নেতানিয়াহু বলেছে তাদের সাথে কিছু শক্তিশালী রাষ্ট্র আছে।গাজার মতই তারা মুসলিম রাষ্ট্র সমূহকে দুমড়ে মুছড়ে দিবে।তারপর তাদের অস্ত্র শেষ হবে। তারপর মুসলিমরা একটাও ইহুদী রাখবে না। তাদের বন্ধুরা তখন গর্তে লুকাবে। এমন হয়। ইতিহাসের পালা বদল হয়। মুসলিমদের অস্ত্র নেই তো কি হয়েছে। তারা শত্রুর অস্ত্র দখল করে তাদের অস্ত্র দিয়েই তাদেরকে শেষ করবে।
ফিলিস্তিন গিলতেই এত বছর। আর সব মুসলিমদেশ গিলতে লাগবে কত বছর? মুসলিমদেরকে মারাই তাদেরকে মারার বৈধতার দলিল। গণহত্যার বদলে হবে গণহত্যা। এত বড় একটা জাতিকে ইসরায়েল শেষ করে দিবে সেটা তারা ভাবলো কেমন করে? তারা যত দ্রুত মুসলিম জাতিকে শেষ করার চেষ্টা করবে তারা নিজেরাই তত দ্রুত শেষ হবে। হাতেম তাই গল্পে পড়ে ছিলাম- বদকাজে বদী ফলে, যদি বিশ্বাস না হয় করে দেখ। ইসরায়েল ও তাদের বন্ধুরা বদকাজ করছে তাদের বদ কাজের বদ ফল পাওয়ার জন্য। মুসলিমরা ওদের বসত বাড়ী নষ্ট না করে ওদের বাসিন্দাদের মেরে তারা তাতে বসবাস করবে।
ইসরায়েল-আমেরিকা যা করছে তাতে কোন লজিক নাই। তার জবাবে মুসলিমরা যা করবে তাতেও কোন লজিক থাকবে না। মহানবি (সা.) কিছু ইহুদী শেষ করেছেন তাতে অনেকে তাঁকে দোষ দিয়েছে। হিটলার কিছু ইহুদী শেষ করেছে তাতে অনেকে তাকে দোষ দিয়েছে। এখন তাদের শক্তি হওয়ার পর বুঝা যাচ্ছে তাদেরকে শেষ করা কতটা দরকারী ছিল। সামনে তাদেরকে সম্পূর্ণ শেষ করলেও বলার মত কেউ থাকবে না।
ইসরায়েল দূর্বলের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে। তারা এখন বেশ আনন্দ পাচ্ছে। মুসলিমরা ঘুরে দাঁড়ানোর পর পৃথিবী থেকে মুছে যাবে ইহুদী জাতি। এখন সময়ের অপেক্ষা। মুসলিম জাতি জীবন দেওয়ার পরোয়া করে না। এটাই তাদের ঘুরে দাঁড়ানোর বড় কারণ হয়। ইসরায়েল যা ভাবছে তাতে তারা থামছে না। তারপর এমন অবস্থা হবে যে চাইলেও তারা আর থামতে পারবে না। শুরু করা যুদ্ধ তাদেরকে চালিয়ে যেতেই হবে।তারপর পতন শুরু হলে সেটা থামবে না। তাদের শেষ চিহ্ন মুছে যাওয়া পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলবে। এ সংবাদ তারা গাজা থেকেই পেতে পারে। তারা তথাপি লড়ছে। মুসলিম এমনই। যুদ্ধের নেশা ধরলে তারা যুদ্ধ চালাতেই থাকে। তারপর একদিন দেখা যাবে তাদের প্রতিপক্ষ আর নাই। শেষ হাসিটা অবশেষে মুসলিমরাই হাসবে। তারা কোন মুসলিম? তারা সেই মুসলিম যাদের ঈমান খুব মজবুত।