সাপ্তাহিক ২০০০ - এ একটা প্রতিবেদন এসেছিল যেটাতে আজাদ তালুকদার একটি সরেজমিন প্রতিবেদন করেছিলেন :
সুফিয়ার কবর চাঁদার টাকায়ঃ ইউনূসের হাতে নোবেল
যে সুফিয়া প্রথম ঋণ ণিয়েছিল ইউনুস থেকে, তার ভাগ্য বদলায় নি, চরম দারিদ্র সীমার নীচে ধুকে ধুকে মারা গেচেন তিনি। দাফনের টাকাও ছিল না তার, চাদা তুলে , মানুষের দয়া-দাক্ষিণ্যে তাকে দাফন করতে হয়, আর এর নাম দেওয়া হয় দারিদ্র বিমোচন !
একজন ঋণ গ্রহিতা অসফল হতে পারে, কিন্তু সারা বিশ্বে তাকে নিয়ে প্রতারণা করাটা মর্মান্তিক । যেটা করেছেন ইউনুস ! প্রতিবেশী দুবাই প্রবাসী জেবল হোসেনের ২ তলা বাড়ি বিশ্ববাসীকে দেখানো হয় সুফিয়ার বাড়ি হিসেবে !! দারিদ্র বিমোচনের দলীল হিসেবে (নাকি বাটপারী দলীল?? ) জেবল হোসেন এতে চরম ক্ষুব্ধ। গ্রামবাসীদের তিনি জানিয়েছেন বাড়ি নিয়ে প্রতারণার দায়ে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা করবেন।
প্রতিবেদক বলেন : আজও জোবরা গ্রামের মানুষদের আক্ষেপ স্বাবলম্বী করার নামে ড. ইউনূসের ‘ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প’ তাদের গরিব থেকে আরো গরিব করেছে। গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণ শোধ করতে তারা ‘আশা’র দ্বারস্থ হয়েছেন। আশার টাকা শোধ করতে আবার দ্বারস্থ হয়েছে ‘ব্র্যাক’-এর কাছে।
এ জাতীয় মহান বাটপার হটে না পারলে কি শান্তিতে নো-বল পাওয়া যায় ?
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩