স্বৈরাচার অনন্তকাল টিকে থাকতে পারে না, ইন ফ্যাক্ট কোনো রেজিমই অনন্তকাল টিকে থাকতে পারে না। তিনি ক্ষমতা ছাড়ুন বা না ছাড়ুন, শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে যুদ্ধাপরাধের চাইতেও ভয়ঙ্কর অপরাধ করে ফেলেছেন। এখন পতন না হোক, এই নৃশংস হত্যাযজ্ঞের জন্য কোনো একদিন জনগণ শেখ হাসিনাকে গণ-আদালতের সামনে বিচারের জন্য দাঁড় করাতে পারে। পৃথিবীর কুখ্যাত স্বৈরাচারের পরিণতি যা হয়, তিনিও অলরেডি তার যাবতীয় ক্রাইটেরিয়া পূরণ করে ফেলেছেন।
এখনো শেখ হাসিনা একটা নিরাপদ এক্সিট পেতে পারেন যদি নমনীয় হোন এবং পদত্যাগ করেন। তার নেতারা এখনো যেভাবে উস্কানিমূলক গরম কথা বলছেন, তিনি নিজেও এখনো যেভাবে সমগ্র দেশবাসীকে জঙ্গী বলছেন, জনগণকে এভাবে উস্কে দিয়ে দেশকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেয়ার কোনো অধিকার তার নেই। চসেস্কুর মতো তার পরিণতি হোক, এটা কখনো চাই না।
সেনাবাহিনী এ আন্দোলনে অনেক আন্তরিক ছিল। জনগণও তাদের পছন্দ করছে। সেনাবাহিনী টেক ওভার করুক। ৩ বাহিনী প্রধান, বড়ো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, কয়েকজন বুদ্ধিজীবী মিলে একটা ক্রান্তিকালীন সরকার গঠন করুক। সর্বোচ্চ ১ বছরের মধ্যে ১টা নির্বাচন দিয়ে তারা বিদায় নিক।
টিভি খবরে জানা যাচ্ছে, সেনা প্রধান ৩টার সময় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন। এখন তিনি বিভিন্ন দলের নেতাদের সাথে কথা বলছেন।
সারা শহরে স্মরণকালের বৃহত্তম জনসমাবেশ।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৫৪
১. ০৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১৫ ০