ব্লগারদের নানান রকম কীর্তি আছে। আমারও একটা কীর্তি আছে-তা হচ্ছে সামুতে সব চাইতে বেশীবার শাস্তির ঘানী টানা


! আমি এখন পর্যন্ত অসংখ্যবার জেনারেল হওয়া, ওয়াচ হওয়া, কমেন্টস ব্যান হবার কীর্তি অর্জন করেছি


। ব্লগে আমি কিন্তু কোনো অসভ্যতা করিনা,কোনো দিনও ইভটিজিং করিনাই-শুধু আমার স্বভাবমত মাঝে মাঝে
প্রিয় ব্লগারদের একটু খোঁচাই(সব চাইতে যাকে বেশী খোঁচাইতাম তিনি আজ আর আমাদের মাঝে নেই(ইন্না লিল্লাহে.........রাজেউন, স্বভাব-চরিত্র না বদলাইলে আল্লাহ যেনো তাকে হাবিয়া বেগমের কোলে ঠাঁই দেন

) তিনি হচ্ছেন আমার প্রানেরও পিয়ারা, দিল্কা টুকডা জিশান শাহ ইকরাম। আমি মুখ খোলার সাথে সাথেই আমার বিরুদ্ধে কয়েকজন কাপুরুষ ব্লগার রিপোর্ট করে-সাথে সাথে মডুও আমাকে শাস্তি দিয়ে মডুগিড়ি ফলায়

।
কিন্তু মডু লিখিত ঘোষনা দিয়েও ৭ দিনে নতুন ব্লগারদের সেইফ করতে ওয়াদার বরখেলাপ করতে কোনো লজ্জা শরমের বালাই নাই, কোনো পাপবোধ নাই-কিন্তু আমারে কথায় কথায় শাস্তি দেওয়ায় বিলম্ব নাই। যেমন বর্তমানে আমাকে কোনো গুরুতর অপরাধ নাকরা সত্বেও আমার বাক স্বাধীনতা হরণ করেছে

।
আমি স্বীকার করি-আমি আমার নিক(বান্দর) স্বভাবেই একটু বাঁদরামী করি

-কিন্তু দুপেয়ে মডুও যখন চার পেয়ে বান্দরেরমত বাঁদরামী করে-তখন “"আশরাফুল মখলুখাত"” এর অবমাননার জন্য মডুর কি শাস্তি হওয়া উচিত নয়

? মডুর কি শাস্তি হওয়া উচিত-সেকথা আমি বলে সম্ভাব্য ৩০২/৩০৪ ধারার অপরাধ করতে চাইনা। আমিতো আর মডু হইতে পারবোনা-যে মডুর ঘাড় মটকাইয়া দেবো।
আমি আত্মরক্ষার জন্য এমন একটা সফটওয়ার চাই-যা দিয়ে নিজের কমেন্টস ব্যান নিজেই প্রত্যাহার করে ধূমাইয়া ব্লগাইতে পারি।

(
ইহা একটি লোম্য পোস্ট। এই পোষ্টে মডুরে যে গদাম দিছি-তা যেনো মডু জানতে নাপারেচ। মডু জানতে পার্লে আমার কিন্তু খবর আছে
)