সংসার
*
- বাজান, এই বাজারের ব্যাগডা তোমার মায়েরে দিয়া আহো; উনানে আগুন দিক।
বাজার থেকে বাজারের ব্যাগ হাতে হাঁটা শুরু করলো ছেলেটা। বয়স এগারো কি বারো। পরনে খয়েরী রঙের হ্যাফ-প্যান্ট। একটা সাদা রঙের স্যান্ডো গেঞ্জি গায়। পায়ে একজোড়া সাদা রঙের প্লাস্টিকের স্যান্ডেল। তবে তার রঙ আর সাদা নেই। ধুলোবালিময়লা রঙ তার এখন। একহাতে একটা চটের বাজারের ব্যাগ। অন্যহাতে একটা কেরোসিনের বোতল। আকাশে বিকেল বিলুপ্ত হওয়ার চিহ্ন প্রকট। ছেঁড়া ছেঁড়া মেঘের গায়ে ছায়া নেমে এসেছে। হয়তো বাড়িতে পৌঁছুতে পৌঁছুতেই নেমে যাবে সন্ধ্যা।
মা অপেক্ষায় আছেন। বাজার আসলে তবে তো রান্না বসাতে হবে। এদিকে মেয়েটাও যে কোথাও গেলো কে জানে? বাগান থেকে কলাপাতার বাশ্না আনতে হবে। আনতে হবে বাঁশঝাড়ের নিচে পড়ে থাকা বাঁশের শুকনো পাতা। আগুন দিলে মুহুর্তেই হু হু করে জ্বলে ওঠে বাঁশপাতা। মেয়েকে নিয়ে বাঁশপাতা কুড়াতে যাবেন মা। কিন্তু অনেকক্ষণ ধরে কোন সাড়া শব্দ নেই মেয়েটার। হয়তো পাশে পাপিয়াদের বাড়িতে খেলতে গেছে। পাপিয়া তার সই। একসাথেই থাকে সারাদিন। পুতুল খেলার বয়স ওদের এখন। সারাদিন নিষ্প্রাণ নিশ্চল কাপড়ের পুতুলগুলো নিয়ে পড়ে থাকে দুজনে। পুতুলের জন্য খাবার বানায়। রান্না করে। কাপড় তৈরি করে। বিয়ে দেয়। শিশুদের এইসব অনর্থক খেলা কতো যে অর্থবহ মা তা বোঝেন। তাই নিষেধ করেন না। ওদেরকে ওদের মতোই থাকতে দেন। ও পাড়ার সমবয়সী মেয়েরাও মাঝে মাঝে আসে। রাবেয়া, সুমি, ফাতেমা, রেবা, হাসনা আরো অনেকে। তখন কিতকিত, গোল্লাছুট, বউচি, কানামাছি, মাংসচোর খেলতেও দেখা যায়। মা দাওয়ায় বসে একমনে দেখেন উঠোনে মেয়েগুলোর ছোটাছুটি। মনে পড়ে যায় তার শৈশবের কথা। আহা, শৈশব কতো মধুর। কতো আনন্দময়। বাঁধাহীন।
**
পাপিয়াদের বাড়ির সামনে গিয়ে হাঁক দিতেই বেরিয়ে আসে মেয়েটা। ওই যে সেবার বড়ো একটা বন্যা হলো দেশে, তার কিছুদিন পরই মেয়েটার জন্ম। বয়স আন্দাজ সাত কি আট। ফুটফুটে চেহারা। কোঁকড়া কোঁকড়া চুলগুলো ঘাড়ের উপর ঝোলাঝুলি খেলছে। রৌদ্রে জ্বলে যাওয়া হলদে রঙের একটা ফ্রক পরনে তার। মায়ের ডাক শুনতেই ছুটে এসেছে সে।
একহাতে একটা কাপড়ের পুতুল। আর অন্যহাত মায়ের হাতে ধরা। হেঁটে যাচ্ছে দুইজন। মাটির উঠোন পেরিয়ে ঘরের দরজায় এসে থামলো দুজনে। ঘরে ঢুকলো মেয়েটা। একটা কাগজের বাক্সে হাতের পুতুলটাকে শুইয়ে দিয়ে বাক্সটা রাখলো খাটের নিচে। তারপর বেরিয়ে এলো ঘর থেকে। পাতা কুড়োতে যেতে হবে বাগানে। বাঁশপাতা, কলার বাশ্না কিংবা বাতাসে যদি একটা সুপুরি গাছের মরা ডাল এসে পড়ে সেটাও কুড়িয়ে নেবে তারা। মা আর মেয়ে একটা শলার ঝাঁটা আর একটা বস্তা হাতে নিয়ে হেঁটে চললো বাগানের দিকে।
মাটির উঠোনটা পেরিয়েই বাগান। বাগানে আছে আম-জাম-কাঁঠাল-লিচু এটা ওটা হাজারো রকমের গাছ। কতগুলো লাগিয়েছিলেন দাদা-পরদাদারা। কতোগুলো লাগিয়েছেন বাবা। আবার কতোগুলো এমনি এমনিই হয়েছে। মা গিয়ে থামলেন একেবারে পশ্চিমের বাঁশঝাড়ের নিচে। অনেক শুকনো বাঁশপাতায় ভরে গেছে তলাটা। সন্ধ্যা হবার আগে আগেই সব পাতা কুড়িয়ে নিতে হবে। ছেলেটাও হয়তো বাজার নিয়ে চলে আসবে কিছুক্ষণের মধ্যে। তাই তাড়াতাড়ি ঝাঁট দিয়ে পাতা কুড়িয়ে বস্তায় ভরতে শুরু করলেন মা। মেয়েটা বস্তার মুখ খুলে ধরে আছে আর মা পাতাগুলোকে দু হাতে জড়ো করে নিয়ে সেঁধিয়ে দিচ্ছেন বস্তার ভেতরে। বাঁশঝাড়ের উপরে কতগুলো বক বসে বসে হা করে তাকিয়ে দেখছে এই দৃশ্য। চরাচরে গভীর নির্জনতা। বাতাসের বেগও মন্থর। জগতের শব্দহীন নিস্তব্ধতা ভেদ করে শুধু শোনা যাচ্ছে পাতা কুড়োনোর খস খস শব্দ। আর কিছু নয়।
***
ছেলেটার পায়ের নিচের ধুলোমাখা মাটির পথটি সরে সরে যাচ্ছে পিছনে। একহাতে বাজারের ব্যাগ। আরেকহাতে কেরোসিনের বোতল। আকাশে বিলুপ্তপ্রায় বিকেল। হয়তো সন্ধ্যা নামবে এখনি। চরাচরে নির্জনতা। চেনাজানা পৃথিবীর আলো-হাওয়া-জল। একটা লেবু লেবু গন্ধ ভাসছে বাতাসে। ছেলেটা হাঁটছে। ডানপাশে ব্যাপারিদের লেবুবাগান। করমচা, পেয়ারা আর বুনো আমড়ার গাছও দেখা যায় ঝোপঝাড়ের অদূরে বামপাশে। তার মাঝখান দিয়ে এই সরু পায়ে চলা মাটির পথ। মেঠোপথ। ধুলোবালিময়লা। দু’একটা ঝিঁঝিঁপোকা নয়তো ফড়িং উড়ছে বাতাসে। পড়ন্ত বিকেলের গোধূলিমাখা বাতাস। শীতহীন শীতল। ধুলোর উপর পদাঘাতের শব্দ অথবা শব্দহীন নিস্তব্ধ জগত। একটা মানব শিশু যার একহাতে বাজারের ব্যাগ। অন্যহাতে কেরোসিনের বোতল। বোতলটা কাঁচের। মুখে কোনো ছিপি নেই। বোতলের গলায় বাঁধা একটা সরু পাটের দড়ি। দড়িটা একটা আঙ্গুলে পুরে রেখেছে আঙটির মতো করে। ছেলেটা হাঁটছে। কতদূর হাঁটতে হবে তাকে? কতদূর অতিক্রম করলে পাওয়া যা মায়ের হাসিমাখা মুখ? স্নেহমাখা। আদরমাখা। শাসনমাখা। ভালোবাসামাখা। মলিন মমতাময় শাড়ির আঁচল। কতোদূর যেতে হবে তাকে? কতোদূর?
পাশের একটা ঝোপ থেকে এইমাত্র উড়েগেলো একঝাঁক চড়ুই। একটা কিচিরমিচির শব্দ উঠলো বাতাসে। কোথায় গেল তারা? ঘরে ফিরছে নাকি ছেলেটার মতো? সন্ধ্যায় তো সবাই ঘরে ফেরে। জীবনানন্দ যেমন বলেছেন-
সমস্ত দিনের শেষে শিশিরের শব্দের মতন
সন্ধ্যা আসে; ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে চিল;
পৃথিবীর সব রঙ নিভে গেলে পাণ্ডুলিপি করে আয়োজন
তখন গল্পের তরে জোনাকির রঙে ঝিলমিল;
জোনাকি? একটু পরেই নেমে আসবে সন্ধ্যা। ডুবে যাবে পথ, ঘাট, বাজার। ডুবে যাবে জনমানুষ, জনপদ। সবকিছু ডুবে যাবে প্রয়োজনীয় অন্ধকারে। আর তখনই পথের দুধারে, এখানে, ওখানে, সবখানে জেগে উঠবে জোনাকি। আলো নিয়ে ঘুরে বেড়াবে স্বচ্ছন্দ উজ্জ্বলতায়। কিন্তু জোনাকির আলোতে শুধু মুগ্ধ হওয়া যায়, পথ চলা যায় না। তাই আকাশে আলো থাকতে থাকতে সন্ধ্যার আগেই বাড়িতে পৌঁছুতে হবে ছেলেটাকে। মা অপেক্ষা করে আছেন। ছেলে বাজার নিয়ে এলে তবেই উনুনে জ্বলবে আগুন।
****
বাবা সারাদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি করে বাড়িতে ফেরেন, যখন বাজার ভাঙতে শুরু করে তারো অনেক পরে, আন্দাজ দশটা কি এগারোটার দিকে। চিড়ার মোয়া বিক্রি করেন তিনি। মায়ের হাতে বানানো চিড়ার মোয়া। বড়ো স্বাদ তাতে। বড়ো মায়া তাতে। বানানো শেষে প্যাকেটে মুড়ে প্রতিদিন বাবা বেরিয়ে পড়েন ওগুলো বিক্রি করতে। তারপর সারাদিন এ গাঁয়ে ও গাঁয়ে ঘুরে সন্ধ্যার দিকে অবিক্রিত মোয়াগুলো নিয়ে বসে পড়েন গঞ্জের হাঁটে। দুপুর হলেই মা খাবারের গামলায় গরম ভাত আর মাছের তরকারী দিয়ে ছেলেটাকে দিয়ে পাঠিয়ে দেন বাবার কাছে। গামছায় মোড়া খাবারের গামলা নিয়ে ছেলেটা হেঁটে যায় আঁকাবাঁকা মাটির পথ ধরে। এগিয়ে যায় তার বাবার দিকে। নির্ভরতার দিকে। বটবৃক্ষের দিকে। শাসনের দিকে। শিক্ষার দিকে। কতোদূর? যতোদূর গেলে পাওয়া যায় একজন মানুষের মমতামাখা মুখ। একটা স্নেহের দৃষ্টি। আর খানিকটা নির্ভেজাল ভালোবাসা। ততদূর চলে যায় ছেলেটা।
বাজারের ব্যাগে আছে মাছ। কৈ মাছ। আছে চাল আর তেল। পিঁয়াজ শেষ হয়ে গেছে বলে এক কেজি পিঁয়াজ কিনতেও ভোলেননি বাবা। অথচ মা তাকে একবারও বলেননি পিঁয়াজ আনার কথা। বাবা এমনই। কিভাবে যেন সব টের পান। কিনে দিয়েছেন এক পোয়া কাঁচামরিচও। পুঁইশাকের দু’একটা ডগাও দেখা যাচ্ছে চটের ব্যাগের শাসন না মেনে বাইরে দিকে নুয়ে পড়েছে। ব্যাগ নিয়ে হাঁটছে ছেলেটা। হাঁটছে মাটির একটা পথ ধরে। যে পথ চলে গেছে তার একান্ত আশ্রয়ের ঠিকানায়। যে পথ চলে গেছে মমতার দিকে। প্রেমের দিকে। সংসারের দিকে। যে পথ চলে গেছে তার মায়ের দিকে।
দূরত্ব কমে যাচ্ছে। সময়ের ষড়যন্ত্রে বিকেল গিয়ে ঠেকছে সন্ধ্যায়। একটা মানবশিশুর ধুলোমাখা দুটি পা এগিয়ে যাচ্ছে একটা পরিচিত পুকুরের জলের দিকে। একটা পরিচিত খড়ে ছাওয়া মাটির ঘরের দিকে। একটা পরিচিত আঁচলের ছায়ার দিকে। কমে আসছে। ব্যবধান কমে আসছে। ছেলেটার পায়ের নিচের ধুলোমাখা মাটির পথটি সরে সরে যাচ্ছে পিছনে। একহাতে বাজারের ব্যাগ। আরেকহাতে কেরোসিনের বোতল। মা, আমি আসছি।
*****
শুকনো বাঁশপাতায় আগুন দিলে চিরচির শব্দে তা পুড়ে যায় নিমেষেই। শব্দটা বড়ো ভালো লাগে ছেলেটার। মা চাল ধুয়ে নিয়ে হাড়িতে করে চড়িয়েছেন তিনমুখো চুলোয়। রান্নাঘরের পাশে বরইগাছতলায় বসানো আছে পাশাপাশি দু’টো মাটির চুলো। গাছ থেকে পাতা পড়ার অবশ্য কোনো সম্ভাবনা নেই কারণ গাছ জুড়ে এখন শুধুই জালি জালি হালকা সবুজ আর টিয়ে রঙের প্রাচুর্য। সন্ধ্যায় বাতাসের বেগও খুব একটা থাকে না। তাই এই সময় এখানেই রান্না চড়ান মা। উনুনের ভেতরে জ্বলছে বাঁশপাতার সোনালি আগুন। চিরচির চিরচির শব্দ। কি যে সুন্দর। মন ভরে ওঠে ছেলেটার। একমুঠো পাতা নিয়ে পুরে দেয় উনুনের মুখে। কঞ্চির লাঠি দিয়ে ঠেলে দেয় আরো ভেতরে। চির চির শব্দ করে জ্বলে ওঠে পাতা। খুশি হয়ে হেসে ওঠে ছেলেটা। মা একবার তাকান তার দিকে। একবার তাকান দাওয়ায়। সেখানে এরই মধ্যে পাতা কুঁড়িয়ে ক্লান্ত মেয়েটা ঘুমিয়ে পড়েছে। শান্তির ঘুম। রান্না শেষ হলেই ডাকা হবে তাকে। এখন একটু ঘুমোক। মার মুখে প্রসন্নতা। মুখ নামিয়ে আবার মাছ কুটতে মনোযোগ দেন তিনি। কৈ মাছ। কৈ মাছ খেতে বড়ো ভালোবাসেন মা।
মাছ কোটা হয়ে গেলে একটা কড়াইতে সরিষার তেল গরম করতে দেন। আর অন্য একটা পাত্রে হলুদ আর লবণে মেখে নেন কৈগুলোকে। এরপর সতর্ক সুনিপুণ হাতে গরম তেলের মধ্যে একটা একটা করে ডুবিয়ে দেন সেগুলো। দেখা যায় কোনো কোনো মাছ আবার তেলের মধ্যেই নড়াচড়া করে ওঠে। কৈ মাছ বড়ো বেশী লোভী। পৃথিবীর লোভ ছাড়তে পারে না। মরে যেতে চায় না কখনো, তাই কাটাকুটির পর এমনকি তেলেভাজার পরও নড়েচড়ে ওঠে। মা একটু সরে যেতে বলেন ছেলেটিকে। নয়তো গরম তেল ছিটকে চোখে মুখে যাবে। ছেলেটা মায়ের চোখের দিকে একবার তাকায়, তারপর একটু পিছনে সরে কাঠের পিঁড়িটার উপরে বসে পড়ে। মা একটা কৈ-ভাঁজা প্লেটে করে খেতে দেন ছেলেটিকে। গরম কৈ ফুঁ দিয়ে ঠাণ্ডা করে ছোট ছোট আঙুলে ছিড়ে তুলে মুখে পুরে দেয় ছেলেটি। একটা এগারো কি বারো বছরের ছেলে। পরনে খয়েরী রঙের হাফ-প্যান্ট। গায়ে শাদা রঙের একটা গেঞ্জি। আর পায়ে একজোড়া সাদা রঙের প্লাস্টিকের স্যান্ডেল। তবে তার রঙ আর সাদা নেই। ধুলোবালিময়লা রঙ তার এখন।
মা অকৃত্রিম ভালোবাসামাখা দুটি চোখ নিয়ে অপলক তাকিয়ে থাকেন ছেলেটির দিকে। মায়ায় ভরা ছেলেটির মুখ বড়ো ভালো লাগে তার। বড়ো ভালো লাগে তার।
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন