আজকে সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ যে থ্রিজি বা তৃতীয় প্রজন্মের প্রযুক্তি ব্যবহারের অনুমতি পাচ্ছে প্রথমে টেলিটক তার পর এয়ারটেল এর পর গ্রামীণ ফোন অত:পর অন্যান্যরা। কিন্তু কথা থেকে যায় টেলিটক আমাদের জাতীয় মোবাইল অপারেটর এবং দেশী হিসেবে সমস্ত সুযোগ সুবিধা প্রথমে তাকেই দেয়া আবশ্যক কিন্তু তার পর যদি অন্যকোন মোবাইল অপারেটরের কথা বলতে হয় তাহলে বলতে হবে গ্রামীণ ফোন এর কথা, কারণ আজ আমাদের প্রান্তিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে তৃণমূল পর্যায়ে মোবাইল ব্যবহারের যে যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়ে বাংলার মানুষের হাতে মোবাইল সেবা প্রদান করেছে তারা হল আজকের এই গ্রামীণ ফোন। এখানে একটি বিষয় বিবেচনায় আনা জেতে পারে, থ্রিজি সুবিধা তাদের দেয়া যেতে পারে যাদের এই প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য ইনফাস্টাকচার রয়েছে। সে দিক বিবেচনা করলেও গ্রামীণ ফোনের তা রয়েছে। সুধু তাই নয় গ্রামীণ ফোন বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী নেটওয়ার্ক কভারেজ দেয় তাহলে টেলিটকের পর যদি গ্রামীণ ফোনকে এই সুবিধা দেয়া হয় তাহলে থ্রিজি সুবিধা স্বল্প সময়ে বেশীর ভাগ লোক পেতে পারে। আমাদের বর্তমান সরকারতো ডিজিটাল বিষয়ের উপর বেশী জোর দিয়েছেন। কিন্তু এই গ্রামীণ ফোনকে পাশ কাটিয়ে কেন এয়ারটেল কে দেয়া হল? আমি যতদূর জানি তারা আমাদের দেশে নতুন তারা ওয়ারিদ ফোনকে কিনে নিয়ে এয়ারটেল হিসেবে বাজারে এসেছে। ওয়ারিদ টেলিফোন ও বাজরে তেমন নাম করতে পারেনি। তার উপর আমরা যত দুর জানি থ্রিজি বাংলাদেশে আনার জন্য যারা সচেষ্ট ছিল তাদের মধ্যে গ্রামীণ ফোনের নাম অগ্রগণ্য। এই দিকে এয়ারটেল ঔ দিকে সাহারা কে সুবিধা দেয়া দেখে আমাদের সুধু একটি কথাই মনে হচ্ছে আমাদের সরকারে কে বসে আছে? কে দেশ চালাচ্ছে?
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:২৭