এটি একটি রাজনৈতিক ইস্যু নয়...! ! বাংলাদেশ কে বাচানোর প্রচেষ্ঠা।
ভারত কে ট্রানিজট দিতে বন্ধ করে রাখা হয়েছে তিতাসের স্রোত।
খুন করা হয়েছে তিতাস নদী কে। তিতাসের এই বাধেঁর ফলে যে স্রোত তিতাসে ছিল তা এখন কৃষকের চোখে।
বেহায়ার পক্ষেও এধরণের কাজ করতে তার বিবেক বাধা দিত। ভারত কি আমার এতই ঘনিষ্ট যে নিজের দেশের কৃষকের চোখের পানি দিয়ে তাদের ট্রানজিটে চলাচলকারী গাড়ীর চাকা ধুয়ে দিতে হবে? কোথায় সে স্রোত ভরা তিতাস??
সরকার কি কি কারণে তিতাস বাঁধ ভাঙ্গবে না আশা করি তার বর্ণনা দেওয়ার প্রয়োজেন নেই। কারণ বর্তমান সরকারকে ভারতের দালাল বললে বোধ হয় খুব কমই সম্মান দেওয়া হবে।
বিরোধী দল... কেন ভাঙ্গতে পারবে না তা একটু বলার চেষ্টা করি। বিরোধী দলের একমাত্র লক্ষ্য হল ক্ষমতা। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবী তুলতে পারে। জনসভা করতে পারে। এমনকি তিতাস বাধঁ থেকে শুরু করে টিপাই ও ফারাক্কা ও চাইলে আজ ভেঙ্গে দিতে পারবে কিন্তু যতক্ষণ মূখের সামনে মাইক্রোফোন আর মিডিয়ার টিভি ক্যামেরা আছে ততক্ষণ। আরো ভাই...., দেশের জন্য, দেশের কল্যাণে কাজ করতে চাইলে মাইক্রো ফোন ও টিভি ক্যামেরা দরকার পড়ে না। তারই প্রমাণ হতে যাচ্ছে ০১-০১-২০১২ তারিখে। আসুন দেশকে বাচাই, যোগ দিন তিতাস যাত্রায়।
যারা যেতে চান প্লিজ এই ইভেন্টে যোগ দিন এবং যাতায়াতের সব দিক নির্দেশনা নিন।
সম্মলিত প্রচেষ্ঠা থাকলে কোন কাজই বৃথা যায় না। যেমন:- চট্টগ্রাম ও ঢাকায় টিপাই মূখ বাধেঁর প্রতিবাদে মানব বন্ধন।
এই ছোট্ট লেখাটির অনুপ্রেরনায়: ব্লগার রেশম এবং বিষয়ে প্রকাশিত অন্যান্য সব লেখা।
দেখা হবে...
কোদাল হাতে.....
০১ জানুয়ারী ২০১২ তারিখ।