somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিও ৭০০০ দেশ মাতার সন্তান

০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৩:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঘটনা ইতিমধ্যে অনেক পথ পরিবর্তন করে নোংরামির পর্যায়েও চলে গেছে এখন।সেই সব দিক খেয়াল করেই আমার আজ জীবনের প্রথম ব্লগ লেখা,নিয়ম সংক্রান্ত ভুল হলে মাফ করে দেবেন।
জী, আমিও জাগো নিয়েই বলতে যাচ্ছি।যারা এদের বিপক্ষে বলছেন আর যারা পক্ষে বলছেন তারা সবাই কিছু আসল দিক দূরে রেখে একে অপরকে হেয় করে সবার সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন।তাই বলে এমনো না যে যেসব ছবি সবাই আপলোড করছেন তার সব মিথ্যা, কিন্তু সেই সব ছবি সংক্রান্ত আলোচনায় আপনারা এমন কিছু বিষয় তুলে আনছেন যার ভিড়ে খেয়াল করলাম,অনেকের সুন্দর পর্যবেক্ষণও হারিয়ে যাচ্ছে।
প্রায় ১ দিন পরেই আমি এই লেখাটা লিখছি,কিছু বিষয় সবাইকে বুঝানোর জন্য।
যেসব দেশপ্রেমিক সন্তানেরা আজ জাগোর হয়ে রাস্তায় নামছে তাদের কাছে জাগোর আসল উদ্দেশ্য কি পরিস্কার?তারা ইভেন্ট এর আগের ওয়ারকশপ এ যেয়ে যতটুক জানতে পেরেছে তাই বলছে।তোমরা সবাই হয়তো জানো যে জাগো এর অনেক বড় বড় বিদেশি স্পন্সর আছে,তোমরা কি মনে করো এই সব স্পন্সর জাগোকে হাজারের অংকে টাকা দেয়?কখনই না, এরা যেই অংকে টাকা দেয় সেটা অনেক বড় অংকেই আসে
Click This Link

Click This Link
এই সব স্পনসর এর টাকার পরেও বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন পরিবারের পক্ষ থেকেও টাকা আসে জাগোর কাছে।সেই টাকা দিয়ে খুব সহজেই ওদের স্কুলের ৬০০ বাচ্চা সহ তাদের পরিবারকে সাহায্য তো করাই যায়,অন্যদেরও করা যায়।তাহলে তারপরেও কেন জাগো তার ৭০০০ ভলান্টিয়ারকে রাস্তায় নামাচ্ছে??কারন এই যে টাকা আসতেছে তার সিংহভাগই খরচ হচ্ছে এই ৭০০০ ভলান্টিয়ারকে রাস্তায় নামাতে।তোমরা সবাই জানো us embassy জাগো এর মূল চালিকা শক্তি, এটাই হল আসল বিষয়,জাগো সমাজের কল্যাণে কাজ করছে তবে সে কোটি টাকা নিয়ে এসে হাজার টাকার কাজ করছে, কিন্তু এই কাজে এই ৭০০০ তরুনের ভূমিকা ওদের কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ,এরা us embassy জাগো এর মাধ্যমে এই ৭০০০ তরুণকে ১ দিনের জন্য হলেও কাজের সুযোগ দিয়ে তার এক শ্রেণীর অনুগত তরুণ সমাজ তৈরি করে রাখছে।
এই তরুণ যারা আজ ভাবছে জাগো তাদের সুযোগ দিয়েছে কাজ করার তাদের পক্ষ থেকে জাগোর প্রতি একধরনের অন্ধ বিশ্বাস তৈরি হচ্ছে।এই বিশ্বাস কেই কাজে লাগাচ্ছে তারা।জাগো শুধু মাত্র এইখানেএজেন্ট হিসাবে কাজ করছে।অনেকেই বলতে শুনলাম যে তারা যে টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করেছে সেই টাকা দিয়েই তাদের জন্য সব করা হয়েছে।তোমরা সত্যি এমন কথা বিশ্বাস করো??ভেবে দেখোতো কি কি পেয়েছ তোমরা পুরা ইভেন্ট এ আর কত টাকা দিয়েছিলে!!! এবার হয়তো বলবে বাকি টাকা তো দেয়ার জন্যই স্পন্সর আছে জাগোর।জী আমিও সেটাই বলতে চাচ্ছি,তোমরা জা দিয়েছ আর সারাদিন পথে পথে ঘুরে যা টাকা পেয়েছ টা ওদের স্পন্সরদের দেয়া টাকার তুলনায় নিতান্তই সিকি পরিমান।এই সিকি পরিমান টাকা জাগো মেরে দেবে বলে যে সব হাস্যকর কথা ছড়াচ্ছে সেটার পিছনে ছুটে সময় নষ্ট করোনা।জাগো তোমাদের কোন টাকা মারবেনা,তোমাদের টাকার কোন দরকার তার নাই, তার দরকার শুধু তোমাদের বিশ্বাস টাকে,তোমাদের সত্য দেশপ্রেমকে।ওরা যে টাকা পায় সেটা দিয়ে যদি সহজেই ৭০০০ ভলান্টিয়ারকে যদি চালাতে পারে তাহলে বিশ্বাস রেখো ৬০০ বাচ্চাকেউ পারবে,কিন্তু পারবেনা তাহলে তরুণ সমাজকে ভক্ত সমাজে পরিনত করতে।
প্রশ্ন আশা খুব স্বাভাবিক ৭০০০ তরুণকে ভক্ত বানিয়ে us embassy এর কি লাভ?? আগে বল কি লাভ না?? এই দেশে তেল- গ্যাসের পাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন কারা করে তরুণ না বুড়ো ভণ্ড নেতা?দেশের কাজে কারা আগে আসে?কিন্তু এখন এই ভক্ত সকল জানবে us embassy এই দেশে তাদের মাধ্যমে তার দেশের সেবা করতেছে!!! তোমরা একবার নাহয় তোমাদের us embassy কে বল ওরা যেন তোমাদের পিছনে কিছু টাকা কম দিয়ে UNESCO কে অনুদান দেয়া চালিয়ে যায়, যেটা ওরা ফিলিস্তিনকে সদস্য পদ দেয়ায় বন্ধ করেছে, দেখো তো দেয় কিনা.।এমন বলবে তো যে ২ টা পুরা ২ জিনিষ?
আসলেই ২ জিনিষ, কারন অন্য দেশ গুলার মধ্যে কোথাও সে সামরিক শক্তি প্রয়গ করছে, কোথাও গৃহযুদ্ধ,কোথাও অনুদান বন্ধ আর কোথাও এইভাবে সমাজসেবার মাধ্যমে মন জয়ের চেষ্টা চলছে। আর আমাদের দেশ প্রেমিক জাগো প্রতিষ্ঠাতারা এই ক্ষেত্রেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভূমিকা পালন করছে। কোন একবার কোথাও পড়েছিলাম আমেরিকা যার বন্ধু হয় তার আর শত্রুর অভাব হয়না। জাগো তার ভক্ত সকলের জন্য যে এ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন করে তাতে যে পরিমান টাকা খরচ করা হয় সেটা কি আসলেই খুব দরকারি?? এই টাকা দিয়ে আর কার উপকার না হয় নাই করল, কিন্তু তার নিজের স্কুল এর ৬০০ বাচ্চাকে তো অনেক কিছু করতে পারত।
Click This Link

জী ওদের ৩ টা স্কুল এ ৬০০ বাচ্চা ওরা পড়াচ্ছে কিন্তু এর পিছনে যা যাচ্ছে তার থেকে কত গুন বেশি তারা পাচ্ছে টা এইসব এ্যাওয়ার্ড দেখলে বুঝা যায়, আর এর পুরা টাই যাচ্ছে Us govt এর কথা মতো কাজ করতে সক্ষম তরুণদের মন জয় করতে।
কেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বললাম?? কারন এই কয় দিনে খুব ভাল করে দেখলাম ইংলিশ মিডিয়াম আর বাংলা মিডিয়ামকে মুখোমুখি করে দেয়ার চেষ্টা চলছে,কারন একদল বলছে ইংলিশ মিডিয়ামের লাফাঙ্গারা এইসব করে, আর এক দল তার প্রতিবাদ করছে কারন এদের মধ্যে বাংলা মিডিয়ামের ও কম তরুণ নাই।কিন্তু ১টা বিষয় ভেবে দেখো, ইংলিশ মিডিয়াম আর বাংলা মিডিয়াম এ যারা পড়ছে তারা সবাই কি এই দেশের সন্তান না? এটাও সত্য যে এক ধরণের শ্রেণী বৈষম্য তৈরি হয়ে গেছে এই ২ মিডিয়াম এর মধ্যে, এর মূল কারন হিসাবে যেটাকে দায়ি করা যায় সেটা হল ইংলিশ মিডিয়ামের চেলে-মেয়েরা বাংলা ঠিক মতো পারেনা।এটা সত্যি দুঃখ জনক, ইংলিশ শিখতে তো কোন দোষ নাই,কিন্তু তাই বলে যদি সেটা শিখতে যেয়ে নিজের মায়ের ভাষাই ভুলে যায়,তাহলে তার আর হারানোর বাকি থাকে কি?কোথাও শুনেছিলাম ইংলিশ মিডিয়াম এ পড়া ভাল কথা,তাই বলে বাংলা বলতে না পারা স্মার্টনেস না, এটা বুদ্ধি প্রতিবন্ধিতার লক্ষন!! জাগো এর যারা নিয়ন্ত্রক তাদের অনেকেই ইংলিশ মিডিয়াম এর ছাত্র ছিল, এতে অবশ্যই কোন দোষ নাই,ইংলিশ মিডিয়াম এর ছাত্র দেশের সেবা করতে পারবেনা এমন কোন সংবিধান নাই, কিন্তু সেই দেশপ্রেমিক যদি দেশের ভাষাই বিদেশির মতো বলে আর ঐ বিশেষ দেশের এজেনট হয়ে কাজ করে তখন তার সাথে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভালই মিল খুজে পাওয়া যায় বৈকি, যাদের উভয়েরই লক্ষ্য ও কাজের ধরণ প্রায় এক,সময়ের বিবর্তনে সামান্য কিছু পরিকল্পনার পরিবর্তন ছাড়া।
তোমরা কি ১ টি মজার বাপার জানো? তোমাদের এই জাগোর কিন্তু যে দেশে বাস করে সেই দেশের সরকারের সাথে নাকি সেই রকম কোন লিঙ্ক নাই, তবে আশার ব্যাপার হল তাদের Us govt এর সাথে ভালই যোগাযোগ আছে। ব্যাপারটা এমন হল যে যেই বাড়িতে বাবা-মার সাথে থাকে তাদের কেই চিনেনা ঠিক মতো কিন্তু পাশের বাড়ির ভদ্রলোককে ঠিকই আব্বা বলে ডাকে!! এই লিঙ্ক টায় যেয়ে Do you have any contact with the Bangladesh government and do they know এই প্রশ্নের উত্তর টা দেখো

Click This Link

অনেকেই জাগো এর বিদেশি সাহায্য দাতা কোম্পানি উৎস সম্পর্কে বলে বেড়ায় যে এই সব কোম্পানিতে থাকা বাংলাদেশিরাই টাকা দিচ্ছে,আচ্ছা ধরোতো তোমাদের কার থেকে আমি ১০০ টাকা নিলাম,তারপর তোমার কোম্পানি কি আমাকে তোমার নিজের পকেট থেকে দেয়া ১০০ টাকার জন্য তার লোগো ব্যবহার করতে দেবে?? যদি দেয় আমি তাহলে এখন থেকে আমার সব কিছুতে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির লোগো লাগাবো, ব্যাপক মজা!!!

১ টি নোট লেখা হয়েছে জাগো এর ইতিহাস এবং জাগো এর বিরুদ্ধে লেখা ১ টি তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া মূলক ব্লগ এর জবাবে, আমি সেই লেখকের প্রতি সম্মান রেখেই বলব, সে অনেক চিন্তাশীল মানুষ কোন সন্দেহ নেই,তবে ইতিহাস আর লক্ষ্য এক না।জাগো এর ইতিহাস সম্পর্কে আমার কোন বক্তব্য নেই, আমার বক্তব্য ওদের লক্ষ্য সম্পর্কে কিছুটা ধারনা দেয়ার চেষ্টা করা।নিজামির জন্ম ইতিহাসে কোথাও পাওয়া যাবেনা সে জন্ম থেকে রাজাকার, কিন্তু তার লক্ষ্য কি ছিল সেটাকে বুঝতে হবে।ইতিহাসকে অনুসরন করে লক্ষ্য সম্পর্কে ধারনা নিলে ভুল পথেই চালনা হবে।

এবার কিছু বিষয়ে কথা না বললেই নয়। দেশ মাতার এই ৭০০০ স্বেচ্ছাসেবী সবাই কি দেশের সেবার উদ্দেশে এসেছে এইখানে?
উত্তর হল না।
কারন,এদেরকে তাদের এই ইভেন্ট এ অংশগ্রহণ এর জন্য সার্টিফিকেট দেয়া হয়, যেটা অনেক মূল্যবান।অধিকাংশ তরুণ শুধু মাত্র এই সার্টিফিকেট এর লোভেই ১ দিন কষ্ট স্বীকার করে। অনেক অনেক ছবি দেখা যাচ্ছে তাদের বিতর্কিত কাজ নিয়ে।সত্যি কার অর্থে বিতর্কিত হওার মতই কাজ বটে।আমি যদি সমাজ সেবার নামে লেংটি পরে রাস্তায় নামি তাহলে আমার সমাজসেবাই প্রশ্ন বিদ্ধ হবে বৈকি, আর এক বালতি দুধে এক ফোঁটা গোবর পরলে কি হয় সেটা বোধ করি সকলেই জানে। তবে এই ক্ষেত্রে ব্যাতিক্রম দেখলাম,এই খানে এক বালতি গোবরে কয়েক ফোঁটা দুধ পড়েছে।একবার এই সার্টিফিকেট দেয়া বন্ধ করে দাও তো,তার পর কয় জন নিবেদিত প্রান আসে দেখো তোমরা যারা আসলেই কিছু করার উদ্দেশে গিয়েছিলে।তোমরা না স্বেচ্ছাসেবক?? তোমরা কেন সার্টিফিকেট এর লোভে কাজ করবে?আমি এমন মুক্তিযোদ্ধা চিনি যারা সার্টিফিকেট নেননি, কিন্তু আজ সম্মান করে সবাই, আবার জয়নাল হাজারি নামের ও একজন সার্টিফিকেটধারী মুক্তিযোদ্ধা আসে বলেও জানি।সার্টিফিকেট তোমার আত্মাকে আলোকিত করবেনা, নিজে নিজেকে আগে আলোকিত করো।
সার্টিফিকেট তোমাকে কাগজে কলমে সম্মান দেবে, তবে সেই সব সম্মানধারী দেশ প্রেমিক আমার মতো সাধারন আশা করেনা।যারা কোন কিছুর লোভ ছাড়া কাজ করছ তোমাদেরও বিভিন্ন মায়া জালে বন্দি করে রাখা আছে।
আমানা নামের এক মেয়ে কে নিয়ে ব্যাপক কথা হচ্ছে, আর অনেকের কথাই হচ্ছে,একবার ভাব, যাদের মাসিক আয় লাখ টাকা, পরিবারের সবার আলাদা আলাদা গাড়ি আছে,সে একদিন রাস্তায় ঐ জাগোর হয়ে না হয় নেমে দেখল সেই জন্য তোমরাও বগল বাজাবে!!!
আমানা বসরের বাকি দিন গুলায় কি করছে?
দেখতে পারো, লিঙ্ক টা একটু আগে একজন দিল
http://www.youtube.com/watch?v=ZAa1SHw9DO4
Click This Link

একটা কথা খুব বলা হচ্ছে, যারা সমালোচনা করছে তারা খালি ঘরে বসেই পারে,পারলে রাস্তায় নামুক,দেখাক.।
বন্ধুরা আমি তোমাদের (যারা সত্যি কিছু করতে চাও) প্রচেষ্টা কে সম্মান জানাই।তোমরাই তো পারবে,তোমাদের কেই দেশ এর একদিন লাগবে, কিন্তু ঠিক সেই একি ভাবে এই তোমাদের মতো সত্যি কারের তরুণদের ও ঐ নব্য ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লাগবে, আমি তোমাদের ১ টা ছোট উপদেশ দেয়ার সাহস করবো, তোমরা যে ৭০০০ তরুণ রাস্তায় নামছ তারা কি বসরের বাকি দিন গুলায় কাজে না পারো কিন্তু মন থেকে কিছু করতে চাও? যদি সত্যি চেয়ে থাক তাহলে তুমি কেন জাগো এর জন্য বসে থাক, কেন নিজের সত্তাকে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছ? কেন নিজেকে অন্যের পণ্যে পরিনত করছ?তোমাদের মতো নিবেদিত তরুনের তো কাগজের সার্টিফিকেট দরকার নেই, তাহলে আর নিজেকে ব্যবহার করতে দিয়না, এখন তো ফেসবুক এ অনেকেই ইভেন্ট করে অনেকের সাহায্য করছে,তোমরাও বন্ধুরা নেমে পর, নিজেরা শুরু করো নিজে দের নিয়মে কাজ। হয়তো বলবে এত বড় স্পন্সর কই পাব?? তুমি কাজ শুরু করো,ধরো এইবার শিতে উত্তরবঙ্গে ৫ টি পরিবারকে সাহায্যর জন্য কয়েকজন ১টি ইভেন্ট করল, তোমরা নাহয় আর ১০ জন মিলে আর ১ টি ইভেন্ট করে ওদের সাথে যোগ দাও,তাহলেই তো সেই ৫ টি পরিবারের জায়গায় ১০ টি পরিবারকে সাহায্য করতে পারো।এইকাজে কি পাবে জানো? আগে বলি কি পাবেনা।। পাবেনা কোন সার্টিফিকেট, পাবেনা কোন বিশাল আকারের পরিচিতি,পাবেনা হয়তো কোন বড় বড় বিদেশি কোম্পানি, পাবেনা কোন মিডিয়া এর কভারেজ যেটা এখন পাচ্ছ।সেটাই তোমাদের বিভ্রান্ত করছে আর এই বিভারান্তির সুযোগ নিচ্ছে তারা।
কিন্তু যেটা পাবে সেটা হল পাবে সম্পূর্ণ নিজের পরিচালনায় কাজ করে সাফল্লের প্রশান্তি।পাবে ভবিষ্যতে কাজের অনুপ্রেরণা।পাবে নেতৃতের গুনাবলি।
তরুণ এখনও অনেক সময়, নিজের সত্তাকে হারিয়ে ফেলনা।নিজের দেশকে বঞ্চিত করোনা, নিজেকে অন্যের চাবিতে পরিচালিত করোনা।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:১০
২৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×