ফুসফুসের কি অবস্থা দাড়ায় সেটা আমরা সবাই জানি
পকেটে একটা সিগারেট সহ একটা প্যাকেট ছিল, সেটা ফেলে দিলাম। ঐ রকম ঘন্টাখানেক দাড়িয়ে থাকলে যে ২-৩ টা টানতাম তাও আর টানলামনা। আমরা যারা টানতাম তারা জানি যে সিগারেট ছাড়াটা কতটা কঠিন। শরীরের ভেতর এমন এক দাবী উঠে যে অগ্রাহ্য করা অসম্ভব, কত টাকা খরচ হল এটা কোন ব্যাপার তখন মনে হয়না কত ক্ষতি হচ্ছে তাও কোন ব্যাপার না। একেবারেই যে আমরা জানিনা কি ক্ষতি হচ্ছে তা তো না। তাও একবার দেখে নিন। লিঙ্ক
সত্যি বলতে আগের চেয়ে অনেক ভাল আছি। আগের চেয়ে ভাল ঘুম হচ্ছে, কম ক্লান্তি অনুভব করছি, আগের চেয়ে বেটার ভাবে শ্বাস নিতে পারছি। আগে মাথার ভেতরে টনটন করতো, আর ভাবতাম সিগারেট খেলে এই ভাবটা থাকবেনা। আর সর্দি কাশির কথা বাদ ই দিলাম।
এই ফ্যাক্টসের দিকে একটু লক্ষ করুন
লিংক
পুরা শরীরে উপর এফেক্ট
অনেকেই সিগারেট খাচ্ছেন, কাউকে বলতে শুনিনি এই ধুমপান করে তিনি ভাল আছেন, ঐ যে নেশা, আর কারও কারও ক্ষেত্রে এটা বেপোরোয়া মুড নিয়ে আসতে সাহায্য করে ফলে নাকি কাজ ভাল হয়!!!
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:১২