আজ কয়েকদিন,সে আর কোচিং এ আসছে না!
একটা আশান্তি হচ্ছে মনে।কি করব কিছু ভেবে পাচ্ছি না।
সম্ভবত ৫ম দিনের মাথায় ফোনে ১টা বার্তা পেলাম ওর কাছ থেকে।
বার্তাটা দেখার পর আমার লম্ফ দেখে কে।
বন্ধুরা সবাই মিলে মজা নিল আমার এই অবস্থা দেখে।
এখন মাঝেমধ্যে বার্তা বিনিময় এবং ফোনে টুকটাক আলাপ হচ্ছে।
কোচিং এ দেখা হলে আলাপ একটি দুটি কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে(সে শুধু ইংরেজী আর আর অন্য একটা বিষয়ে ক্লাস করতে আসত শুধু )।খুবই কম আসত ক্লাসে।ক্লাসে দেখা হলে পরে,একটি দুটি কথা বলার পর বলার মত কথাও খোঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ত।
এভাবে কিছুদিন চলার পর কিছুটা অগ্রগতি হল দুজনের।
মাঝেমধ্যে ক্লাস শেষ হলে একসাথে বের হয়ে গেটের সামনে দাড়িয়ে থাকা রিক্সা পাওয়ার আগ পর্যন্ত।
কথার মাত্রাও কিছুটা বৃদ্ধি পেল।
রিক্সা পেয়ে সে চলে যাওয়ার সময় রিক্সার দিকে আমার শুধু বভূক্ষের মত থাকিয়ে থাকা ।
নোট ও ক্লাস লেকচার ফটোকপি করার উছিলায় মাঝেমধ্যে দুজনের একসাথে হাটা।
কিন্তু মুখ ফুটে বলা হয়না কিছুই একে ওপরকে।
সময় গড়াতে থাকে তার আপন নিয়ম আর গতিতে!
**এরমধ্যে আমার খুব কাছের বন্ধুটি প্রত্যাখাত হয়েছে ওর ভাললাগা এবং ভালবাসার মানুষটির কাছ থেকে।
এই ভয়ে আমিয় ভীত ত্রস্ত হয়ে আছি সবসময়!
এরকম কিছুদিন চলার পর একদিন হটাৎ রিক্সার জন্য দাড়ানো অবস্হায় সে বলল,তাঁর একটি খুব কাছের বন্ধু আছে যে কিনা দেশের বাহিরে থেকে পড়াশুনা করছে।
উত্তর দেয়ার জন্য সেদিন আমার মুখ দিয়ে অনেক কষ্ট করেও কোন কথা বের করতে পারিনি।
প্রতুত্যরে শুধু একটি শুকনা হাসি উপহার দিয়েছিলাম।
সে রিক্সার জন্য আর না দাঁড়িয়ে হাটা শুরু করল।
আমি দাঁড়িয়ে রইলাম পেছনে বোকা বোকা অসহায় চেহারা নিয়ে।
কছুদুর গিয়ে পেছন ফেরল।দেখল,আমি একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি তাঁর দিকে তাকিয়ে।
আরও কিছুদুর এগিয়ে গিয়ে রাস্তার শেষ মাথায় চৌমুহনীতে দাঁড়িয়ে রিক্সার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল।
হয়তবা চেয়েছিল,আমি ওর সঙ্গে হাটি,কছু একটা বলি তাঁকে অভিমানী সূরে।
অথবা আমাকে এমন বেকুবের মত একই জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মায়া হয়েছিল ওর!
কিন্তু আমার পক্ষে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি সেদিন।এক জায়গায় স্থির দাঁড়িয়ে থেকে বেকুবের মত তাঁর দিকে থাকিয়ে থাকা ছাড়া!
আজ কয়েকদিন,সে আর কোচিং এ আসছে না!
একটা আশান্তি হচ্ছে মনে।কি করব কিছু ভেবে পাচ্ছি না।
সম্ভবত ৫ম দিনের মাথায় ফোনে ১টা বার্তা পেলাম ওর কাছ থেকে।
বার্তাটা দেখার পর আমার লম্ফ দেখে কে।
বন্ধুরা সবাই মিলে মজা নিল আমার এই অবস্থা দেখে।
এখন মাঝেমধ্যে বার্তা বিনিময় এবং ফোনে টুকটাক আলাপ হচ্ছে।
কোচিং এ দেখা হলে আলাপ একটি দুটি কথার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে(সে শুধু ইংরেজী আর আর অন্য একটা বিষয়ে ক্লাস করতে আসত শুধু )।খুবই কম আসত ক্লাসে।ক্লাসে দেখা হলে পরে,একটি দুটি কথা বলার পর বলার মত কথাও খোঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ত।
এভাবে কিছুদিন চলার পর কিছুটা অগ্রগতি হল দুজনের।
মাঝেমধ্যে ক্লাস শেষ হলে একসাথে বের হয়ে গেটের সামনে দাড়িয়ে থাকা রিক্সা পাওয়ার আগ পর্যন্ত।
কথার মাত্রাও কিছুটা বৃদ্ধি পেল।
রিক্সা পেয়ে সে চলে যাওয়ার সময় রিক্সার দিকে আমার শুধু বভূক্ষের মত থাকিয়ে থাকা ।
নোট ও ক্লাস লেকচার ফটোকপি করার উছিলায় মাঝেমধ্যে দুজনের একসাথে হাটা।
কিন্তু মুখ ফুটে বলা হয়না কিছুই একে ওপরকে।
সময় গড়াতে থাকে তার আপন নিয়ম আর গতিতে!
**এরমধ্যে আমার খুব কাছের বন্ধুটি প্রত্যাখাত হয়েছে ওর ভাললাগা এবং ভালবাসার মানুষটির কাছ থেকে।
এই ভয়ে আমিয় ভীত ত্রস্ত হয়ে আছি সবসময়!
এরকম কিছুদিন চলার পর একদিন হটাৎ রিক্সার জন্য দাড়ানো অবস্হায় সে বলল,তাঁর একটি খুব কাছের বন্ধু আছে যে কিনা দেশের বাহিরে থেকে পড়াশুনা করছে।
উত্তর দেয়ার জন্য সেদিন আমার মুখ দিয়ে অনেক কষ্ট করেও কোন কথা বের করতে পারিনি।
প্রতুত্যরে শুধু একটি শুকনা হাসি উপহার দিয়েছিলাম।
সে রিক্সার জন্য আর না দাঁড়িয়ে হাটা শুরু করল।
আমি দাঁড়িয়ে রইলাম পেছনে বোকা বোকা অসহায় চেহারা নিয়ে।
কছুদুর গিয়ে পেছন ফেরল।দেখল,আমি একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছি তাঁর দিকে তাকিয়ে।
আরও কিছুদুর এগিয়ে গিয়ে রাস্তার শেষ মাথায় চৌমুহনীতে দাঁড়িয়ে রিক্সার জন্য অপেক্ষা করতে লাগল।
হয়তবা চেয়েছিল,আমি ওর সঙ্গে হাটি,কছু একটা বলি তাঁকে অভিমানী সূরে।
অথবা আমাকে এমন বেকুবের মত একই জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মায়া হয়েছিল ওর!
কিন্তু আমার পক্ষে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়নি সেদিন।এক জায়গায় স্থির দাঁড়িয়ে থেকে বেকুবের মত তাঁর দিকে থাকিয়ে থাকা ছাড়া!
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৬