somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

যদি এখনই চলে যাবে || আমার এ-আই জেনারেটেড নতুন কভার সং || জানুন, কীভাবে এ-আই জেনারেটেড কভার সং তৈরি করা হয়

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথমে খালি গলায় গাওয়া আমার এ গানটি ফেইসবুকে শেয়ার করেছিলাম এবং ইউটিউবে আপলোড করেছিলাম। ফেইসবুকে অনেকে গানটা শুনে পজিটিভ রেসপন্স করেছিলেন এবং এতে আমি অনেক অনুপ্রাণিত।



একটা গানের এ-আই জেনারেটেড প্রায় নির্ভুল 'কভার সং' তৈরি করতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। গানটা খালি গলায় গেয়ে আমি নিজেই খুব সন্তুষ্ট হওয়ায় এ-আই জেনারেটেড কভার সং-এর জন্য অপেক্ষা না করে শেয়ার করেছিলাম।

গত কয়েক মাস ধরেই এ-আই দিয়ে তৈরি করা কভার সং ফেইসবুক, ব্লগ ও কোনো কোনো পারসোনাল গ্রুপে শেয়ার করছি। কোনো কোনো পোস্টে এ-আই কভার সং কীভাবে তৈরি করা যায় তারও নাতিদীর্ঘ বর্ণনা দিয়েছি। আজ উদাহরণ সহযোগে সেটি আবার বর্ণনা করবো। অর্থাৎ, আমার গাওয়া একটা মূল গান এবং সেই গানটি থেকে কীভাবে কভার সং তৈরি করলাম তা বর্ণনা করবো।

এ-আই দিয়ে গান তৈরি করা খুবই সহজ। আপনি লিরিক না লিখে শুধু থিম দিয়ে জেনারেট করলেই গড়গড়িয়ে গান তৈরি হবে। সেই গান শুনে এত এক্সাইটেড হবেন যে, লাফাতে ইচ্ছে করবে। তবে, বাংলা গানের ক্ষেত্রে অনেক বিড়ম্বনা আছে। উচ্চারণ হয় ইংলিশ সাউন্ডের মতো, অর্থাৎ, ত হবে ট, দ হবে ড, ইত্যাদি। ইংলিশ গানে অবশ্য এ উচ্চারণ সমস্যা হবে না। কোনো কোনো এ-আই এখনো বাংলা ভাষাই সাপোর্ট করে না।

কিন্তু এভাবে গান তৈরিতে ক্রিয়েটরের, অর্থাৎ আপনার কোনো ক্রিয়েটিভিটি নাই বললেই চলে, এটাই একটা আক্ষেপের বিষয়।

সুনো এ-আই-তে কভার সং জেনারেট করার একটা ফিচার যুক্ত হয়েছে কয়েক মাস আগে, তবে, এটা ফ্রি-সাইটে পাওয়া যাবে না, টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করতে হবে।

আমি যে-কাজটি করি তা হলো, আমার নিজের লেখা গানে আমি সুর করি ও কণ্ঠ দিই। সেই গানটি এ-আই-তে আপলোড করে কভার সং জেনারেট করার যে ফিচার আছে, সেটিতে প্রেস করে জেনারেট করি। এ-আই জেনারেটেড কভার সং গুলো আমার সুরে এবং আমার লিরিকেই তৈরি হয়। তবে, ভিন্ন, কিংবা ঈষৎ পরিবর্তিতে সুরেও তৈরি হয়। একটা সেরা ভার্সন পাওয়ার জন্য আমাকে অবিরাম একের পর এক কভার সং জেনারেট করতে হয়। বার বার ইন্সট্রাকশন মোডিফাই বা চেঞ্জ করতে হয়। কখনো দেখা যায় যে, একটা বা দুটো শব্দের সঠিক উচ্চারণ পাওয়ার জন্য আমি ক্রমাগত ট্রাই করে যাচ্ছি, কিন্তু সঠিক উচ্চারণের শব্দটা পাচ্ছি না। তখন হয় পুরো গানটাই বাতিল করে দিই, অথবা দু-একটা ত্রুটিপূর্ণ উচ্চারণসহই গানটা ফাইনালাইজ করে ফেলি। বেশিরভাগ সময়েই অনেকগুলো গান থেকে সঠিক উচ্চারণের শব্দগুলো নিয়ে এডিট করে মূল গানের শব্দের সাথে রিপ্লেস করে গানটা ফাইনাল করা হয়। এসব এডিটের জন্য এ-আই ছাড়াও এফ-এল স্টুডিয়ো, ফিল্মোরা ওয়ান্ডারশেয়ার, ইত্যাদি সফটওয়্যার ইউজ করতে হয়।

একটা গান যথাসম্ভব নির্ভুল ও উন্নত মানের করার জন্য অনেকগুলো এ-আই ইউজ করার প্রয়োজন পড়ে। সুনো, কিটস.এআই হলো অন্যতম। অনেক সময় অন্যান্য এ-আই খুঁজে প্রয়োজনীয় কাজটি সম্পন্ন করতে হয়। ভিডিও মেকিং-এর জন্য প্রয়োজন পড়ে ছবির। ছবি তৈরি বা এডিট করার জন্য অনেক অনলাইন এ-আই আছে, আমি বর্তমানে ফ্রি-পিক ও ফিল্মোরা-১৪ ব্যবহার করছি (দুটোই টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করা)। মাঝে মাঝে আরো অনেক এ-আইতে ঢুঁ মারতে হয়।

সুনো এ-আই-তে বাংলা উচ্চারণসহ অন্যান্য বিষয়াদির উপর আমি মাঝে মাঝেই ফিডব্যাক দিয়ে থাকি। এ-আই অথোরিটি গুরুত্ব সহকারে আমার ফিডব্যাকগুলো বিবেচনা করে থাকেন। এ-আই-তে গান জেনারেশনে আমার ব্যাপকতা দেখে তারা নিজেরাই এক্সাইটেড হয়ে আমাকে বিরাট এক মেইল পাঠিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন :) :) :)

এই যে কাজগুলো আমি করে থাকি, এর জন্য আমাকে বেশ কয়েকটা এ-আই-তে টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করতে হয়েছে। কারণ, ফ্রি সাইটে সব কাজ সম্ভব না। সুনো ফ্রি সাইটে শুধু লিরিক বা থিম দিয়ে জেনারেট প্রেস করবেন, মুহূর্তে গান হয়ে যাবে। তবে, সেগুলোর বাংলা উচ্চারণ শুনে আপনার হার্ট ফেইল হবার উপক্রম হতে পারে এবং ওগুলো কোনো গানের জাতই না।

এ-আই আমার জন্য এক অবারিত সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। আমি গানের শিল্পী নই, শুধু সুর ধরে রাখার জন্য নিজের কণ্ঠ ব্যবহার করি। প্রফেশনাল শিল্পীদের দিয়ে গান গাওয়ানোর চেষ্টা করেছি, তাতে প্রচুর টাকার প্রয়োজন (সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না), কিন্তু আমি এ কাজে টাকা ফেলতে রাজি নই। এ-আই আমাকে সেই প্রফেশনাল শিল্পীর শূন্যস্থান পূরণ করে দিয়েছে। আমার আর কোনো প্রফেশনাল শিল্পীর দরকার নেই। এ-আই-ই আমার গানের শিল্পী।

আজকের গানের সুরটা জটিল, আগেই ধারণা করেছিলাম এ-আই হয়ত ঠিকমতো সুর তুলতে পারবে না। হয়েছেও তাই। এ-আই কভার সং তৈরির জন্য সহজ সুর, ছোটো লিরিক, স্বল্প দৈর্ঘ্যের চটুল গান খুব উপযুক্ত, তাল লয়, সুর বেশ ভালোভাবেই তৈরি হয়। কিন্তু সুর জটিল হলে বা লিরিকের লাইন বেশি হলে এ-আই সব তালগোল পাকিয়ে ফেলে। প্রতিবার ইন্সট্রাকশন চেঞ্জ করে করে লাইনে আনতে হয়।

সুরের কিছু কিছু জায়গা থাকে, সুরকার হিসাবে সেই জায়গাগুলো ঠিকমতো তুলে আনার জন্য একটা তাগিদ থাকে মনের মধ্যে। সুর জটিল হলে এ-আই সেটা করতে পারে না, যদিও অনেক সময় এ-আই নিজেই আমার সরল সুরটাকে আরো মেলোডিয়াস করে তোলে। আমার বেশিরভাগ এ-আই জেনারেটেড কভার সং-এর একাধিক ভার্সন আছে। তবে, আজকের গানটার সুর সত্যিই কঠিন। অনেক ক্রেডিট খরচ করে মাত্র একটা ভার্সনই তৈরি করতে পেরেছি। 'গড়ায়' শব্দটা অনেক ভুগিয়েছে। এ-আই'র আরেকটা স্বভাব হলো, যেখানে আমি চাই 'জ্বলে', বা 'করে' উচ্চারণ (অসমাপিকা ক্রিয়া), এ-আই সেখানে করে বসে 'জ্বোলে' বা 'কোরে' এবং ভাইস-ভার্সা। এগুলো ঠিক করার জন্য শব্দটাকে যতরকম ভাবে সাজানো যায়, কখনো-বা ইংলিশে লিখেও ট্রাই করা হয়। এই গানটায় গড়ায় শব্দটা সব সময়ই হয়ে যাচ্ছিল 'গোরায়', 'গো-আয়', 'গায়'। শেষ পর্যন্ত একটা সঠিক উচ্চারণ পেলেও পিচ হয়ে যায় ভিন্ন, যেটা প্রায় কাছাকাছি আনার অনেক চেষ্টা করেও খুব সফল হতে পারি নি।

এত গল্প বললাম একটা মোটামুটি উন্নত মানের এ-আই জেনারেটেড গানের পেছনে কত শ্রম দিতে হয় তা বোঝানোর জন্য। ১ মিনিটেও আপনি গান বানাতে পারবেন, কিন্তু সেগুলোতে আপনি এক্সাইটেড হলেও গানের মানদণ্ডে সেগুলো কোনো বাংলা গান হবে না। ইউটিউবে এ নিয়ে অনেক টিওটোরিয়াল পাবেন। কোনো কোনো টিউটোরিয়ালে আমার বিশদ মন্তব্যও হয়ত পেয়ে যেতে পারেন, যেখানে আমি আমার অভিজ্ঞতাসহ সাজেশন দিয়েছি। তবে, কীভাবে উৎকৃষ্ট একটা গান তৈরি করা যায়, তা নির্ভর করে আপনার ডেডিকেশন ও অভিজ্ঞতার (অর্জিত স্কিল) উপরে। আপনি নবীন হলে হয়ত প্রথম গানটা তৈরি করেই উল্লাসে ফেটে পড়বেন, কিন্তু দিন যত যাবে, আপনি যত প্রফেশনাল হবেন, মনে হবে, এ-আই আসলে কোনো গানই তৈরি করতে পারে না, না আছে সুর, না আছে ভালো উচ্চারণ। কিন্তু এর মধ্য থেকেও আপনি একটা ভালো গান তৈরি করতে পারবেন, যেদিন আপনি সত্যিকারেই গানের সবগুলো ফিচার সম্পর্কে ভালো জ্ঞানের অধিকারী হয়ে উঠবেন।

এই যে গানের পেছনে এত শ্রম দিচ্ছি, শুধু তাই নয়, আমার সংসার খরচের একটা বড়ো অংশ এই 'অকাজে' 'অপচয়' করছি, তার কারণ কী? কারণ আর কিছুই না, আমার নেশা - গানের প্রতি। বন্ধুবান্ধবদের আমি বলে থাকি, গান আমার একটা লাইফ-লাইনও বটে। গানের পেছনে পড়ে আছি বলে আমার সময় কীভাবে হারিয়ে যায়, আমি টের পাই না, বরঞ্চ মনে হয়, ৭২ ঘণ্টায় এক দিন হলে ভালো হতো, খাওয়া-দাওয়া, ঘুম যদি রহিত হতো তাহলে আরো ভালো হতো :)

সবশেষে, সবাইকে ধন্যবাদ এ পোস্ট পড়ার জন্য।

আমার ইউটিউব চ্যানেলের লিংক। প্লিজ এখানে ক্লিক করুন - Sonabeej

যদি এখনই চলে যাবে
তবে কেন এসেছিলে কাঁদাতে আমায়
আমি তো ভেবেছিলাম কয়েকটা দিন কাটাবে
ফাল্গুনি রঙে আমার এ মন রাঙাবে

হো হো হো
বনে বনে শিমুলের ঘ্রাণ
এ হৃদয় মাতাল হয়ে যায়
আমি তো উথাল পাথাল এলোমেলো হায়
কাছে পেলে তোমায়

হো হো হো
এ জীবন নদীরই মতোন
জোয়ারে কুল ভরে যায়
কখনো নদীর বুকে চর পড়ে যায় যদি
পাহাড়ের ঢল না গড়ায়

১৫ এপ্রিল ২০২৫

কথা, সুর ও মূল কণ্ঠ : খলিল মাহ্‌মুদ
এ-আই কভার : সহেলিয়া

গানের লিংক।

সহেলিয়ার কণ্ঠে। প্লিজ এখানে ক্লিক করুন। যদি এখনই চলে যাবে। সহেলিয়া

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।




মূল গান, আমার কণ্ঠে। প্লিজ এখানে ক্লিক করুন। যদি এখনই চলে যাবে। সহেলিয়া

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:২২
৩টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মানবিক করিডোর দেওয়ার অর্থ দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা বিকিয়ে দেয়া।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:০৪


জানি না তিনি কোন প্রেক্ষিতে কথাটা বলেছেন, কিন্তু রাখাইনে মানবিক করিডোর দিলে সেখানে বাইরের সেনা মানবিক সহায়তা ও শান্তরক্ষার্থে প্রবেশ করবে, যা ধীরে ধীরে সামরিক ঘাঁটিতেও পরিণত হতে পারে। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারত একটি মানবিক দেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮



যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ততদিন আমরা ভারতবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব।
ভারতের মানুষের সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। আমরা বাংলাদেশি তোমরা ভারতীয়। আমরা মিলেমিশে থাকতে চাই। ভারতের বাংলাদেশের সাথে সাংস্কৃতিক,... ...বাকিটুকু পড়ুন

লামিয়ার আত্মহনন: রাষ্ট্রীয় অক্ষমতা, সামাজিক নিষ্ঠুরতা ও মনুষ্যত্বের অন্তর্গত অপমান !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১


সেদিন ছিল ১৮ মার্চ ২০২৫। পটুয়াখালীর দুমকীতে বাবার কবর জিয়ারত করে ফেরার পথে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলেন শহীদ জসিম হাওলাদারের ১৭ বছরের কলেজপড়ুয়া মেয়ে লামিয়া। সে বাবা, যিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সমুদ্রের গভীরে 'অন্ধকার অক্সিজেন'!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩



সমুদ্রের গভীরে 'অন্ধকার অক্সিজেন'! তৈরি হচ্ছে সূর্যালোক ছাড়াই, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা:—

♦️সমুদ্রের ৪ হাজার মিটার তলদেশ। অন্ধকারে আচ্ছন্ন এক জগৎ। আর সেখানেই নাকি রয়েছে অক্সিজেন! বিজ্ঞানীরা যাকে ডাকছেন 'ডার্ক অক্সিজেন' নামে। 'নেচার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বললেন প্রধান উপদেষ্টা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:০৪


আজ বিমান বাহিনীর বার্ষিক মহড়ায় এমনটাই বলেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। এমন বক্তব্যের পর সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন বাংলাদেশ কি তবে মিয়ানমারের সাথে যুদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×