somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভাঙ্গা স্বপ্ন এবং কিছু আনন্দ-২

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৩:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

Click This Link


বুকের মধ্যে একটি চাপা বাথ্যা । একটি অসহনীয় বোঝা । আমি নিশ্বাস নিতে পারছি না । মানুষের কেটে গেলে অথবা বাথ্যা লগলে যে অনুভুতি হয় সেরকম কিছুই

না । অদ্ভুত । মনে হচ্ছে আমি মারা যচ্ছি । কিন্তু লোকে বলে মানুষ মারা গেলে তার সমস্ত জীবন তার চোখের সামনে ভেসে ওঠে । কিন্তু আমার চোখের সামনে শুধু তোমার চেহারাই ভাসছে । আমি কি তোমায় ভুলতে পারি নি ?


অতীত

আমি সবসময় একজন emotionless ছেলে । আমার মধ্যে অনুভুতি একটু কম কাজ করে । রাগ , দুঃখ , আন ন্দ ,বেদনা আমকে খুব একটা নাড়া

দেই না । কিন্তু কখন যে ভালোবাসা নামক জটিল ভইরাস আমার বুকে বাসা বাধল আমি বুঝতে পারলাম না । না । এটা বললে ভুল বলা হবে । বুঝতে

পেরেছিলাম । বুঝতে পেরেছিলাম যখন তোমায় প্রথম দেখেছিলাম ।তোমার মিষ্টি কন্ঠে আমি পেছিলাম পৃথীবিকে । আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম তোমার

হাতের চুরির আওয়াজে । আমি বাধা পরেছিলাম তোমার মুখের পরে আসা একটি চুলের সাথে । তোমার রাগে নাক কুচকানো অথবা হাসার সময় চোখ বন্ধ করা সবই আমায় পাগল করেছিল । তোমার উড়ন্ত লাল ওড়না কতবার আমার ঘুম ভেঙ্গেছে তা হিসাব করে বলতে পারব না । শুধু বলতে পারব তোমায়

ভালোবেসেছি ।
এক ভয়ান ক সংগ্রাম শেষে -

"পরীক্ষা কেমন হয়েছে সুমন ? "
প্রশ্নটা শুনে আমি আবাক হয়ে পিছনে তাকালাম । দেখি আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে লাল ফ্রেমের চশমা পরা উদ্বিগ্ন চেহারার এক কন্যা যে মাঝে মাঝেই আমার স্বপ্ন

জগতে হানা দেয় । আমি বরফের মত জমে গেলাম । আমি এক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম । আমার অতি ক্ষীন সন্দেহ হ ল আমি ঘুমিয়ে আছি ,স্বপ্ন

দেখছি । একটু পর আম্মু এসে বলবে , "এই সুমন ওঠ " ।
" পরীক্ষা কেমন হয়েছে ? " অধৈর্য্য গলায় সে আবার জিজ্ঞেস করল ।
আমি থতমত করে বললাম ,"ভালো । তোমার ?"
"খারাপ না । " তার অতৃপ্ত কন্ঠ ।
সে হয়ত আরো কিছু বলছিলো কিন্তু আমার দৃষ্টি তখন তার মুখের উপর আসা চুলের উপর ।কিছু দস্যি চুল দুষ্টু বাতাসের প্ররচনায় তাকে উতক্ত করছিল । তখন জানিনা আমার কি হল । কোন অদৃশ্য শক্তি আমার অজান্তেই আমার হাত উঠিয়ে তার মুখের কাছে নিয়ে গেল । আমি তার চুলগুলো তার মুখের উপর থেকে সরিয়ে দিলাম । সে অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল । f***. আমি চরম একটা ভুল করে ফেলেছি । আমার হৃদস্পন্দন দ্বিগুন হয়ে গেল । বুঝলাম আমার কপালে শনির দশা আছে । যে কোন সময় বর্জপাত ঘটতে পারে । কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে সে ইউটার্ন নিল এবং চলে গেল । হয়ত আমার চোখের ভুল কিন্তু আমি তার ঠোটের কোনায় একটি মিষ্টি হাসি লক্ষ্য করলাম ।
অতপর

আমার জীবন সম্পূর্নই বদলে গেল । পড়ার বইগুলোর স্থান দখল করে নিল রোমিও জুলিয়েট টইপের প্রেমের উপন্যাস , Linking park এর "In the end " এর স্থান দখল করল শ্রীকান্তের "বধূয়া তোমার চোখে জল " । যে ছেলে নানা অজুহাতে কোচিং এ যেতে চাইত না সেই চেলে আধঘন্টা আগে উপস্থিত । প্রেম মানুষ কে কত কিছুই না করায় । কিন্তু এভাবে কতদিন থাকা যাই । কতদিন আর শুধু চোখে চোখে কথা হবে । সিধ্যান্ত নিয়েই ফেললাম এসপার কি ওসপার তার

কাছে তার মোবাইল নম্বর চাইব । কিন্তু মনীষীরাতা আর এমনিই বলেন নি "It is easy to say but hard to do ." তারপরও

আমি হাল ছাড়া পাত্র না ।অনেক বুদ্ধি , অনেক ফন্দি , অনেক আলোচনা । কিন্তু কোনটাই মনে ধরে না । অবশেষে একদিন কোচিং শেষে ডেকেই বসলাম ,
"এই তীমু , শোন "
"বল "
আমার কথা গলায় আটকে গেল । মনে মনে ভাবলাম এই মেয়ে এইভাবে কেন বলল । সে এক টু হেসেও বলতে পারত । আমি বড় করে একটা ধোক গিললাম ।

"কি হ ল আগের দিনের মত hang হয়ে গেলে নাকি । স মস্যা নেই আজ চুল বেধে এসেছি ।" তারপর সে হাসল । আর আমি হারিয়ে গেলাম । মনে হল

কেউ যেন আমার হাতে নোবেল পুরুষ্কার ধরিয়ে দিয়েছে । আমার সব ভয় কেটে গেল । নিজেকে তখন মনে হল এই মাত্র তিন মাথা কুকুর

cereberus কে হারিয়ে আসা Harculis . আমি ওর হাত নিজের হাতে নিয়ে নিলাম । ও আমাকে অসভ্য বলে নিজের হাত ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য

মেকী চেষ্টা চালাল । কিন্তু আমি জানি এ হাত আজ আমার , শুধুই আমার । স্বয়ং বিধাতাও আমার কাছ থেকে এ হাত কেড়ে নিতে পারবে না ।
................................. কিন্তু বিধাতা এ কথা শুনে যে মুচকি হাসছিলেন তখন এটা এই অবুঝ প্রেমিক বুঝতে পারে নি ।

( বি:দ্র ঃএটি পিনিকে আক্রান্ত লেখকের লেখা )
বুকের মধ্যে একটি চাপা বাথ্যা । একটি অসহনীয় বোঝা । আমি নিশ্বাস নিতে পারছি না । মানুষের কেটে গেলে অথবা বাথ্যা লগলে যে অনুভুতি হয় সেরকম কিছুই

না । অদ্ভুত । মনে হচ্ছে আমি মারা যচ্ছি । কিন্তু লোকে বলে মানুষ মারা গেলে তার সমস্ত জীবন তার চোখের সামনে ভেসে ওঠে । কিন্তু আমার চোখের সামনে শুধু তোমার চেহারাই ভাসছে । আমি কি তোমায় ভুলতে পারি নি ?


অতীত

আমি সবসময় একজন emotionless ছেলে । আমার মধ্যে অনুভুতি একটু কম কাজ করে । রাগ , দুঃখ , আন ন্দ ,বেদনা আমকে খুব একটা নাড়া

দেই না । কিন্তু কখন যে ভালোবাসা নামক জটিল ভইরাস আমার বুকে বাসা বাধল আমি বুঝতে পারলাম না । না । এটা বললে ভুল বলা হবে । বুঝতে

পেরেছিলাম । বুঝতে পেরেছিলাম যখন তোমায় প্রথম দেখেছিলাম ।তোমার মিষ্টি কন্ঠে আমি পেছিলাম পৃথীবিকে । আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম তোমার

হাতের চুরির আওয়াজে । আমি বাধা পরেছিলাম তোমার মুখের পরে আসা একটি চুলের সাথে । তোমার রাগে নাক কুচকানো অথবা হাসার সময় চোখ বন্ধ করা সবই আমায় পাগল করেছিল । তোমার উড়ন্ত লাল ওড়না কতবার আমার ঘুম ভেঙ্গেছে তা হিসাব করে বলতে পারব না । শুধু বলতে পারব তোমায়

ভালোবেসেছি ।
এক ভয়ান ক সংগ্রাম শেষে -

"পরীক্ষা কেমন হয়েছে সুমন ? "
প্রশ্নটা শুনে আমি আবাক হয়ে পিছনে তাকালাম । দেখি আমার সামনে দাঁড়িয়ে আছে লাল ফ্রেমের চশমা পরা উদ্বিগ্ন চেহারার এক কন্যা যে মাঝে মাঝেই আমার স্বপ্ন

জগতে হানা দেয় । আমি বরফের মত জমে গেলাম । আমি এক দৃষ্টিতে তার দিকে তাকিয়ে রইলাম । আমার অতি ক্ষীন সন্দেহ হ ল আমি ঘুমিয়ে আছি ,স্বপ্ন

দেখছি । একটু পর আম্মু এসে বলবে , "এই সুমন ওঠ " ।
" পরীক্ষা কেমন হয়েছে ? " অধৈর্য্য গলায় সে আবার জিজ্ঞেস করল ।
আমি থতমত করে বললাম ,"ভালো । তোমার ?"
"খারাপ না । " তার অতৃপ্ত কন্ঠ ।
সে হয়ত আরো কিছু বলছিলো কিন্তু আমার দৃষ্টি তখন তার মুখের উপর আসা চুলের উপর ।কিছু দস্যি চুল দুষ্টু বাতাসের প্ররচনায় তাকে উতক্ত করছিল । তখন জানিনা আমার কি হল । কোন অদৃশ্য শক্তি আমার অজান্তেই আমার হাত উঠিয়ে তার মুখের কাছে নিয়ে গেল । আমি তার চুলগুলো তার মুখের উপর থেকে সরিয়ে দিলাম । সে অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল । f***. আমি চরম একটা ভুল করে ফেলেছি । আমার হৃদস্পন্দন দ্বিগুন হয়ে গেল । বুঝলাম আমার কপালে শনির দশা আছে । যে কোন সময় বর্জপাত ঘটতে পারে । কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে সে ইউটার্ন নিল এবং চলে গেল । হয়ত আমার চোখের ভুল কিন্তু আমি তার ঠোটের কোনায় একটি মিষ্টি হাসি লক্ষ্য করলাম ।
অতপর

আমার জীবন সম্পূর্নই বদলে গেল । পড়ার বইগুলোর স্থান দখল করে নিল রোমিও জুলিয়েট টইপের প্রেমের উপন্যাস , Linking park এর "In the end " এর স্থান দখল করল শ্রীকান্তের "বধূয়া তোমার চোখে জল " । যে ছেলে নানা অজুহাতে কোচিং এ যেতে চাইত না সেই চেলে আধঘন্টা আগে উপস্থিত । প্রেম মানুষ কে কত কিছুই না করায় । কিন্তু এভাবে কতদিন থাকা যাই । কতদিন আর শুধু চোখে চোখে কথা হবে । সিধ্যান্ত নিয়েই ফেললাম এসপার কি ওসপার তার

কাছে তার মোবাইল নম্বর চাইব । কিন্তু মনীষীরাতা আর এমনিই বলেন নি "It is easy to say but hard to do ." তারপরও

আমি হাল ছাড়া পাত্র না ।অনেক বুদ্ধি , অনেক ফন্দি , অনেক আলোচনা । কিন্তু কোনটাই মনে ধরে না । অবশেষে একদিন কোচিং শেষে ডেকেই বসলাম ,
"এই তীমু , শোন "
"বল "
আমার কথা গলায় আটকে গেল । মনে মনে ভাবলাম এই মেয়ে এইভাবে কেন বলল । সে এক টু হেসেও বলতে পারত । আমি বড় করে একটা ধোক গিললাম ।

"কি হ ল আগের দিনের মত hang হয়ে গেলে নাকি । স মস্যা নেই আজ চুল বেধে এসেছি ।" তারপর সে হাসল । আর আমি হারিয়ে গেলাম । মনে হল

কেউ যেন আমার হাতে নোবেল পুরুষ্কার ধরিয়ে দিয়েছে । আমার সব ভয় কেটে গেল । নিজেকে তখন মনে হল এই মাত্র তিন মাথা কুকুর

cereberus কে হারিয়ে আসা Harculis . আমি ওর হাত নিজের হাতে নিয়ে নিলাম । ও আমাকে অসভ্য বলে নিজের হাত ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য

মেকী চেষ্টা চালাল । কিন্তু আমি জানি এ হাত আজ আমার , শুধুই আমার । স্বয়ং বিধাতাও আমার কাছ থেকে এ হাত কেড়ে নিতে পারবে না ।
................................. কিন্তু বিধাতা এ কথা শুনে যে মুচকি হাসছিলেন তখন এটা এই অবুঝ প্রেমিক বুঝতে পারে নি ।

( বি:দ্র ঃএটি পিনিকে আক্রান্ত লেখকের লেখা )
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×