আর সুগন্ধ জমে নেই, মাটির তলা হতে একটা গাছ
অনেকদূর পর্যন্ত উঠে গেছে তার নাম ছিলনাতো; এই কথা বলে যেতে হয়
এমন অনেক গাছ যার নাম কেউ জানে না। মধ্যরাত,
যুক্তিগ্রাহ্য বেদনার কথা বুকে চেপে নিপেলে শুকনো ক'টি বাতাস
ঘষে গেলে-- আসে যায় কিছু তার! পরিব্রাজকের ঠোঁট যদি
পুরে নিতো স্তন তার-- উপদ্রবহীনভাবে!
সে কথাই সম্পূর্ণ অকারণে-- হিজড়েনাচের মিউট করা শব্দের ভেতর
বলতে বলতে মাঝরাতে মায়বধির ডেকে উঠি।
মুগ্ধতার বাটি টেনে নেয় হাত থেকে, মর্মহীন হাড্ডিসার উরু;
তাদের কি যোনী আছে বুকের মাঝখানে ঠিকঠাক চর্বির গোলা?
যে বিভ্রম থেকে চিন্তা নামক পুঁজ বেয়ে পড়লো- তা শব্দে কি লেখা যায়?
আমি যে বেশ্যার হাত ছুঁয়ে দেখি নাই--অকারণে মেয়ে দেখে বেশ্যার রূপ দেখে ক্লান্ত হয়ে থেকে--ভেবেছিলাম লম্বা ও দূরন্ত বেশ্যাকল্প--একদম ঠিক।
যুক্তিগ্রাহ্য বেদনার কথা কাকে শোনাবো, হে নিরুপদ্রপ রাত্রী
ফজিলতের আশা ছাড়াই পূর্ণিমার চন্দ্রাভিলাষ থেকে স্টেশনে মাঝরাত
কাটাতে হয়। পশম খাড়া হয়ে যাওয়া কয়েকটা মুহূর্ত কিছু সংবেদ
অর্থহীন প্রলাপের মতো বেশ্যামুখ হয়ে ওঠে!
কয়েকটি ডলার গুঁজে পাছপকেটে দুধশাদা রোদের ভেতর
সাঁতরে গেছে গুম গুম যৌনাবেদন--শালা...।
কত হাজার বছর বাদে এখনো চাঁদ পেয়ে মাতাল হচ্ছে--কবি ও কুকুর!
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২