স্ক্রিনে তাকাতাম আমরা।
আর আমাদের এখন খালি জিততেই হবে!!

মনে আছে? ২০০৩ সালের কথা? মুলতান টেস্টের খেলা দেখেছিলেন? আমরা শেষ ১ টি উইকেট নিতে পারি নি। মুঃ রফিক আজও ঐ ম্যাচের ভিলেন। ২০০৪ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠের কথা মনে পড়ে? সেদিনও কিন্তু আমরা শেষ উইকেটটি নিতে পারি নি। ২০০৫ সালে, ফতুল্লা টেস্টে। অস্ট্রেলিয়াকে কতো কাছে পেয়েও শেষমেষ হয়নি।
আর ২০১২ সাল, এশিয়া কাপ! আর কি বলতে হয়?
১৯৯৯ সালে সাউথ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়ার সেমিফাইনালের কথা মনে আছে? সাঃ আফ্রিকার ফাইনালে যেতে শেষ ৬ বলে ৯ রান দরকার। সেট ব্যটসম্যান ল্যান্স ক্লুজনার।
প্রথম দুই বলেই দুইটা চার। এখন ৪ বলে প্রয়োজন ১ রান, তাহলেই ফাইনালে।
সাউথ আফ্রিকা পারে নি। আর গতকাল আমরাও পারিনাই ৩ বলে ১ রান করতে।
আসলে ক্রিকেট চরম নাটকীয়!! চরম অনিশ্চয়তার খেলা! যে মুশফিক পরপর দুই বলে দুইটা চার মেরে নিশ্চিন্ত(অনেকটা) করলো। সেই কিনা পরের ফুলটাচ বলে ক্যাচ?
যে মাহমুদুল্লা রিয়াদের কারণে আমরা এখন টি-টুয়েন্টিতে বুক উঁচিয়ে লড়াই করতে শিখেছি। সে কিনা হিরোইজম দেখাতে শট খেলতে গিয়ে ক্যাচে পরিণত হলো।
এটাও হয়ে গেল। ঢোক গিলে হজম করা গেল। কিন্তু, শেষ বলটা কতো বাইরে ছিল।
মুস্তাফিজ ওখানে কি করলো? ওহঃ কল্পনা করতেও খারাপ লাগে!!!!!!!

✑ হায় নাসিরঃ
শুভাগত হোমকে নামানো হলো খেলায় অথচ এত দিন ধরে দলের সাথে থাকা নাসিরকে নয়। দুজনই অফ স্পিনার আর অভিজ্ঞতায় নাসির তো অবশ্যই এগিয়ে। কিন্তু আমরা জানি না কি কারনে? কি দোষে? নাসিরকে খেলানো হয় না।
কাল ফিনিশার নাসিরকে আমি বারবার মনে করছিলাম। হয়তো সে থাকলেও ভিন্ন কিছু হতো না। কিন্তু শুভাগত'র জায়গায় নাসিরকে একবার কল্পনা করলে আক্ষেপ বৈ কিছু বলার আছে?
সিলেকশনের মায়েরে বাপ!! নাসির'কে খেলালে তাদের নিয়া কোন কথাই বলতাম না। শুভা'র মধ্যে যা আছে তা তো নাসিরের মধ্যেই আছে। তবে কেন? কেন?????
কোটি মানুষের মতো আমারও একটাই প্রশ্ন, কেন নাসির কে বসিয়ে রাখা হচ্ছে ? নাসির এমন কি করেছে ? অস্ট্রেলিয়ার সাথে ম্যাচ শেষে খালেদ মাসুদ পাইলটের কাছে মাছরাঙায় উপস্থাপকের প্রশ্নের উত্তরে তিনিও বলেছেন- নাসির ঐ উইকেটে ভাল সুবিধা নিতে পারতো। এছাড়া নাসির যেভাবে ফিল্ডিং করে রান বাঁচানো + উইকেট নিতে সাহায্য করে সেটা উপড়ি পাওনা হতো। শুধু কি তাই?
নাসির একজন ভাল ফিনিশারও বটে। সব মিলিয়ে নাসিরের প্রতি অন্যায় হচ্ছে এটা ভাবা অস্বাভাবিক নয়। ম্যাচের পর ম্যাচ তাকে বসিয়ে রাখা কেন? বিশেষ করে এই ম্যাচে নাসিরকে না খেলানোর কোনো কারন আমি খুজে পাচ্ছি না। অভিজ্ঞতা, অতীত পারফরম্যান্স এই সব কিছুর কোন দামি তো দেওয়া হচ্ছে না তাকে।
সাকিব মুশফিক তামিম যেমন বাংলাদেশ ক্রিকেটের সম্পদ,তেমনি নাসির ও বাংলার বড় সম্পদ। নাসির এর মাঝে সেই সকল গুনাবলি আছে যা দিয়ে তাকে একজন আদর্শ বিশ্বমানের অলরাউন্ডার বানানো সম্ভব। বাংলাদেশ টিম এ এখন যে মানের স্পিন বোলাররা খেলছে তাতে করে নাসিরকে একজন স্পিন বোলার হিসাবেও খেলানো সম্ভব।
আসলে হয়েছে কি, কোচ ও টিম ম্যানেজমেন্ট শুভাগতকে নাসিরের চেয়ে বেটার মনে করেন । অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় এটা তাদের একদমই পার্সোনাল পছন্দ।
হয়ত জিমি সিডন্সের আমলে সাকিব - তামিম স্বমহিমায় উজ্জীবিত হতে শুরু করলেও হারিয়ে যেতে বসেছিলো মাশরাফি । এমনকি স্কোয়াড থেকে বাদ পড়েছিল। আর হাথুরুসিংহের আমলে তাসকিন - মুস্তাফিজ জ্বলে উঠতে থাকলেও প্রদীপ নিভে যাচ্ছে নাসির হুসেনের ।

যাইহোক,
আমরা কেউই চাই না কারো ভুল সিদ্ধান্তে আমাদের জাতীয় প্রতিভা নষ্ট হোক। ওর ওপর অবিচার করে না নিয়ে নির্বাচকরা যে গুটি বাজি করতেছে সেটা আমরা জানি।
বিসিবির কাছে আমার প্রশ্ন রইল- আর কত ম্যাচ এইভাবে মিথুন, শুভাগতকে দিয়ে জেতা খেলা হারবে?

✑ সিকান্দার বক্সের কথা মনে পড়ছে-
২০১২ এ পরে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম আর খেলাই দেখবো না। আগেও অনেক অভিমানও করছি আর খেলা দেখবো না! কিন্তু কেন যে,পরের সিরিজে/ম্যাচে আবার টিভির সামনে বসে যাই।
আশা জাগে ওরা নিশ্চয় আমাদের চোখের জলের প্রতিদান দিবে। ওরা আবার গর্জে উঠবে।
আসলে নিজের দেশ আর ক্রিকেটকে ভালোবাসি বলে অনেক কষ্ট পাইছি, এমনকি চোখের পাতায় ছলছল জল এসেছে। বিশ্বাস করেন আর নাই করেন- যখন খেলার শুরুতে "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি" জাতীয় সংগীত বাজে তখন আমার দু-চোখের পাতা ভিজে যায়।
এ অশ্রু জানি না, ঠিক কেন আসে। এটা অবশ্যই দুঃখের কান্না নয় তা জানি। হয়তো এ কান্না আমাদের সফলতার অবিচ্ছিন্নতার।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৫
৩৪টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×