সূরাঃ ৭২ জিন, ১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১। বল, আমার প্রতি অহি প্রেরিত হয়েছে যে, জিনদের একটি দল মনোযোগ সহকারে শুনেছে এবং বলেছে, আমরাতো এক বিস্ময়কর কোরআন শুনেছি।
* কোরআন শরীফে আস্ত একটা সূরার নাম হলো ‘সূরা জিন’। জিন থাকার কথা আল্লাহ বলেছেন। সুতরাং মুসলিম জিন বিশ্বাস করবেই। কারণ জিন বিশ্বাস না করলে মুসলিম আর মুসলিম থাকবে না। অথচ ব্লাগার সোনাগাজী মুসলিমদের জিন বিশ্বাসে ঘোরতর আপত্তি করছে। এখন তাকে থুশী করতে মুসলিম তার ঈমান ছেড়ে দিবে কি? একজন অমুসলিমের মুসলিমদের ঈমান নিয়ে এমন অযথা চিন্তার দরকার কি? ব্লগার জ্যাক স্মিত একবার বলেছেন তাঁর সোনা কেটে লাল করে দিতে। আমার প্রস্তাব হলো ওসব কাটাকুটির দরকার নাই। তারছে বরং সোনাগাজী বদলে ছাগল নাইয়া করে দিলেই হয়। দু’টোই ফেনী জেলার উপজেলা।
ছাগল কান্ড হলো আপনি যত যাই বলুন না কেন, ছাগল বলবে ভ্যা। সোনাগাজীকেও যত যাই বুঝাই না কেন, সোনাগাজী জিনে অবিশ্বাস করতে বলবেই বলবে। অথচ মুসলিম কখনোই জিনে অবিশ্বাস করবে না। তাহলে সোনাগাজী অযথা কেন জিনে অবিশ্বাস করতে কোন মুসলিমকে নসিহত করে? এ প্রাণীর তো ছাগলের সাথে মহামিল! কেউ কেউ হয়ত তাকে ফুলগাজীও হতে বলতে পারেন, কিন্তু ফুলের সাথে তাঁর মিল নেই। তার মিল আছে আবার হুলের সাথে। সেজন্য সোনাগাজীর আঞ্চলিক ভাষার হিসাবে তিনি হুলগাজীও হতে পারেন। অবশ্য ফুল যদি বিলাতি ফুল হয় তবে অবশ্য ঠিক আছে। একগল্পে মুন্সিসাবকে বিলাতি মেম ওল্ড ফুল বলায় তিনি বেজায় খুশী হয়ে ছিলেন। পরে তার ভাতিজা যখন তাঁকে বুঝালেন ওল্ড ফুল হলো বুড়া বোকা। তখন মুন্সিসাব বললেন, তখন কি আর বুঝেছি যে বিলাতি ফুল আর বাংলা ফুলে এত্ত তফাত?মডুর নোয়াখাইল্লারা পুলিশকে ফুলিশ বলে ওগুলোর অকাজের জন্যই। আরে সরকার গুলি চালাতে বললেই কি বুকে গুলি চালাতে হবে? গুলি চালাবে পায়ে, যাতে লোকেরা ভয় পায় আবার মরেও না যায়।
ব্লাগারগণ সোনাগাজীকে যতযাই বুঝায় না কেন, সোনাগাজী শুধু নিজের কথাই বুঝে। এমন আজব প্রাণী আমি ব্লগ ছাড়া কোথাও দেখিনি। বাচ্চারা যদি সব কিছুর সাথে এর একটু সংস্কার করতে পারতো তবে ভীষণ ভালো হতো। ইহা বাচ্চাদের নিয়েও বিভিন্ন অমূলক পোষ্ট দিয়ে থাকে। শেখ হাসিনা বাচ্চাদেরকে উত্তেজিত করেছে, বাচ্চারাও উত্তেজিত হয়ে তাকে তাড়িয়ে দিয়েছে। এ সহজ বিষয়টাকে সোনাগাজী প্রতি নিয়ত জটিল রূপ প্রদান করছে।বাচ্চারা যা করার করেছে, যা হবার হয়েছে। এখন সবাই মিলে কিভাবে ভালো থাকা যায় বলার মত কথা হলো সেইটা। তা’ না বলে সোনাগাজী তার ভাগের কথা বলতেই থাকেন। যা ভীষণ বিরক্তি কর।এদিকে বৃটিশরা নাকি সাগরনাইয়া কে ছাগলনাইয়া উচ্চারণ করে এলাকার নাম ছাগলনাইয়া করে ফেলেছে।
আর আমাদের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা হলো অন্য জাতির লোক। কেন আমাদেরকি গীতিকারের টান পড়েছে? তাদেরকে দিয়ে কি ভালো জাতীয় সংগীত রচনা করিয়ে নেওয়া যায় না? জাতি তাদেরকে দায়িত্ব দিলে হয়ত এর চেয়ে ভালো জাতীয় সংগীত হলেও হতে পারে।একান্ত কেউ যদি এর চেয়ে ভালো জাতীয় সংগীত বানাতে না পারে তাহলে না হয় আমদানী সংগীত হিসাবে বর্তমাণ জাতীয় সংগীত বজায় থাকতে পারে।সব কিছু তো আমরা আর উৎপাদন করতে পারি না। আর ভবিষ্যতে বাইরে থেকে শাসক আমদানী করা যায় কিনা সেটাও ভেবে দেখা যায়। ইউনুস ছাড়া তো সোনাগাজী কারো নাম সাজেষ্ট করতে পারছে না। অথচ আমাদের মডুকে দায়িত্ব দিলেও রাষ্ট্র ভালো চলতে পারে।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০