গত ৭ ই মার্চ রাতে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে কোন কারন ছাড়াই জনৈক ভি আই পি ও তার সহযোগীগন বাজে ব্যবহার করেন এবং একজন স্টাফকে মারধরও করেন।
হাসপাতালে এসে গ্যাঞ্জামের মূল কারন ছিল, আলাদা কেবিন নাই কেন, রুমে এসি নাই কেন? চেয়ারের হাতল ভাঙ্গা কেন, ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই ঘটনার পর রোগী চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি যান এবং তার সহযোগীরা দ্রুত বিচার আইনে ১২ জন চিকিৎসক সহ মোট ১৩ জনের নামে দ্রুত বিচার আইনে মামলা করেন এবং আদালত গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেন!
এবার দেখুন দেশের বহুল প্রচারিত(!) দৈনিক প্রথম আলোর সংবাদ :
http://m.prothom-alo.com/bangladesh/article/792715/à¦à¦¿à¦à¦¿à§à¦¸à¦à¦¸à¦¹-১২-à¦à¦¨à§à¦°-বিরà§à¦¦à§à¦§à§-à¦à§à¦°à§à¦ªà§à¦¤à¦¾à¦°à¦¿-পরà§à§à¦¾à¦¨à¦¾
আর প্রকৃত ঘটনা কি সেটা জানতে দেখুন :
http://www.platform-med.org/?p=6760
এছাড়া নিশ্চিত হতে দেখতে পারেন এন টি ভি এর এই নিউজ লিংক :
http://m.ntvbd.com/bangladesh/41649/undefined
আমরা চিকিৎসক হয়ে আসলে বিপদেই পড়ে গেছি। যে যার মত করে ট্রিট করছেন মানুষ। এভাবে চলতে থাকলে আমরা যারা সত্যিকার অর্থে চিকিৎসা সেবা দেবার ব্রত নিয়ে এই পেশায় এসেছি, সরকারী চাকুরীতে যোগ দিয়েছি, আমরা দেশের বাইরে চলে যেতে বাধ্য হব।