যুগান্তর, Sun 11 Apr 2010
বাংলাদেশ ত্র্নিকেট বোডꠦ#2465;েসকোর অনুমতি নিয়ে এনসিএল টুয়েন্টি ২০ ত্র্নিকেটের পাঁচটি ম্যাচ ফ্লাডলাইটে আয়োজনের ব্যবস্থা করেছে।একদিকে প্রচণ্ড তাপমাত্রা। অন্যদিকে সারাদেশ লোডশেডিংয়ের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ। জনগণের দুভেꦣ2494;গের কথা চিন্তা করে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী যেখানে মন্ত্রিসভায় পযꦣ2472;্ত দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সেখানে ডেসকো কি করে এ রকম বিলাসিতা দেখাতে পারে তা অনেকেই ভেবে পাচ্ছেন না। টুনꦣ2494;মেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান গাজী আশরাফ হোসেন লিপু ত্র্নিকেটারদের লটারি অনুষ্ঠানে জানিয়েছিলেন টুয়েন্টি ২০ বিশ্বকাপ ত্র্নিকেটের কথা ভেবে তারা আরও বেশি ম্যাচ ফ্লাডলাইটে আয়োজনের অনুমতি চেয়েছিলেন ডেসকোর কাছে। জাতীয় স্বাথেꦣ2480; কথা বিবেচনা করে ডেসকোর চেয়ারম্যান তাদের পাঁচটি ম্যাচ আয়োজনের অনুমতি দিয়েছে। জাতীয় স্বাথেꠦ#2476;িষয়টি মেনে নেয়ার জন্য তিনি সবাইকে আহাবান জানান। কিন্তু মিরপুরের অনেক অধিবাসীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, তারা কেউই বিষয়টি স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে পারছেন না। বিশেষ করে মিরপুরে যেসব এইচএসসি পরীক্ষাথীꠦ#2438;ছে তাদের পড়ালেখার কি অবস্থা হবে- বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য এলাকাবাসী অনেকেই বিসিবি ও ডেসকোর কমꦣ2453;তꦣ2494;দের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। তাদের অনেকেই বলেছেন, যদি তারা দেখেন লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বেড়ে যায় তাহলে তারা মিছিল করে বিসিবি ও ডেসকোর অফিস ঘেরাও করবেন। কিন্তু খেলার কারণে এলাকাবাসীর কোন রকম ভোগান্তি হবে না বলে জানিয়েছেন ডেসকোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালেহ আহমেদ। তিনি বলেন, মিরপুর স্টেডিয়াম এলাকায় যে ফিডার আছে তাতে এক মেগাওয়াট লোড হতে পারে। পুরো মিরপুর এলাকায় আমাদের ১২৫টি ফিডার আছে। এই লোডকে ১২৫টি ফিডারের মাঝে ভাগ করে দিলে স্টেডিয়ামে এলাকায় তেমন একটা প্রভাব পড়বে বলে মনে হয় না।