somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পৌর নির্বাচনে বিএনপি-আওয়ামী লীগের জয়-পরাজয়

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৫:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সদ্য অনুষ্ঠিত পৌর নির্বাচন নিয়ে সংবাদপত্রে অনেক রিপোর্ট ও লেখালেখি হচ্ছে। হওয়ারই কথা। কারণ মাত্র দু’বছর আগে অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল জনসমর্থন লাভ করে সংসদে তিন-চতুর্থাংশ আসনে জয়লাভ করার পর এ নির্বাচনে তাদের সৌভাগ্যের চক্র উল্টো দিকে ঘুরেছে। এতে আওয়ামী লীগের বাইরের লোকরা বিশেষ বিস্মিত না হলেও আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব খুব বিস্মিত হয়েছে। তাদের নির্বাচনোত্তর কথাবার্তা ও প্রতিক্রিয়া থেকে তা-ই মনে হয়।
এ অঞ্চলের মানুষের রাজনৈতিক আচরণের একটি উল্লেখযোগ্য দিক হল, কেউ তাদের দেয়া প্রতিশ্র“তি ভঙ্গ করলে, তাদের প্রতি বেইমানি করলে এবং তাদের আশা-ভরসাকে নিরাশা ও হতাশায় পরিণত করলে তারা তাকে শাস্তি দেয়ার ব্যাপারে কোন দ্বিধাবোধ করে না। উপরন্তু সুযোগ পাওয়ামাত্র তারা যথাশিগগির নিজেদের শাস্তি কার্যকর করে।
১৯৪৭ সালে মুসলিম লীগের নেতৃত্বে পাকিস্তান অর্জিত হওয়ার পর অতি অল্পদিনের মধ্যেই জনগণ ভালোভাবেই উপলব্ধি করে, মুসলিম লীগের প্রচার অনুযায়ী হিন্দুদের হাত থেকে রক্ষা পেয়ে বেরাদেরানে ইসলামের রাজত্ব কায়েম হলে তারা দুধে-ভাতে থাকবে, এ আশ্বাস প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই ছিল না। ব্রিটিশ শাসক এবং হিন্দু জমিদার-মহাজনদের হাত থেকে রক্ষা লাভ করে তারা স্বাধীনতাকামী মুসলমান শোষক-শাসকদের শাসনে প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বিপদগ্রস্ত হয়েছিল। এ বিপদের মধ্যে সব থেকে বড় ছিল খাদ্যাভাব ও কিছু এলাকায় দুর্ভিক্ষ। এছাড়া অন্য হতাশার কারণও ছিল। কোন দিক থেকে কোন আশার আলো না দেখে বরং সরকারের দ্বারা নানাভাবে নির্যাতিত হতে শুরু হয়ে তারা সহজেই উপলব্ধি করেছিল, পাকিস্তানে তাদের শোষণমুক্তি আসেনি এবং তাদের ওপর শাসক শ্রেণী ও তাদের সরকারের নির্যাতনেরও অবসান হয়নি। শুধু তা-ই নয়, তাদের দ্বারা এদিক দিয়ে পরিস্থিতি পরিবর্তনের কোন আশাও তারা দেখেনি। এ কারণে স্বাধীনতার দুই বছর পার হওয়ার আগেই তারা ১৯৪৯ সালের মার্চ মাসে টাঙ্গাইল উপনির্বাচনে মুসলিম লীগ প্রার্থী খুররম খান পন্নীকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে শামসুল হককে নির্বাচিত করেছিল। এর থেকেই মুসলিম লীগের প্রতি জনগণের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন খুব স্পষ্টভাবেই বোঝা গিয়েছিল। ১৯৪৯ সালেই যদি কোন সংগঠিত দলের নেতৃত্বে নির্বাচন হতো, তাহলে সে সময়েই পূর্ব বাংলার জনগণ মুসলিম লীগকে পরাজিত করত। সে সুযোগ পাওয়ামাত্র ১৯৫৪ সালে তারা ভোটের মাধ্যমে পাকিস্তান অর্জনকারী দল মুসলিম লীগকে শুধু পরাজিতই করেনি, পূর্ব বাংলা থেকে উচ্ছেদ করেছিল।
এটা যেমন এখানকার জনগণের রাজনৈতিক আচরণের একটি দিক, তেমনি অন্য একটি উল্লেখযোগ্য দিক হল, নাকের ডগার শত্র“কে উৎখাত করার পর জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধি চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে তাদের অক্ষমতা। এদিক দিয়ে চঁনষরপ সবসড়ৎু রং াবৎু ংযড়ৎঃ বা জনগণের স্মৃতি খুব স্বল্পস্থায়ী, এ কথাটি পূর্ব বাংলার জনগণের জন্য প্রযোজ্য। নির্বাচনে হারজিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় হয়েই থাকে, কিন্তু যেভাবে এখানে ক্ষমতাসীন (রহপঁসনবহঃ) দলকে পরাজিত করা হয় সেটা কম দেশেই দেখা যায়। আবার ঠিক পরবর্তী নির্বাচনেই পরাজিত দল যেভাবে জনগণের সমর্থন ও ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতায় ফিরে আসে, এটাও একই রকম ব্যতিক্রমী ব্যাপার। নাকের ডগার শত্র“কে শাস্তি দেয়ার তাগিদ থেকেই এ কাজ করা হয়ে থাকে।
বর্তমান বাংলাদেশে এ ব্যাপারটিই বারবার ঘটছে। আশির দশকে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি করে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। তার সঙ্গে ছিল জামায়াতে ইসলামী। এরশাদ শাসন উৎখাতের পর ১৯৯১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের মূল কারণ ছিল সেটাই। আন্দোলনের মধ্যে থেকে হঠাৎ করে এরশাদের সঙ্গে আপস করে নির্বাচনে যাওয়া জনগণের পছন্দের কাজ ছিল না। উপরন্তু জনগণ তাকে আন্দোলনের প্রতি বেইমানই মনে করেছিল এবং সুযোগ পাওয়া মাত্র আওয়ামী লীগকে শাস্তি দিয়েছিল। একইভাবে জনগণ ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে, ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে এবং ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপিকে ক্ষমতাচ্যুত করে শাস্তি প্রদান করে।
আওয়ামী লীগ নেতানেত্রীদের একটি বদঅভ্যাস হচ্ছে, নির্বাচনে তাদের প্রতিপক্ষ পরাজিত হলে তাকে এমনভাবে পরাজিত শত্র“ বলে আখ্যায়িত করে, যাতে মনে হয় এ পরাজিত শত্র“ যেন চিরদিনের জন্য পরাজিত, তাদের আর ক্ষমতায় ফেরার কোন সম্ভাবনা নেই। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পরও তারা এভাবেই বিরোধী দলকে পরাজিত শত্র“ বলে আখ্যায়িত করেছিল। তাদের কথা শুনে মনে হতো জনগণ যেন চিরস্থায়ীভাবে তাদের ক্ষমতাসীন করে ভোট প্রদান করেছে। বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই, এ চরম বিভ্রান্তির বশবর্তী হয়ে তারা একটানে ২০২১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকার হিসাব কষে নানা কাণ্ড শুরু করেছে। তাদের এসব কর্মকাণ্ডের মধ্যে কাণ্ডজ্ঞানহীনতার অভিব্যক্তিই দেখা যাচ্ছে।
এই জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত পৌর নির্বাচনে অধিকাংশ আসনে বিএনপির প্রার্থীই জয়লাভ করেছেন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মোট আসনের মধ্যে সংখ্যার পার্থক্য খুব বেশি না থাকলেও আওয়ামী লীগের জন্য এটা এক বড় পরাজয়। কারণ ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যেভাবে জয়লাভ করেছিল এবং বিএনপি যেভাবে পরাজিত হয়েছিল, তাতে উভয়ের জনসমর্থনের মধ্যে বিরাট পার্থক্য ছিল। এ পার্থক্যের তুলনায় পৌর নির্বাচনে বিএনপির জয়ের হিসাব করলে একে নিঃসন্দেহে খুব বড় ধরনের জয়ই বলতে হবে।
নাকের ডগার শত্র“কে হটিয়ে দিয়ে তাদের প্রতিশ্র“তি ভঙ্গ ও বেইমানির শাস্তি প্রদানই জনগণের এ নির্বাচনী আচরণের মূল কারণ। এদিক দিয়ে তারা নিজেদের ঐতিহ্যগত রাজনৈতিক আচরণেরই পুনরাবৃত্তি করেছে। প্রকৃত মিত্র ও বন্ধুকে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে অপারগতা সত্ত্বেও শত্র“ চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে এ অঞ্চলের মানুষের যে দক্ষতা আছে, সেই দক্ষতার পরিচয়ই বর্তমানে নতুন করে পাওয়া যাচ্ছে।
বিএনপির মধ্যে নির্বাচন বিজয়ের পর যথেষ্ট উল্লাস ও আÍপ্রসাদ দেখা যাচ্ছে। এ বিজয়ে তাদের উল্লাসের কারণ থাকতে পারে কিন্তু আÍপ্রসাদের কোন কারণ নেই। নেই এজন্য যে, জনগণ তাদের কোন কৃতিত্ব বা জনগণের স্বার্থে কোন কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য ভোট দেয়নি। এমন কোন আন্দোলন বিএনপি বিরোধী দলে অবস্থান করে জনগণের গণতান্ত্রিক স্বার্থে করেনি, যার প্রতিদান হিসেবে জনগণ তাদের ভোট দিয়েছে। এ ভোট প্রায় সম্পূর্ণভাবেই নেতিবাচক। আওয়ামী লীগের বিরোধিতার জন্য, তাদের প্রতিশ্র“তি ভঙ্গ ও বেইমানির জন্য তাদের শাস্তি দেয়ার উদ্দেশ্যেই জনগণ বিএনপিকে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে পরাজিত করেছে। বিএনপির তথাকথিত এ জনপ্রিয়তা আওয়ামী লীগের অজনপ্রিয়তার ব্যারোমিটার ছাড়া আর কী?
এ সত্য উপলব্ধি আওয়ামী লীগের কিছু লোকের মধ্যে হলেও ক্ষমতাসীন দলটির মূল নেতৃত্বের চেতনায় এর কোন প্রতিফলন তাদের কথাবার্তার মধ্যে দেখা যাচ্ছে না। অথচ তারা মাত্র দু’বছর ক্ষমতায় থাকার মধ্যেই র‌্যাব, পুলিশের দ্বারা নির্বিচারে নিরীহ মানুষ হত্যা, নিজেরা লুণ্ঠন, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ঘুষ, প্রতারণা, আÍীয় তোষণ, জনগণের প্রতি ঔদ্ধত্য, এমনকি নিজেদের নির্বাচনী শরিকদের বুড়ো আঙুল দেখানোর ফলে যে পরিস্থিতি নিজেদের জন্য সৃষ্টি করেছে, তাতে এই মুহূর্তেও জাতীয় নির্বাচন দিলে তাদের জয়লাভের বিশেষ সম্ভাবনা নেই। কাজেই আরও পরে সংসদীয় নির্বাচন হলে তাতে তাদের শোচনীয় পরাজয় একেবারে অবধারিত।
এটা এ দেশের দুর্ভাগ্যই বলতে হবে। কারণ আওয়ামী লীগ ও বিএনপির শাসন কাজ পরিচালনা ও কথাবার্তার মধ্যে স্টাইলের কিছু পার্থক্য থাকলেও জনস্বার্থের দিক থেকে তাদের উভয়ের অবস্থান অভিন্ন। এটা আমাদের কোন বানানো বক্তব্য নয়। এই উভয় দলই নিজেদের আচরণের মাধ্যমে এটা প্রমাণ করেছে।
পুনরাবৃত্তি হলেও আবার বলা দরকার, এই অঞ্চলের জনগণ নাকের ডগার শত্র“ চিহ্নিত করতে ভুল না করলেও এবং জনগণের প্রতি বেইমানির জন্য তারা যথাসম্ভব দ্রুত শাস্তি দিতে সক্ষম হলেও নিজেদের প্রকৃত মিত্র চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে তাদের অক্ষমতা আছে। এই অক্ষমতার প্রমাণ তারা এখনও দিচ্ছে আওয়ামী লীগকে হটিয়ে দিয়ে বিএনপিকে আবার সমর্থন করে।
জনগণ ভোটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে শাস্তি প্রদানের ব্যবস্থা করছে এটা ভালো কথা। জনগণের প্রতি বেইমানির শাস্তি যদি জনগণ কাউকে দেয়, তাহলে সেটা অভিনন্দনযোগ্য কাজ। কিন্তু একটু গভীরভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে, এর জন্য দেশের প্রগতিশীল, গণতান্ত্রিক ও বিপ্লবী শক্তিগুলোর সন্তুষ্টির কিছু নেই। কারণ এর মাধ্যমে পরিস্থিতির মধ্যে কোন মৌলিক তো নয়ই, এমনকি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হবে না। এ পরিবর্তনের জন্য জনগণকে সঠিকভাবে মিত্র চিহ্নিত করে তাদের আন্দোলনে শক্তির জোগান দিতে হবে এবং যারা জনগণের স্বার্থে কাজ করতে আন্তরিকভাবে প্রতিশ্র“তিবদ্ধ, তাদের জনগণের স্বার্থগুলো চিহ্নিত করে তার পক্ষে সংগ্রাম সংগঠিতভাবে পরিচালনা করতে হবে। এই সংগ্রাম এভাবে অগ্রসর হলে পরবর্তী নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতাসীন হলেও রাজনৈতিকভাবে তারা দুর্বল হবে। শুধু তা-ই নয়, জনগণের সেই সংগ্রাম আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী হয়ে জনগণের প্রতিপক্ষকে অবশ্যই শুধু পরাজিত নয়, আমূল উৎখাত করে নিজেদের রাজনৈতিক ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হবে।

লেখক : বদরুদ্দীন উমর
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৮
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বেফাঁস মন্তব্য করায় সমালোচনার মুখে সমন্বয়ক হাসিবুল ইসলাম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩২



"মেট্রোরেলে আগুন না দিলে, পুলিশ না মারলে বিপ্লব সফল হতো না "- সাম্প্রতিক সময়ে ডিবিসি নিউজে দেয়া সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করে সমালোচনার শিকার বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসিবুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমিত্ব বিসর্জন

লিখেছেন আজব লিংকন, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৮



আমি- আমি- আমি
আমিত্ব বিসর্জন দিতে চাই।
আমি বলতে তুমি; তুমি বলতে আমি।
তবুও, "আমরা" অথবা "আমাদের"
সমঅধিকার- ভালোবাসার জন্ম দেয়।

"সারভাইভাল অব দ্য ফিটেস্ট"
যেখানে লাখ লাখ শুক্রাণুকে পরাজিত করে
আমরা জীবনের দৌড়ে জন্ম... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগ হঠাৎ মেহজাবীনের পিছে লাগছে কেন ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪১


স্বৈরচারী আওয়ামীলীগ এইবার অভিনেত্রী মেহজাবীনের পিছনে লাগছে। ৫ ই আগস্ট মেহজাবীন তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছিলেন ‘স্বাধীন’। সেই স্ট্যাটাসের স্ক্রিনশট যুক্ত করে অভিনেত্রীকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগ তার অফিসিয়াল ফেইসবুকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×