somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পথে-ঘাটে মেয়েদের হয়রানি

১৫ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




বর্তমানে বাংলাদেশে মেয়েদের উক্ত্যক্ত করা হচ্ছে যৌন হয়রানির প্রকাশ্য ,বেপরোয়া এবং মারত্মক রূপ। প্রায়ই রাস্তা-ঘাটে চলতে গিয়ে বিভিন্নভাবে অপদস্থ ,হেনস্থা বা হয়রানির শিকার হতে হয় মেয়েদের। বিশেষ করে কিশোরী বয়সের মেয়েদের প্রতি এ আক্রমণ তীব্র হয়। তবে এই ব্যাপারটি আগেও ছিল। এখন এর মাত্রা বেড়েছে । আগে মেয়েরা এখনকার মত এতো পড়ালেখা বা জীবন- জীবিকার জন্য এতো ঘর থেকে বের হতো ন্ া। তাই মাত্রাটা তুলনামুলকভাবে কম ছিল। বর্তমানে মেয়েদের স্কুল- কলেজে যাওয়ার হার বেড়েছে। তাই এর মাত্রাও বেড়েছে। আর তাই মেয়েরা স্কুল- কলেজে যাওয়ার সময় তাদের নিরপতাও বিঘিতœ হে চ্ছ। মেয়েদের উক্ত্যক্ত করা বলতে আগে রাস্তা ঘাটে মেয়েদের প্রতি অশোভন উক্তি দ্বারা হয়রানিকে বুঝাতো। বর্তমানে হয়রানির শিকার হয়ে অনেক মেয়ে আত্মহত্যা করছে। অনেক সময়এ ধরনের ঘটনা নিবৃত্তের জন্য মেয়েটির মা , ভাই বা শিক্ষককেও নিমর্ম নির্যাতনের শিকার হতে হয়।
আইন ও শালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সালের পত্র-পত্রিকায় যৌন হয়রানির খবর প্রকাশিত হয়েছে ৬৫৩টি এবং ২০১১ সালের জানুয়ারী থেকে জুন মাস পর্যন্ত যৌন হয়রানির খবর প্রকাশিত হয় ৪৯৭টি। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১০ সালে মেয়েদের উক্ত্যক্ত করার ঘটনা ঘটেছে ৮০১টি। উক্ত্য ক্ত করার কারনে অত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ২৭টি। ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসে উ ক্ত ্যক্ত করনের ঘটনা ৫৫২টিএবং এ কারনে আত্ম হত্যার ঘটনা ঘটেছে ১৭টি।
দু:খজনক হলেও সত্য আমাদের দেশে সাম্প্রতিক কালে যৌন হয়রানি করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেলেও এর বিরদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধের ব্যাপারটি এখনও ক্ষীণ। ছেলেদের উঠতি বয়সের রোমান্টিকতা ,পৌরুষত্ব জাহির,নিছক মজা করা ইত্যাদি নানা অজুহাতে এই ব্যাপারটিকে ছোট করে দেখা হয়। অন্যদিকে মেয়েদের পোশাক-আশাক তাদের স্বভাব চরিত্র বা চাল-চলনকেই দায়ী করা হয়। এছাড়া যৌন হয়নারেিক লঘু অপরাধে দেখা হয় কারণ এর ফলে নারীদের সাধারণত দৃশ্যমান বা শারীরিক ক্ষয়ক্ষতি হয় না যা অন্যান্য নির্যাতেনের ফলে হতে পারে। কিন্তু এ ঘটনায় নারীর উপর যে ব্যাপক মানসিক চাপ পড়ে তা কেউ আমলে নেয় না। নিরাপত্তাহীনতার কারনে অনেকে লেখাপড়া বন্ধ করে দেয়। বা অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয়। অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করে।

কেন এমন হয়
মেয়েদের এ ধরনের হয়নরানির নানবিধ কারণ রয়েছে। নীতি-নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অবক্ষয় ,পারিবারিক শিক্ষার অভাব, সমাজের নির্লিপ্ততা ,রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বিষয়টির গুরুত্ব না পাওয়া। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কারণ হলো নারী ও পুরুষের মধ্যকার বিরাজমান অসমতা বা বৈষম্য । যা মেয়েদের অসম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাদেরকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে দেখার প্রবণতার জন্ম দেয়। বিশেষ করে বর্তমানে যেভাবে বিজ্ঞাপনে মেয়েদের উপস্থাপন করা হয় তার ফলে এ ধরনের অপকর্মকে আরো উসকানো হয়।
যৌন হয়রানি বলতে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য বা রসিকতা , গায়ে হাত দেয়া বা দেওয়ার চেষ্টা করা ,ই-মেইল ,এসএমএস, টেলিফোনে বিড়ম্বনা ,পর্নোগ্রাফি বা যে কোন ধরনের অশ্লীল ছবি ,দেয়াল লিখনের মাধ্যমে হয়রানি,অশ্লীল উক্তিসহ আপত্তিকর কোন ধরনের কিছু করা ,কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে সুন্দরী বলা ,কোন নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, যে কোন চাপ প্রয়োগ করা ,মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সর্ম্পক স্থাপন করা,যৌনসম্পর্ক স্থাপনের দাবি বা অনুরোধ এবয় যেকোন শারীরিক বা ভাষাগত আচরণ, যার মধ্যে যৌন ইঙ্গিতস্পষ্ট।
সমাজের উচ্চবিত্ত,মধ্যবিত্ত,নিম্নবিত্ত,বস্তিবাসী- যেকোন পরিবারের সন্তানদের দ্বারাই এই অপর্কমটি সাধিত হতে পারে। মেয়েদের যাার এভাবে উক্ত্যক্ত করে তারা বেশিরভাগই এলাকার মাস্তান বা সন্ত্রাসী । অনেক সময় এরা আবার রাজনৈতিক দলেরও হয়ে থাকে । তবে যে মাস্তান বা বখাটেরাই রাস্তায় উক্ত্যক্ত করে তা নয় । শিক্ষিত ,মার্জিত বা ভদ্র ঘরের ছেলেদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে। রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও সুয়োগ পেলে উক্ত্যক্ত করতে পিছপা হয় না। আবার স্কুল বা কলেজের শিক্ষকদের দ্বারাও অনেক ছাত্রী যৌন হয়রানির শিকার হন।

পথে-ঘাটে মেয়েদের হয়রানি

বর্তমানে বাংলাদেশে মেয়েদের উক্ত্যক্ত করা হচ্ছে যৌন হয়রানির প্রকাশ্য ,বেপরোয়া এবং মারত্মক রূপ। প্রায়ই রাস্তা-ঘাটে চলতে গিয়ে বিভিন্নভাবে অপদস্থ ,হেনস্থা বা হয়রানির শিকার হতে হয় মেয়েদের। বিশেষ করে কিশোরী বয়সের মেয়েদের প্রতি এ আক্রমণ তীব্র হয়। তবে এই ব্যাপারটি আগেও ছিল। এখন এর মাত্রা বেড়েছে । আগে মেয়েরা এখনকার মত এতো পড়ালেখা বা জীবন- জীবিকার জন্য এতো ঘর থেকে বের হতো ন্ া। তাই মাত্রাটা তুলনামুলকভাবে কম ছিল। বর্তমানে মেয়েদের স্কুল- কলেজে যাওয়ার হার বেড়েছে। তাই এর মাত্রাও বেড়েছে। আর তাই মেয়েরা স্কুল- কলেজে যাওয়ার সময় তাদের নিরপতাও বিঘিতœ হে চ্ছ। মেয়েদের উক্ত্যক্ত করা বলতে আগে রাস্তা ঘাটে মেয়েদের প্রতি অশোভন উক্তি দ্বারা হয়রানিকে বুঝাতো। বর্তমানে হয়রানির শিকার হয়ে অনেক মেয়ে আত্মহত্যা করছে। অনেক সময়এ ধরনের ঘটনা নিবৃত্তের জন্য মেয়েটির মা , ভাই বা শিক্ষককেও নিমর্ম নির্যাতনের শিকার হতে হয়।
আইন ও শালিশ কেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সালের পত্র-পত্রিকায় যৌন হয়রানির খবর প্রকাশিত হয়েছে ৬৫৩টি এবং ২০১১ সালের জানুয়ারী থেকে জুন মাস পর্যন্ত যৌন হয়রানির খবর প্রকাশিত হয় ৪৯৭টি। বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের প্রতিবেদন অনুযায়ী ২০১০ সালে মেয়েদের উক্ত্যক্ত করার ঘটনা ঘটেছে ৮০১টি। উক্ত্য ক্ত করার কারনে অত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে ২৭টি। ২০১১ সালের প্রথম ছয় মাসে উ ক্ত ্যক্ত করনের ঘটনা ৫৫২টিএবং এ কারনে আত্ম হত্যার ঘটনা ঘটেছে ১৭টি।
দু:খজনক হলেও সত্য আমাদের দেশে সাম্প্রতিক কালে যৌন হয়রানি করার প্রবণতা বৃদ্ধি পেলেও এর বিরদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধের ব্যাপারটি এখনও ক্ষীণ। ছেলেদের উঠতি বয়সের রোমান্টিকতা ,পৌরুষত্ব জাহির,নিছক মজা করা ইত্যাদি নানা অজুহাতে এই ব্যাপারটিকে ছোট করে দেখা হয়। অন্যদিকে মেয়েদের পোশাক-আশাক তাদের স্বভাব চরিত্র বা চাল-চলনকেই দায়ী করা হয়। এছাড়া যৌন হয়নারেিক লঘু অপরাধে দেখা হয় কারণ এর ফলে নারীদের সাধারণত দৃশ্যমান বা শারীরিক ক্ষয়ক্ষতি হয় না যা অন্যান্য নির্যাতেনের ফলে হতে পারে। কিন্তু এ ঘটনায় নারীর উপর যে ব্যাপক মানসিক চাপ পড়ে তা কেউ আমলে নেয় না। নিরাপত্তাহীনতার কারনে অনেকে লেখাপড়া বন্ধ করে দেয়। বা অল্প বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয়। অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে আত্মহত্যা করে।

কেন এমন হয়
মেয়েদের এ ধরনের হয়নরানির নানবিধ কারণ রয়েছে। নীতি-নৈতিকতা ও মূল্যবোধের অবক্ষয় ,পারিবারিক শিক্ষার অভাব, সমাজের নির্লিপ্ততা ,রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে বিষয়টির গুরুত্ব না পাওয়া। তবে এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় কারণ হলো নারী ও পুরুষের মধ্যকার বিরাজমান অসমতা বা বৈষম্য । যা মেয়েদের অসম্মানজনক দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাদেরকে ভোগ্যপণ্য হিসেবে দেখার প্রবণতার জন্ম দেয়। বিশেষ করে বর্তমানে যেভাবে বিজ্ঞাপনে মেয়েদের উপস্থাপন করা হয় তার ফলে এ ধরনের অপকর্মকে আরো উসকানো হয়।
যৌন হয়রানি বলতে যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য বা রসিকতা , গায়ে হাত দেয়া বা দেওয়ার চেষ্টা করা ,ই-মেইল ,এসএমএস, টেলিফোনে বিড়ম্বনা ,পর্নোগ্রাফি বা যে কোন ধরনের অশ্লীল ছবি ,দেয়াল লিখনের মাধ্যমে হয়রানি,অশ্লীল উক্তিসহ আপত্তিকর কোন ধরনের কিছু করা ,কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণভাবে সুন্দরী বলা ,কোন নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন, যে কোন চাপ প্রয়োগ করা ,মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সর্ম্পক স্থাপন করা,যৌনসম্পর্ক স্থাপনের দাবি বা অনুরোধ এবয় যেকোন শারীরিক বা ভাষাগত আচরণ, যার মধ্যে যৌন ইঙ্গিতস্পষ্ট।
সমাজের উচ্চবিত্ত,মধ্যবিত্ত,নিম্নবিত্ত,বস্তিবাসী- যেকোন পরিবারের সন্তানদের দ্বারাই এই অপর্কমটি সাধিত হতে পারে। মেয়েদের যাার এভাবে উক্ত্যক্ত করে তারা বেশিরভাগই এলাকার মাস্তান বা সন্ত্রাসী । অনেক সময় এরা আবার রাজনৈতিক দলেরও হয়ে থাকে । তবে যে মাস্তান বা বখাটেরাই রাস্তায় উক্ত্যক্ত করে তা নয় । শিক্ষিত ,মার্জিত বা ভদ্র ঘরের ছেলেদের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে। রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরাও সুয়োগ পেলে উক্ত্যক্ত করতে পিছপা হয় না। আবার স্কুল বা কলেজের শিক্ষকদের দ্বারাও অনেক ছাত্রী যৌন হয়রানির শিকার হন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

এখানে সেরা ইগো কার?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪






ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।

লিখেছেন চারাগাছ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪


আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×