somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নবায়নযোগ্য শক্তি, Do Or Die

১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আধুনিক বিশ্ব দাড়িয়ে আছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানী তেলের আশীর্বাদে। কিন্তু জ্বালানী তেল বা বিদ্যুৎ এখন আর সহজ কথা নয়। ধীরে ধীরে আমরা আমাদের ভূগর্ভের সম্পদগুলো নিঃশেষ করে ফেলছি। বলা হয়ে থাকে, বিগত ১৫০ বছরে আমরা যে ভূগর্ভস্থ সম্পদ ব্যবহার করেছি তা শতকরা ৫০ ভাগেরও বেশি। সময় যত যাচ্ছে আমাদের চাহিদা আরও বেড়ে যাচ্ছে । আরও দ্রুত শেষ হয়ে যাচ্ছে বাকি সম্পদগুলো। এখনি এর বিকল্প পদ্ধতি না বের করতে পারবে আমরা এমন একটা নিষ্ঠুর ভবিষ্যৎ দেখতে যাব যা আমরা কল্পনাও করতে পারি না।

একটা সময় ছিল যখন ঘরের বিদ্যুৎ ব্যবহার বলতে বাল্ব ছাড়া আর কিছু ছিল না। সময়ের সাথে সাথে আমরা পেয়েছি ফ্যান, টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, এসি আর কম্পিউটার। আজ আমরা প্রায় ৪ গুন বেশি বিদ্যুৎ ব্যবহার করছি বিগত ৩০ বছর আগের চেয়ে। কিন্তু এই শক্তির উৎস তো আর বাড়ছে না। বরং সময়ের সাথে সাথে তা আরও দ্রুত কমে আসছে। যার ফলে চাহিদা বেড়ে যাচ্ছে জ্বালানী ও শক্তির। জনবহুল ও দরিদ্র দেশ যেমন বাংলাদেশ, নাইজেরিয়ার মতো দেশ তাদের জনগন ও কারখানার বিদ্যুৎ চাহিদা মিটানোর জন্য হিমশিম খাচ্ছে। অন্যদিকে সামরিক শক্তিবহ দেশগুলো অস্ত্রের ব্যবহারে লুট করে নিচ্ছে অন্য দেশের সম্পদ। এই সবকিছু একটাই কারনে শক্তি।

বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানী তেল আর পানি ছাড়া আমাদের বেচে থাকা পায় অসম্ভব। বিজ্ঞানীরা এখন চেষ্টা করছে কিভাবে এর বিকল্প ব্যবস্থা বের করা যায়। এমন শক্তির উৎস যা আমাদের অসীম সময় পর্যন্ত আমাদের শক্তির যোগান দিবে আর সাথে সাথে আমরা পাব আমাদের সম্ভাব্য ধ্বংস থেকে মুক্তি। সহজ ভাষায় বলতে গেলে আমরা এখন খুজছি “নবায়নযোগ্য শক্তি” ।

বিগত ৫০ বছরে বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে এখন আমাদের কাছে অনেক গুলো নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস আছে। তবে সমস্যা হল এগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল আর এসবের উৎপাদনশীলতা আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে।

প্রথমে বলে নেই বিদ্যুৎ আসলে কিভাবে কাজ করে। কারন আজ বিজ্ঞানীরা এসব উৎসগুলোর সন্ধান শুধু একটা কারনের পেয়েছে তা হল বিদ্যুতের মৌলিক বৈশিষ্ট্য অর্থাৎ ঘর্ষণ। সেই প্রথম যখন বিদ্যুৎ আবিস্কার হয়েছিল তখন থেকে এই নিয়মের আধারে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়ে থাকে। ভূগর্ভস্থ তেলকে পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারি টার্বাইন ঘুরানো হয়, সেই টার্বাইন তার চারপাশে থাকা চুম্বকে ঘর্ষণ তৈরি করে আর আর ধনাত্মক ইলেকট্রন প্রবাহ সৃষ্টি করে যার ফলে তৈরি হয় বিদ্যুৎ। বিজ্ঞানীরা এখন এত ঝামেলা না করে প্রকৃতির তাপ ও গতিশীলতাকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে চায়। এ জন্য আমরা গতিশীলতাকে ব্যবহার করে বাতাস, নদীর স্রোত ও সমুদ্রের ঢেউ থেকে বিদ্যুৎ পাই। অন্যদিকে তাপকে ব্যবহার করে সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ পাই। প্রায় আমরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা সংবাদপত্রে এমন খবর শুনে থাকি যে “মানুষের হৃদপিণ্ড থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন” এসবও একই ধর্ম ব্যবহার করে উৎপাদন করা হয়। তবে এর মানে এই না আপনি দিলকি ধারকান ব্যবহার করে আপনার টিভি, ফ্রিজ চালাতে পারবেন কেননা আপনার হৃদপিণ্ড থেকে যে পরিমান বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব তা খুব কম বিদ্যুতে চলে ( যেমন ঃ মোবাইল, ক্যালকুলেটর ইত্যাদি) এমন ইলেক্ট্রনিক সরঞ্জাম চলতে পারে।

এখন আসি মূল কথাতে। এখন আমরা জেনে নেই কি কি বিকল্প বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থা আছে আমাদের কাছে।

১) আন্ডারওয়াটার টারবাইনঃ


এই পদ্ধতিতে পানির নিচে টারবাইন লাগানো হবে। নদী বা সমুদ্রের স্রোতে টারবাইন ঘুরবে যার ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে। সম্প্রতি আমেরিকা নিউইয়র্ক এর জন্য এই ব্যবস্থা নেয়ার কথা ভাবছে যাতে করে প্রতিটি টারবাইন প্রায় ১০০০টি বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে পারে।

২) স্যাটেলাইট ম্যাগ্নেফাইন পদ্ধতিঃ


জাপান এই পদ্ধতির কথা প্রথম চিন্তা করে। এতে করে মহাকাশে অবস্থিত কোন স্যাটেলাইট যেটা এমন অবস্থানে থাকবে যে সমসময় সূর্যের আলো পরে। স্যাটেলাইটটি সূর্যের আলো শোষণ করে পৃথিবীতে কোন একটি নির্দিষ্ট স্থানে তাপ পরিবহন করবে। পৃথিবীতে একটি প্যানেল থাকবে যেটি তাপ গ্রহণ করে সেটা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এতে করে টকিয়োর মতো একটি শহরের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ হবে।

৩) কোর টেম্প পদ্ধতিঃ


এই পদ্ধতিতে পৃথিবীর কোর এর তাপকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে। একটি বিশাল বড় পাইপ পৃথিবীর কোর এ যাবে আর ওখানে থাকা তাপ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে। এই অস্ট্রেলিয়ার উম্মাদ বিজ্ঞানীরা এটা চিন্তা করেছে। এই পদ্ধতি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করতে পারলেও পৃথিবীর প্লেট এক বিশাল ঝুকির মধ্যে পড়বে।

৪) বায়ু বিদ্যুৎঃ



বায়ুবিদ্যুৎ শিল্প এখন পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বৃদ্ধি পাওয়া শিল্পগুলোর মধ্যে একটি।
বায়ু বিদ্যুৎ এর ক্ষেত্রে বিশাল বড় আকারের ফ্যান থাকে যা বাতাসের চলাচলের ফলে ঘুরতে থাকে আর এই ঘূর্ণন এর ফলে তৈরি হয় বিদ্যুৎ। বিজ্ঞানীরা বলে থাকে এটা ভবিষ্যতে সম্ভাবনাময় নবায়নযোগ্য শক্তিগুলোর মধ্যে একটি। চীন এই শক্তি ব্যবহারের দিকে বেশি মননিবেশ করেছে। বর্তমানে তারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ওয়িং টারবাইন উৎপাদনকারি দেশ। তবে বিজ্ঞানীরা এতে মতেই খুশি নয়। কারন তারা জানে বায়ু বিদ্যুতে অনেক বড় ঝুঁকি আছে কেননা বায়ু সবসময় সমান তালে যায় না। আর বায়ু যখন Randomly আসা যাওয়া করে তাই নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনও সম্ভব না।
বিভিন্নভাবে বাতাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যায়ঃ

অ) চলন্ত গাড়ি, ট্রেন, জাহাজ বা যেকোনো রকম চলন্ত যানবাহনে লাগিয়ে যানবাহনের বিদ্যুতের একটা অংশ বায়ুবিদ্যুৎ পূরণ করতে পারে।
আ) বাড়ির ছাদে, উচ্চ ইমারতে
ই) ঘুড়ির মাধ্যমে প্রচুর ইত্যাদি

৫) সৌরবিদ্যুৎঃ


নবায়নযোগ্য শক্তির কথা চিন্তা করলে আমাদের সবারই মাথায় আসে সৌরবিদ্যুৎ এর কথা। কেননা আমাদের পৃথিবী আজ জীবন্ত সূর্যের কারনে। সূর্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমাদের শক্তির যোগান দিচ্ছে আমাদের বেচে থাকার ক্ষমতা আমাদের খাদ্য সব কিছু সূর্যেরই ফল। এই এই সূর্যি মামা আমাদের আজ থেকে নয় বরং কোটি কোটি বছর আগে থেকে আমাদের জীবনের রক্ষক হয়ে আসছে। কয়লা, খনিজ তেল সবকিছুই পরোক্ষভাবে সূর্যের শক্তিকেই কোটি কোটি বছর ধরে রেখেছে। এখন আমরা তো আরও কোটি কোটি বছর অপেক্ষা করতে পারি না আবার কয়লা তৈরি করার জন্য। তাই বিজ্ঞানীরা চিন্তা করছে সরাসরি সূর্যের তাপ শক্তিকে ব্যবহার করে আমাদের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করা। পৃথিবীতে এখন অনেক Solar Power Plant আছে। সৌর শক্তিকে ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার অনেক পদ্ধতি আছে। অনেক বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে এই শক্তি সংগ্রহ করা হয়।
স্প্রেনে একটা সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে অনেক সৌর প্লান্ট একটি নির্দিষ্ট স্থানে তাক করা থাকে সূর্যের তাপের প্রতিফলনের জন্য। এই নির্দিষ্ট স্থানে তাপমাত্রা এত বেশি বেড়ে যায় যে সেই স্থানে একটি লোহার পাত ঝুলিয়ে রাখলে তা কিছু সেকেন্ড এ গলে যাবে। এই তাপ ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।
তবে সৌরবিদ্যুৎ এর ক্ষেত্রে অনেক সমস্যা আছে। আকাশ মেঘলা থাকলে বা রাতে এই বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হয় না। সঠিক সময়ে অসাধারণ বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতা রাখলেও এখনো এই বিরাট পরিমান বিদ্যুৎ সময় মতো ব্যবহার করার মতো সংগ্রহ পদ্ধতি এখনো আমাদের কাছে নেই।
তবে বিজ্ঞানিরা একটি পদ্ধতির কথা চিন্তা করছে তার উপাদান হল লবন। লবন ব্যাটারির মতো বিদ্যুৎ ধরে রাখবে না এটা ধরে রাখবে তাপ। সূর্য থেকে পাওয়া তাপকে বড় কোন চেম্বার যেটাতে রাসয়নিক লবন রাখা হয়েছে তাতে সংগ্রহ করা যায় । স্পেনই এই পদ্ধতি বের করেছে।
বিভিন্নভাবে সৌরশক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা যায়।



অ ) ছাতা, গাড়ি বা বাড়ির ছাদে প্যানেল লাগিয়ে

আ ) সূর্যের দিকে মুখ করা বাড়ির দরজা বা জানালার পর্দায় ইত্যাদি


৬) নিউক্লিয়ার ফিউশনঃ


নবায়নযোগ্য শক্তির রাজা। এই শক্তিকে ব্যবহার করার জন্য ৫০ বছর ধরে বিজ্ঞানীরা লাগাতার চেষ্টা করে আসছে। কিন্তু এই শক্তিকে হাতের কাছে আনতে পারছে না। নিউক্লিয়ার ফিউশন অনেকটা পৃথিবীর ভিতর আরেকটি সূর্য তৈরি করার মত কাজ।
নিউক্লিয়ার ফিউশনের মাধ্যমে কোন দুটি পদার্থের নিউক্লিয়াসকে একত্রিত করার চেষ্টা করা হয়। সূর্যের ভিতর ঠিক এই বিক্রিয়াই ঘটে থাকে। এতে করে এক অকল্পনীয় শক্তি উৎপাদন হয়। নিউক্লিয়ার ফিউশনের সময় যে পরিমান তাপ উৎপন্ন হয় তা সূর্যের থেকেও অনেক গুন বেশি বলা যেতে পারে এই তাপ এক মিলিমিটার পরিমানও যদি খোলা জায়গায় তৈরি হয় তাহলে সেটা পৃথিবী থেকে ৬ গুন বড় আয়তনের গ্রহকে কয়েক সেকেন্ড এ ধ্বংস করতে পারে।
এই পদ্ধতির প্রধান উপাদান হল পানি। বিজ্ঞানীরা বলেছেন একটি ১০০ ঘনমিটারের পুকুর যথেষ্ট আগামী ২০০ বছরে সমগ্র পৃথিবীকে বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করার জন্য। বিজ্ঞানীদের আশা ২০৩০ সালের মধ্যে এই পদ্ধতি ব্যবহারযোগ্য করা সম্ভব হবে। যদি এমন হয় তাহলে সেটা হবে মানব জাতির শিল্পবিপ্লবের মতো এক মাইলফলক যখন “POWER SAVING” আর প্রয়োজন হবে না।

পৃথিবী এখন দাড়িয়ে আছে এক অনিশ্চয়তার মুখে। উপায় একটাই আমাদের নবায়নযোগ্য শক্তিগুলো নিয়ে আসতে হবে হাতের মুঠোয়। এখন আমরা একটি দরজার সামনাসামনি দাড়িয়ে আছে। দরজার পিছনে যুদ্ধ, দুর্ভিক্ষ, হিংসা ও ধ্বংস আর দরজার সামনে সাফল্য, উন্নতি, শান্তি। এখন শুধু অপেক্ষা কখন এই দরজা খুলবে। আশা রাখি যেন খুব দেরি না হয়ে যায়। ধন্যবাদ সবাইকে।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×