

Click This Link
সরকারের পরামর্শে তালিকাটি করেছে তথ্য অধিদফতর। দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী, অধ্যাপক, আমলা, সংস্কৃতিসেবীদের সর্বশীর্ষে জ্বলজ্বল করা নামটি রয়েছে 'সাবেক রাষ্ট্রপতি এইচ এম এরশাদ'র।



প্রিয় ব্লগার নিচের নাম-পদবীগুলো একটু খেয়াল করুন।

মোর দু:খটা এখানেই যে, এসব নামের সর্বশীর্ষেই বিশ্ববেহায়া লেজেহুমো এরশাদের নাম প্রস্তাব করাটা।

নিচের নামগুলো কি সত্যিই মহান এরশাদের নামের পর থাকার মতো?


বাংলা একাডেমির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরী,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক খান সারওয়ার মুরশিদ,
শিল্পী কলিম শরাফী, অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন আহমেদ,
অধ্যাপক মুস্তাফা নূরউল ইসলাম,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান,
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী,
ছায়ানটের সভাপতি সনজীদা খাতুন,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রাণ গোপাল দত্ত,
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুস সোবহান,
নজরুল ইনস্টিটিউট ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম,
রবীন্দ্র চর্চা কেন্দ্রের সভাপতি আহমেদ রফিক ও শিল্পী পাপিয়া সারোয়ার
আজ সকালে ফেসবুকে দেখলাম এক বন্ধু লিখেছে, 'জয়তু তথ্য অধিদফতর; জয়তু ডিজিটাল বঙ্গ, জয় জয় রবী ঠাকুরের বাৎসরিক শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের জয়!' সত্যিই দু:খ পেলাম, সরকার এবং তথ্য অধিদফতরের এমন বেহায়া আচরণে। কবিগুরুর উদার চিত্ত এসব বেহায়াদের ক্ষমা করলেও সামুর ব্লগাররা ক্ষমা করবে কিনা জানি না!