somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সুরের বাসনা || বেশ কিছুদিন পর আবার আমার লেখা ও সুর করা গান নিয়ে এলাম

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সুরের বাসনা তুমি
আমাতে জাগিয়ে তুলে
তুমি যে যেতে যেতে কত সুর ফেলে গেলে
কেন যে হঠাৎ কী কথা ভেবে পেছনে তাকালে
আজও কথাটি জানা হলো না
ওওও আজও কথাটি জানা হলো না

ওওও
তুমি যে এ সুর এনেছ স্বরগ হতে
আমি যে তোমার সুরেতে বিলীন,
আমি বিলীন তোমাতে
কীভাবে বলো বইবো তোমার এ অমৃত সাধনা
আজও কথাটি জানা হলো না
ওওও আজও কথাটি জানা হলো না

ওওও
এ ছিল অলঙ্ঘ্য মোহ তোমার সুরের স্বননে
আমাকে ছুঁয়েছিলে গভীর মননে
আমি তো সুরের গহনেই খুঁজেছি তোমাকে
সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম
কেন দিলে এ প্রেম এ কি তোমার কোনো ছলনা
আজও কথাটি জানা হলো না
ওওও আজও কথাটি জানা হলো না

সুর সৃষ্টি : ১২ মার্চ ২০২৩
০৪ জুন ২০২৩

গানটি পাওয়া যাবে এ লিংকে - সুরের বাসনা তুমি আমাতে জাগিয়ে তুলে

অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।




১২ মার্চ ২০২৩ তারিখে এ গানের 'মুখ'-এর সুর তৈরি করা হয়। এক কবির কাছে লিরিক চেয়ে সুর পাঠিয়েছিলাম। পরে তিনি জানালেন, তার পক্ষে লিরিক লেখা সম্ভব নয়। পরে যথারীতি আমি নিজেই লিরিক লিখে ফেললাম :) 'মুখ'-এর অংশ শুনতে চাইলে প্লিজ এখানে ক্লিক করুন - সুরের বাসনা। অথবা নীচের লিংকে ক্লিক করুন।



এর আগেও ব্লগে এ গানটি নিয়ে পোস্ট করা হয়েছিল। গানটি গাওয়া হয়েছিল লো স্কেলে (ডি শার্প মেজর দিয়ে শুরু - যারা বুঝবার তারা বুঝবেন :) ) কিন্তু এতে গানের প্রত্যাশিত মিষ্টতা উঠে আসছিল না। আজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে আরো ৪ ধাপ উপরে নিয়ে (সি-ফোর মেজর) গানটি রি-মাস্টার করলাম। রি-মাস্টার্ড/এডিটেড গানটাই উপরে দিয়েছি। কেউ লো-স্কেলের গানটা শুনতে চাইলে প্লি এখানে ক্লিক করুন - সুরে বাসনা তুমি আমাতে জাগিয়ে তুলে

এ সুরটি একটু গম্ভীর এবং কঠিনও। তবে গানটি লিখে এবং সুর করে এবং গেয়েও বেশ তৃপ্তি পেয়েছি।

রক্তনাশা যুদ্ধ ও ব্লগীয় যুদ্ধের ডামাডোলে গানটি দিলাম কিছুটা শান্তি ও স্বস্তির বাতাস ছড়ানোর লক্ষ্যে।

শুভ ঘুমাহ্ন।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

১. ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:২৫

জগতারন বলেছেন:
ভাল লাগলো।
লাইক দিলাম।

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:১৯

লেখক বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় আমার অনুপ্রেরণা। লাইক ও কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ জগতারন ভাই। শুভেচ্ছা।

২. ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭

শেরজা তপন বলেছেন: মডেল প্রিয়ামনিকে শাড়ি আর হাতভরা চুড়িতে চমৎকার লাগছে।
আপনার গান সুর সব ভাল কিন্তু এমেচারি ভাবটা বেশী লাগছে (অনেস্টলি বললাম)

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:২৪

লেখক বলেছেন: এ অভিনেত্রীর নাম প্রিয়ামনি নহে, প্রিয়মনি :) তাকে প্রথম দেখলুম ৩/৪ দিন আগে টি-স্পোর্টসের এক অনুষ্ঠানে। তারপর ফেইসবুকে খুঁজে বের করলুম। তার মূল নাম ভিন্ন, কোনো মিস ওয়ার্ল্ড/ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন বোধ হয়। তার মূল পোশাক ওয়েস্টার্ন, কিন্তু বাঙালি পোশাকে তাকে অনন্যসাধারণা মনে হলো।

আমি তো অ্যামেচার গীতিকার ও সুরকার, কিন্তু গায়ক না :) কাজেই আমার সবকিছুতে অ্যামেচারিতাই থাকবে, তা বলাই বাহুল্যর উপরে বাহুল্য :)

গান শোনা ও কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ শেরজা তপন ভাই।

৩. ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর। উপভোগ্য।

৪. ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৩:৩৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সুন্দর হয়েছে গানের কথা
সাথে বেশ প্রয়াসী রি-মাস্টার্ড
এ গানের সুরের সংযোজনা
সত্যিই প্রসংসার দাবী রাখে।

সুমধুর সুরের বাসনা শুনে
কেমন করে যে কাটল বেলা
নীজেই তা জানিনা তবে
সকল ইন্দ্রীয় দিয়ে,অনুভবি ।

কেমন করে বলব কী যে
বাজে মনের মাঝে
গানের সুর চোখে বাজে
গানের কথারই রূপের ঘোরে।

সুরের সুধা মন গহীনের
অঞ্জলিতে
দারুন ভাবে ওঠে ভরে
আমার চিতে।

এ লগনে ঐ দুর গগনে
বারুদ পুড়া মরণঘাতি
অগ্নি শিখায় জ্বলে পুড়ে
দলিত আমার কষ্টগুলি।

ক্ষনিকের তরে সুরে সুরে
নিল হরি যদিও হৃদয় মনে
বিপন্ন মানবাত্মার গগনভেদি
ক্রন্দন ধ্বনি করুন সুরেই
বেজে যাবে দিবস ও রজনি ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

৩০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

লেখক বলেছেন: কবিতায়, কিংবা কবিতার ভাষায়, এবং কবিতার আঙ্গিকে কমেন্ট করার ব্যাপারটি আমার খুব ভালো লাগে প্রিয় আলী ভাই। আমার পোস্টের লাস্ট লাইন পর্যন্ত পড়েছেন, আপনার কমেন্ট কবিতায় যার প্রতিফলন দেখতে পাই :


এ লগনে ঐ দুর গগনে
বারুদ পুড়া মরণঘাতি
অগ্নি শিখায় জ্বলে পুড়ে
দলিত আমার কষ্টগুলি।

ক্ষনিকের তরে সুরে সুরে
নিল হরি যদিও হৃদয় মনে
বিপন্ন মানবাত্মার গগনভেদি
ক্রন্দন ধ্বনি করুন সুরেই
বেজে যাবে দিবস ও রজনি ।



অসাধারণ কমেন্টটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন প্রিয় আলী ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

Appalachian Trail ৩৫০০ কিমি পায়ে হেটে

লিখেছেন কলাবাগান১, ০১ লা মে, ২০২৫ ভোর ৬:০৭


অ্যাপালাচিয়ান ট্রেইল: এক অসাধারণ অভিযানের গল্প

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ভাবুন, আজ আপনাকে ১৫-২০ কিলোমিটার হেঁটে যেতে হবে। রাত হবে পাহাড়ের কোলে তাঁবুতে, খাওয়া-দাওয়া চলবে নিজের রান্না করা খাবারে,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সসীমের সৃষ্টিকর্তা বা তৈরী কারক না থাকা এবং অসীমের সৃষ্টিকর্তা বা তৈরী কারক থাকা সম্ভব নয়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০১ লা মে, ২০২৫ সকাল ৭:৫২



সৃষ্টি বা তৈরী হয় লিমিট বা সীমা অনুযায়ী। সেজন্য লিমিট বা সীমা না দিলে সসীম বা লিমিটেড সৃষ্টি বা তৈরী হয় না।লিমিট বা সীমা না দিলে সসীম বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গিলে খাবো

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৯




যারা ফেনি এলাকা নিয়ে শংকিত তাদের জন্য এই পোস্ট। ইনশাআল্লাহ্‌ সেই ভুল করার মত সাহসও উনাদের হবে না। কেউ শিকার করতে গিয়ে নিজে শিকার হতে চায় না। আর সেনাবাহিনী এত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামে শ্রমিকের অধিকার: কুরআন ও হাদীসের আলোকে একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

লিখেছেন নতুন নকিব, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ১:১৬

ইসলামে শ্রমিকের অধিকার: কুরআন ও হাদীসের আলোকে একটি সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ভূমিকা

আজ ১ মে, মহান মে দিবস—শ্রমিক দিবস। এটি শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার, মর্যাদা ও সংগ্রামের প্রতীকী দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবিক করিডোর: অযথাই ভয় পাচ্ছি সম্ভবত

লিখেছেন হাবিব ইমরান, ০১ লা মে, ২০২৫ দুপুর ২:১৬

ড.ইউনূসের ভালো কাজগুলোর সমর্থন করি। কিন্তু রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি এমন কাজ সমর্থন করি না।

আমার চিন্তাভাবনায় ভুল থাকতে পারে। কিন্তু ভয় কাটানোর কোন বাস্তবিক উপায় আছে?

রোহিঙ্গাদের জন্য মানবিক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×