আপনি যতক্ষন না নিজে যাবেন ততক্ষন পর্যন্ত উপলব্ধি করতে পারবেন না কিছুতেই আমার ভালেলাগা....... তারপর ও আমি শেয়ার করলাম আমার তোলা কিছু ছবি যাতে আমার ভালো লাগা কিছুটা হলে ও আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি।
এটি বার্লিন,জার্মানের রেল স্টেশন এর দেয়ালের ছবি। পুরো জার্মান ইতিহাস ছবি আকারে পরপর সাজিয়েছে। আপনি ইতিহাস না জানলে ও শুধু ছবি দেখেই সব শিখতে পারবেন। বিশেষ করে ট্যুরিস্ট বা বাচ্চাদের জন্য দারুন জিনিস।
এটি সেই গির্জা যেখানে ২য় মহাযুদ্ধে অসহায় নারী শিশুরা আশ্রয় নিয়েছিল। তারা ভেবেছিল গির্জাতে বোমা ফেলা হবে না কিন্তু তাদের ধারনাকে মিথ্যা প্রমান করে পুরো গির্জা ধ্বংস করা হয় এবং মারা যায় অসহায় নারী শিশুরা। ধিক্ তোমাকে যুদ্ধ.... ধিক্
এখানে শহীদদের স্মরনে তাদের নামের তালিকা।
পুরো বার্লিন জুড়ে এ ধরনের স্টেচু চোখে পড়বে। ১মটি এ্যারিস্টটলের, বাকিগুলা বলতে পারবো না।
[i
এটি পার্লামেন্ট ভবনের। যে কেই চাইলেই ঢুকতে পারে কিন্তু অনেক সিকিউরিটি চেক আর দীর্ঘ লাইন দেখে ভীতরে ঢুকলাম না। তাই বাইরের ছবিই দিলাম।
ঐতিহাসিক বার্লিন দেয়াল। দেখে একটু হতাশ হয়েছি কারন সাদামাটা একটি দেয়াল... যদিও এর ইতিহাস না জানলে সাদামাটাই মনে হবে।
এগুলা পাহাড়ের উপর থেকে তোলা ছবি। এই প্রথম কেবল কারে চড়ে ছবি তুলেছি। পাহাড়ের মাঝে নদী...... অসাধারন। এটি কিন্তু ড্রেসডান, জার্মানের এ্যারেস্ট্রেকেট এরিয়া। যে কেই চাইলেই এখানে থাকতে পারে না। আর এখানের বাড়ির বৈশিস্ট্য হলো প্রতিটি বাড়িরই একটি বা দুটি চোখ... একটু খেয়াল করলেই ধরতে পারবেন।
আগের পর্ব পড়তে চাইলে...
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২