শকুনের বদদোয়া বলে একটা কথা আছে। সবসময় না হলেও কখনও আবার সেই বদদোয়য়ায় গরু মরেও যায়।
গত ম্যাচে ওয়েস্ট ইনডিসের কাছে হারার পর যা শুরু হয়েছিল, বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের জন্য কারা শকুন- তা বুঝতে আর কারোর সমস্যা থাকার কথা না।
বাংলাদেশের সাবেক খেলোয়াররা স্বভাবে কেমন সেটা তারা দেখিয়ে দিয়েছেন, তা তো করবেনই সুযোগ টা যখন পেয়েছেন-ই , শকুনের বদ দোয়ায় গরুটা যে মরেছিল সেদিন।
দলের মধ্যে এই- সেই, হ্যান তা্যন 'পলিটিক্সের' কথা বলে চেয়েছিল দলটাকে আস্তাকুড়ে ফেলে দিতে। যেই উৎপলের উৎপাতে আমরা দিশাহারা ছিলাম সেই উৎপাদের চেয়ে বড় উৎপাদ হয়ে গিয়েছিল এদের কলাম আর দায়িত্ব হীনের মত আচরন। চ্যানেল গুলাও যেন মজার উৎস পেয়ে গেছে... এইসব অথর্বদের চেহারা দেখাতে মরিয়া হয়ে গেল- আর ওরাও মুখে যা আসে বলে ফেলে হিরো হতে চেয়েছিল।
নাকি চেয়েছিল বাটপার নভোজিৎ সিং সিধু-র মত হতে। যদি ইএসপিএন এ ডাক পায়...। কিন্তু সবাই জানে যারা কাজে পারদর্শি নয় তারা মুখে বড় বুলি দিয়ে নিজেদের ব্যার্থতা ঢাকার চেস্টা করে।
তবে বাংলাদেশ দলটা আসলেই আগের সেই ভয়ে ম্রিয়মান, হারার ব্যাবধান কম থাকলেই খুশি তেমন দল নয়। আজকেও সব আশা হারি্যেও যেমন মানসিকতা দেখালো সত্যি-ই অসাধারণ। আজকের এই জয় আশা করি ওদের মুখে ছাই ঢেলে দিবে।
বাংলাদেশ দলকে বিষোদগার করে নিজেদের হিরো বানানোর চক্রান্তে নিজেরাই এখন সবার চক্ষুশুল...
যারা খারাপ সময়েও এই দলটার সাথে সবসময় তাদের একটাই দাবি
''খারাপ সময় যারা দলের সমালোচনায়, বাড়িটে ঢিল ছুড়তে ব্যাস্ত ছিল তাদের পাছায় গদাম ''
আসেন আজকের জয়ে আমরা মিছিল করতে করতে ওদের প্রাপ্য গদাম টা দিয়ে আসি